পাতা:বিবিধ বিধান - অঘোরনাথ অধিকারী.pdf/৫০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নানা বিষয়ক । 8br@ সুন্দর রচনা করিতে পারে না । মূল্য দিবার সময় এ কথা মনে রাখা কৰ্ত্তব্য । আবার নে শ্রেণীর বালকের নিকট যেরূপ রচনা আশা করা যাইতে পারে, তাহাই দেখিয়া মূল্য দিতে হইবে । সাপ্তাহিক পরীক্ষার মূল্য ও বাৎসরিক পরীক্ষার মূল্য সম্বন্ধে একটু পার্থক্য রাখা আবশ্যক। সাপ্তাহিক পরীক্ষার যেমন প্ৰত্যেক প্রশ্নোহুরে অতি সূক্ষ্ম হিসাবে মূল্য দেওয়া হয়, বাৎসরিক পরীক্ষায় তাহার একটু ব্যতিক্রম করা আবশ্যক । এমন হয় যে একটী বালক। কতকগুলি শব্দের স্ত্রীলিঙ্গ ও কতকগুলি শব্দের প্ৰকৃতি প্ৰত্যয় আন্দাজে লিখিয়া, এক আধা নম্বর জুটাইতে জুটাইতে কোন রকমে ৩, ৩ পাইয়া পাশের নাম্বব রাখিল । কিন্তু তাহার রচনাংশ হয়ত শ্রেণীর উপযোগী নয় । আবার একটি বালকের রচনাংশ উত্তম বটে, কিন্তু অনেকগুলি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র প্রশ্নের উত্তর করিতে পারিল না বলিয়া එo aíšණු 에 “ফেল” হইল । এরূপ অবস্থায় ठऊशcकई नभान नश्व দেওয়া উচিত, অথবা যাহার রচনা প্ৰণালী ভাল তাহাকে কিছু বেশী নম্বর দেওয়াও মন্দ নহে । আবার প্রশ্নের ৩টি অঙ্ক মাত্র কসিয়া একজন ৩ × ১০ = ৩০ নম্বর পাইয়া পাশ করিল ; আবার এক জনে ৪টিী অঙ্ক কসিয়াছে বটে, কিন্তু উত্তরের কাছে আসিয়া ২ট অঙ্কে একটু একটু ভুল করিয়া ২ × ১০ = ২০ নম্বর পাইয়া ফেল কৰেিল। এ ফেলের কোন অর্থ নাই । হঠাৎ ৷ লিখিতে ও লিখিয়াছে বলিয়া অঙ্ক ভুল করিয়াছে। একটি অঙ্ক শুদ্ধ করিলেই যখন ১০ নম্বর পায় তখন ঐক্লপ অঙ্কের কাগজ পরীক্ষার সময় বিবেচনা করা আবশ্যক । এইজন্য বাৎসরিক পরীক্ষার সময়, সাপ্তাহিক পরীক্ষার নম্বর গুলির হিসাৱ করা উত্তম প্ৰথা । পরীক্ষার আধিক্য - পরীক্ষার আধিক্যু, ভালও বটে আবার মঙ্গও বটে। ঘন ঘন পরীক্ষা হয় বলিরা বালকেরা যদি পরীক্ষার জন্য প্ৰস্তুতঁ না হয়, আর যদি শিক্ষক কাগজাদি পরীক্ষা করিতে শৈখিলা করেন, তবে পরীক্ষায় হুঙ্কল না। श्वा चन কুফলই হইয়া থাকে। সময় "সময় বিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষগণ বহুবিধ পন্থীক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করিয়া