পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সুব্যবস্থাবিষয়ক । দৈনিক উপস্থিত একটী কৰ্ণ রেখার দ্বারা চিহ্নিত করিতে হইবে । অনুপস্থিত একটা বড় আকারের শূন্য । হাজিরা ডাকি বার পরে কেহ দেৱীতে আসিলে ঐ বড় শূন্যের মধ্য দিয়া উপস্থিতের রেখা টানিয়া শূন্যের পেট কাটিয়া দিবে। কেহ কোন কাৰ্য্যেপলক্ষে বিদায় লইলে শূন্যের মধ্যে “বি,” পীড়িত হইলে শূন্যের মধ্যে “পী লিখিবে । ‘খাইয়া আসি নাই, নিমন্ত্রণ আছে, বাড়ীতে কাৰ্য্য আছে, পেট ব্যথা করিতেছে।” ত্যাদি অ্যাপক্রিতে যাহারা সময়ের পূৰ্ব্বেষ্ট চলিযা যায়, তাহাদিগের উপস্থিত চিহ্নের উপর বিপরীত দিকে আর এক দাগ কাটিয়া দিত্ত্বে । কোন ছেলে কতদিন এইরূপ আপ্যতা দেখাইয়া বাড়ী চলিয়া যায়, ত তাতে তাহা বুঝতে পারা যাইবে । মধ্য বা শেষ ঘণ্টায় রেজিষ্টারী করুিতে যদি দুই এক জনকে না পাওয়া যায় তাহা হইলে কৰ্ণ রেখার দুই দিকে পেনসিল দিয়া দুইটা হিন্দু দিয়া রাখিবো। পরে অনুসন্ধান আবশ্যক হইলে বেতন আদায়ের অংশে আরও ২৪টিী ঘর বাড়াইয়া ল, ওয়া যাইতে পারে। জরিমানার এক ঘর না করিয়া ভিন্ন ভিন্ন (অনুপস্থিত, {,९ टन्ा प्राi८न्म दिव्लश्, 'ङाछiश्न আচরণ ) ঘর করা যাইতে পারে। } যে স্কুলের ছাত্ৰ সংখ্যা কম। সেখানি ‘ভৰ্ত্তিরেজিষ্টার নম্বর” না লিখিলেও চলে । কিন্তু ছাত্র সংখ্যা অধিক হইলে এই ঘর নিতান্ত আবশ্যক । সাটিফিকেট দিবার সময়, পরীক্ষায় পাঠাইবার সময়, ভৰ্ত্তি রেজিষ্টারের সহিত মিল করিয়া ছাত্ৰগণের বয়স লিখিত্ত্বে হয় । এরূপ নম্বর থাকিলে ভৰ্ত্তি রেজিষ্টার হইতে নাম বাহির করিতে বিলম্ব হয় না । ভৰ্ত্তি রেজিষ্টারে ক্রমিক নম্বর বৎসর বৎসর বদলুল্লান নিষেধ। বিদ্যালয়ের আরম্ভ হইতেই একাদিক্ৰমে নম্বর ক্রমাগত বৃদ্ধি হইতে কি থাকিবে । বিদ্যালয়ে কত ছাত্ৰ পড়িল, ইহাতে তাহার সংখ্যা হইৰো ।” যে ছাত্রের নাম কাটা যায়, যে পুনঃ ভক্তি হইলে, তাহার নামে তাঙ্কুর সেই সাবেক নম্বরই লিখিয়া রাখিতে হইবে },