পাতা:বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় অপ্রকাশিত দিনলিপি.pdf/৬৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নিমন্ত্রণ খেতে গেলুম মানিকতলায়। সজনী, শৈলজা, প্রেমেন, নীহার রায়* সবাই সেখানে ছিল । খুব হৈ হৈ হোল । খেতে বসে আমরা সবাই সমস্বরে *cअनखा' 8भव्नछ' दहन টুেঢ়াতে লাগলুম। डॉी भअब्रि था।sब्रi cश्व्न । चमकরাত্রে বাসায় ফিরলুম। , বসন্ত আসচে। শীত পড়ে গিয়েচে । রোজ দুপুরে স্কুলের ছাদে উঠে দূর চক্রবালে চেয়ে থাকি ৷৷ ১৩৭ সালে বাবা বাড়ীতে বসে পুথি লিখেছিলেন-সে পুথি এবার গিয়ে বুড়ী পিসিমষ্টি, ২ বাড়ী থেকে নিয়ে এসেচি-সেই সুদূর জীবনের কথা মনে হয় এই সু। খ্রিস্তু দুপুরে। কোথায় কতদূরে এসে পড়েচি। ৯ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৩ - ২৭শে মাঘ, ১৩৩৯ । বৃহস্পতিবার স্কুল থেকে বঙ্গশ্ৰী। সকালে ছুটি হয়ে গেল আশু শাস্ত্রীর ৩ মৃত্যুর জন্তে । ওখান থেকে বঙ্গশ্ৰীতে। সজনীর সঙ্গে প্রবাসী। বড়লোকের একটা বাড়ী ভাড়া দিচ্চে দেখলুম।*।। আমহাস্ট দিয়ে রমেশ সেনের ওখানে। সেখান থেকে ট্রামে করে পার্ক সার্কাস। রাত্রে এসে নীরদের পত্ৰ পেলুম দেখা কৰ্ত্তে লিখেচে । পশুপতিবাবু এলেন-তার গাড়ী করে বাগমারী হয়ে নীরদের বাসা। সুশীলবাবুদের ব্যাপারটা নিয়ে গল্প হোল। দ্বারিক ঘোষের ওখানে খেয়ে রাত্রে বাড়ী । খুব জ্যোৎস্না। দেবব্রত নাকি কি সব কথা বলেচে শুনলুম মোহিত ও হারাধনের মুখে । ১০ই ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৩ । ২৮শে মাঘ, ১৩৩৯ ৷৷ শুক্রবার সকালে উঠে আমি ও ট্যুরু বড়লোকের সেই বাড়ীটা দেখতে গেলুম। ওখান থেকে আমি বেলুড় গেলাম। হাওড়া স্টেশনে নীরদবাবুর সঙ্গে দেখা হােল । আমি এক গিয়ে Mrs. Das Guptaাকে দেখতে গেলাম । খানিকক্ষণ ছাদে বসে আডিডা ও চা খাওয়া হোল।। ৪-৫০ টার ট্রেনে ফিরে বাসায় এলুম। একটু পরেই ট্রামে পার্ক সার্কাস। এই ফিরচি। আজ বিশ্রী ধোয়া । ১ নীহাররঞ্জন রায়। ১ কুসুমকুমারী চট্টোপাধ্যায় (পিসিমা বুড়ী পিসিমা ), বারাকপুরবাসিনী। ও আশুতোষ শাস্ত্রী, প্ৰাক্তন অধ্যক্ষ, সংস্কৃত কলেজ । ৪ বন্ধু ক্যাপ্টেন ডাঃ সুরেন্দ্ৰনাথ চট্টোপাধ্যায় কলকাতায় প্র্যাকটিস করবেন। বলে বিভূতিভূষণ তখন তার জন্যে বাড়ি দেখছিলেন।