পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/১২২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বৃষ্টি আলচে। এখনও দেশের চমৎকার রেশ রয়োচে মনে । এসে নৃপেনের সঙ্গে ঘোর তর্ক বেধে গেল দাস্তে, প্ৰকৃতি ও Sex নিয়ে। অনেক রাত্রে আবার বলুর ওখানে গেলুম। অন্ধকার ঘুরের সামনে বসে অনেকক্ষণ ভাবলাম। ३२न खून, २००७ । দুই আষাঢ়, ১৩৪০ । বৃহস্পতিবার সকালে উঠে গেলুম নীচুদের ওখানে। নীরদের ছেলেকে ওর স্ত্রী* নাইয়ে দিলে দেখলুম। অনেকক্ষণ সঁজুগুজব করার পরে এলুম। ডাঃ সুশীল দে’র বাড়ী। তিনি বাড়ী নেই। তারপর লুই উপেন গাঙ্গুলীর বাড়ী। বেলা ১টা পৰ্য্যন্ত Y সেখানে গল্প করে বাড়ী খেলুমণ্ড বাড়ী এসে একটু ঘুমুই।। সন্ধ্যার সময়ে ৰন্ধুর বাসায় গিয়ে ওর খেদির সঙ্গে প্ৰণয়ের নিভৃত ইতিহাস শোনা গেল । অনেক রাত্রে চলে আসি ৷ ২৩শে জুন, ১৯৩৩ । ৯ই আষাঢ়, ১৩৪০ । শুক্রবার ভয়ানক বৃষ্টি। সকালে বন্ধুর ওখানে চা খেয়ে ওর খেদি ও নানা অভিজ্ঞতা · সম্বন্ধে গল্প। বেলা ১১টার সময়ে চলে আসি । দুপুরে সাংঘাতিক বর্ষ ।। ৪০ টার সময়ে এলেন পশুপতি বাবু ও তারপরে এল রাধাবাবুই । অনেকক্ষণ পৰ্য্যন্ত গল্পগুজব হোল । সারা স্নাত বর্ষা গেছে । ২৪শে জুন, ১৯৩৩ । ১০ই আষাঢ়, ১৩৪০ । শনিবার এদিন সকালে বন্ধুর ওখানে গল্পগুজব করলুম। দুপুরে একটু ঘুমিয়ে উঠে গেলুম আবার বন্ধুর ওখানে। বন্ধু সঙ্গে আছে-আমার বাসার কাছেই ওর হোটেলট-ওর ওখানে যাওয়া যেন কেমন একটা নেশা হয়ে পড়েচে । অথচ অত আডিডা দেওয়া ! বৈকালে বেলুড় । ছাদের ওপর থেকে প্ৰমোদীবাবু বল্পেনবড় পেছলা হয়েচে সাবধানে- • •তারপর চা খেয়ে আড়া শুরু হোল । সারা রাত আডা । যেমন ভোর হয়ে ফর্স হয়ে গেল-তখনও আমি ও প্ৰমোদবাবু ভূতের গল্প করাচি । ২৫শে জুন, ১৯৩৩, ১১ই আষাঢ়, ১৩৪০ । রবিবার সকালে খুব বৃষ্টি। আমি ও প্রমোদবাবু কলকাতায় এলুম। এসেই বন্ধুর বাসায় গেলুম-সেখানে চা খেয়ে স্নান করলুম। এসে বাসায় খুব ঘুম দেওয়া গেলআবার এলুম। বন্ধুর বাসায়। বন্ধুর বৌ এসেচে-তার সঙ্গে অনেকক্ষণ গল্প হোল। আমি ছবিঘরে গিয়ে film দেখবার বন্দোবস্ত করে এলুম শাস্তি পালের সঙ্গে । • अभिशा cीभूझौ। ২ রাধারমণ বিশ্বাস / রাধারমণ মিত্র, সাহিত্যিক। ŜeVo