পড়েচি পথে বিরাজবাবু বল্পেনি বঙ্গশ্ৰী থেকে আমার নামে পত্র পাঠিয়েছিল। গেলুম। সেখানে Proof দেখতে-সুনীতিবাবুও ছিলেন। সেখান থেকে Calcutta Trading Cocs ottato è st CRC5 i ceza e শৈলজাও সেখানে। চা ও খাবার খাওয়ালে। কাগজেন্ম নাম দিলুম, “উদয়ন’। বাইরে এসে প্রেমেন বল্লে দশটাকায় গল্প দিতে লিচে। আমি বল্লুম-পাগল নাকি ? এস pact করি ২৫ টাকার কম কখনেzগল্প দেবো না । পার্ক সার্কাসে গেলুম-সেপ্নোন থেকে বার্সায় এলুম এইমাত্র । টক নেইরানাঘাটে গিয়েচে । আমরা শুক্রবার বেলপাহাড়\{াবে ঠিক হয়েচে । দেখি কি হয়। ১লা মার্চ, ১৯৩৩ । ১৭ই ফান্থন, ১৩৩৯ ৷ বুধবার পার্ক সার্কাস গেলুম। আজ একটু শীত পড়িয়াছে। ট্যুরু রাণাঘাটে গিয়াছিল। -বৈকালে আসিল । তারপর আমি ট্রামে পার্ক সার্কাস । রাত্রে সুন্টুর মেসে গেলুম। নুটু অনেকদূর এল আমার সঙ্গে। ২রা মার্চ, ১৯৩৩ । ১৮ই ফাস্তুন, ১৩৩৯ ৷ বৃহস্পতিবার অনেকদিন পরে একঘেয়েমিট কাটবে। কাল সম্বলপুরে বনের মধ্যে যে শিলালিপি বেরিয়েচে-সেইটা দেখতে যাবে। স্কুলের পরে কালীঘাট গেলুম। নীরদবাবুদের সম্বন্ধে ঠিকঠাক কৰ্ত্তে—আর দেখতে গেলুম চারুবাবু এখানে আছেন। কিনা ! অনেক রাত্রে ট্রামে ফিরে এলাম । ৩রা মার্চ, ১৯৩৩ । ১৯শে ফান্থন, ১৩৩৯ ৷৷ শুক্রবার এদিন সকালে স্কুলে গেলুম – সেখান থেকে বঙ্গশ্ৰী আপিসে গিয়ে পরিমলবাবু” ও কিরণবাবুকে যাবার জন্যে যোগাড় কলুম। তারপর বেরিয়ে ১ প্যারীমোহন সেনগুপ্ত ; তখন প্ৰবাসীর সহ-সম্পাদক । ২ সাহিত্য-মাসিক। প্রথম প্ৰকাশ, বৈশাখ, ১৩৪০ । সম্পাদক, অনিলকুমার দে। বিভূতিভূষণের একাধিক ছোটগল্প কাগজটিতে বেরিয়েছিল-ৰথ, ‘বৈদ্যনাথ’, ‘ডানপিটো”। ৩। ডাঃ নুটুবিহারী বন্দ্যোপাধ্যায়, বিভূতিভূষণের ভাই। তখন ক্যাম্বেল মেডিক্যাল স্কুলের ছাত্র। পড়াশুনোর সুবিধের জন্যে প্যারাডাইস লিজ ছেড়ে শিয়ালদায় এক মেডিক্যাল ছাত্রদের মেসে থাকতেন । ৪ পরিমল গোস্বামী ; তখন শনিবারের চিঠির সম্পাদক। (8.
