আর প্রকৃতির তো কথাই নেই। আধুনিক বাঙলা সাহিত্যে বিভূতিভূষণ কমানেই তো প্ৰকৃতি । কোথাও জ্যোতিবিদের মত লিখেছেন আলোর ঠিকানা । ‘পাহাড়ের মাথায় নক্ষত্র উঠেচে-হাউই বাজির মত একটা trail blazetখসে পড়ল।” কোথাও লিখছেন ভূতাত্বিকের মত পাথরের নাম-ধাম। 'পাথরের ওপরে বসলুম। সেখান থেকে পাহাড় দেখা যাচ্ছে, *थgद्ध बन दक्षिांहम -citatsie Hematite-quartzite a किश् बांद्र दांत बांशनि। 'cवथ ऊांत فه ধ্বনি’। তার বাশীর স্বরে তখনই সাড়া জেগেছে । বিভূতিভূষণ বিপুল। এই বিশ্বমন্দিরেরই পুরোহিত। “নীল আকাশ তলে সেই বনকলমীর ঝোপে ফুটন্ত বনকলমী ফুল দেখে স্তব্ধ হয়ে দাড়িয়ে রইলুম-যেন এ মহাপবিত্র দেবায়তন ৷” দিনলিপিতে প্ৰকৃতিতে, প্রেমে, ঈশ্বরে সেই বিশ্ববাসী পুরোহিত্যেরই বিচিত্র পরিচয় ছড়ানো । দুই হাডসন লিখেছিলেন, প্ৰকৃতিকে আমার একটুও অপরিচিত লাগে না । কারণ, মাথার ওপন্ন ঐ নীল আকাশ, ঐ রোদ-পোড়া মাটি, ঐ বাতাস, ঐ বৃষ্টি, ঐ ঘাস আর ঐ নক্ষত্র, ঐ গাছপালা আর ঐ পশুপক্ষী কিছুই আমার অপরিচিত নয়। কারণ, আমি ওদেরই একজন। The blue sky, the brown soil beneath, the grass, the trees, the animals, the wind and rain, and stars are never stranger to me; for I am in and of and am one with them.' (Bampshire Days) বিভূতিভূষণেরও মনে হয়, এই প্ৰকৃতির সঙ্গে, গাছপালার সঙ্গে, পাখির গানের সঙ্গে মানুষের যোগ আছে; তাই এত ভাল লাগে। গ্রামপ্রান্তের সন্ধ্যাচ্ছায়াচ্ছন্ন বেণুবনশীর্ষের দিকে চেয়ে তার মনে হয়েছে, কত দিনের কত স্মৃতি, মায়ের কত ব্যথা, পিসিমা, ইন্দির ঠাকরুন-কত কী তার সঙ্গে জড়ানো । SiDB EDDB D BD BB BB DL DBD BDiDuiD DBB S --ঝোপের মাথায় মাথায় কি নতুন কচি লতা সাপের মত খাড়া হয়ে গেছে। w
