শকুন্তলা, মিরদ এবং দেসদিমোনা। ১৩৭ “नन्न कभलश भभूकब्रः नख्षाउि शकभारबन ” ७ई कथा শুনিয়া শকুন্তলার জিজ্ঞাসা, “অসন্তোসে উণ কিং করেদি ?” –এই সকল ছাড়া আর বড় কিছুই নাই। ইহা কবির দোষ নছে—বরং কবির গুণ। দুষ্মন্তের চরিত্র গৌরবে ক্ষুদ্রা শকুন্তলা এখানে ঢাকা পড়িয়া গিয়াছে। ফর্দিনন্দ বা রোমিও ক্ষুদ্র ব্যক্তি, নায়িকার প্রায় সমবয়স্ক, প্রায় সমযোগ্য, অকৃতকীৰ্ত্তি-অগ্রথিতযশা কিন্তু সসাগর। পৃথিবীপতি মহেন্দ্রসখ ছয়স্তুের কাছে শকুন্তলা কে ? দুষ্মন্ত মহাবৃক্ষের বৃহচ্ছায়া এখানে শকুন্তল৷ কলিকাকে ঢাকিয়া ফেলিয়াছে—সে ভাল করিয়া মুখ তুলিয়া ফুটিতে পারিতেছে না। এ প্রণয় সম্ভাষণ প্রণয় সন্তাষণ নহে—রাজত্রীড়া, পৃথিবীপতি কুঞ্জবনে বসিয়া স্বাধ করিয়া প্রেম করা রূপ খেলা খেলিতে বসিয়াছেন ; মত্তমাতঙ্গের ন্যায় শকুন্তলা-নলিনীকোরককে শুণ্ডে তুলিয়া, বনক্রীড়ার সাধ মিটাইতেছেন, নলিনী তাতে ফুটিবে কি ? যিনি এ কথাগুলি স্মরণ না রাখিবেন তিনি শকুন্তলা চরিত্র বুঝিতে পরিবেন না ; যে জলনিসেকে মিরদ ও জুলিয়েট ফুটিল, সে জলনিষেকে শকুন্তলা ফুটিল না ; প্রণয়াসক্ত শকুস্তুলায় বলিকার চাঞ্চল্য, বালিকার ভয়, বালিকার লজ্জা দেখিলাম ; কিন্তু রমণীর গাম্ভীৰ্য্য; রমণীর স্নেহ কই ? ইহার কারণ কেহ কেহ বলিবেন, লোকাচারের ভিন্নতা ; দেশভেদ । বস্তুতঃ তাহা নহে । দেশী কুলবধু বলিয়া শকুন্তলা লজ্জায় ভাঙ্গিয় পড়িল,—আর মিরদ ৰা জুলিয়েট বেহায়া বিলাতী মেয়ে বলিয়া মনের গ্রন্থি খুলিয়া দিল, এমত নহে। ক্ষুদ্রাশয় সমালোচকেরাই বুঝেন না যে,দেশভেদে বা কালভেদে কেবল বাস্থভেদ হয় মাত্র; भन्नुषाश्लग्न नकण cन८-हे नकल काप्णरै छिङएन्न भन्नुषाश्लबहे থাকে। বরং বলিতে গেলে—তিন জনের মধ্যে শকুন্তলাকেই 为 3
