বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বিন্দুর ছেলে - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SAN ব্রামের সুমভি নৃত্যকালী ভোলার সন্ধানে গেল। রাম নীলমণি ডাক্তারের বাটিতে আসিয়া উপস্থিত হইল। ডাক্তার তখন ডিসপেনসারিতে অর্থাৎ একটা ভাঙা আলমারির সামনে একটা ভাঙা টেবিলে বসিয়া নিক্তি হাতে ঔষধ ওজন করিতেছিলেন। চারিপাচ জন রোগী ই করিয়া তাহাই দেখিতেছিল। ডাক্তার আড়-চোখে চাহিয়া নিজের কাজে মন দিলেন । রাম মিনিট-খানেক চুপ করিয়া থাকিয়া বলিল, বৌদির জ্বর সারে না কেন ? ডাক্তার নিক্তিতে চক্ষু নিবদ্ধ করিয়া বলিলেন, আমি কি কবুবওষুধ দিচ্ছি DDDD DDD S BH DDBDB BiBDDBD BDBBDB BB DBS কথা শুনিয়া নীলমণি ওজন নিক্তি সব ভুলিয়া চোখ রাঙা করিয়া বাক্যশূন্য হইয়া চাহিয়া রহিলেন। এতবড়, শক্ত কথা মুখে আনিবার স্পৰ্দ্ধা যে সংসারের কোন মানুষের থাকিতে পারে, তিনি তাহা জানিতেন না। ক্ষণেক পরে গজ্জিয়া উঠিলেন, পচা ময়দার গুড়ে তবে নিতে আসিল কেন রে ? তোর দাদা পায়ে ধ’রে ডাকতে পাঠায় কেন রে ? BDBD DBDDDS BDBDBD DBBDBDB BBD BDD DBBDBD LLSS BDB *ार्टाऊ नां । লোকগুলা স্তম্ভিত হইয়া শুনিতেছিল, তাহাদিগের পানে চাহিয়া দেখিয়া সে পুনৰ্বার বলিল, তুমি ছোটজাত, বামুনের মান-মৰ্যাদা জান না, তাই ব’লে ফেললে, পায়ে ধ’রে ডাকতে পাঠায়! দাদা কারো পায়ে ধরে না। আসবার সময় বৌদিদি মাথার দিব্যি দিয়ে ফেলেছে, নইলে দাঁতগুলো তোমার সদ্যই ভেঙে দিয়ে ঘরে যৌতুম