পাতা:বিভূতি বীথিকা - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নবীন পাডুইকে সঙ্গে নিয়ে গঙ্গাচরণ রাধিকানগরের “বাজারে এল। এক EDB uDDD DBBDB BB DBBDSS BBBD DDD GBDB DBB DBDS SDD সুশকিলের ব্যাপার, বড় বড। তিন চারটি দোকান খুঁজে বেড়ালে, সকলেরই এক বুলি, চাল নেই। গঙ্গাচরণের মনে পড়লে বৃদ্ধ কুণ্ডু মশায়ের কথা। এই গত বৈশাখ মাসেও কুণ্ডু মশায়ের দোকানের সামনে দিয়ে যাচ্চে সে, কুণ্ডু মশাই তাকে ডেকে আদর করে তামাক সেজে খাইয়ে বলেচে-পণ্ডিত মশাই, আমার দোকান থেকে চাল নেবেন, ভালো চাল আনিয়েচি । কত খাতির করেচে। কুণ্ডু মশায়ের দোকানে গেলে ফিরতে হবে না, ঠিক পাওয়া যাবেই। কিন্তু সেখানেও তথৈবচ, গঙ্গাচরণ দোকান ঘরটিতে ঢুকবার সময়ে চেয়ে দেখলে বা পাশের যে বঁাশের মাচায় চালের বস্তা ছাদ পৰ্যন্ত সাজানো থাকে; সে জায়গা একদম খালি, হাওয়া খেলচে । বৃদ্ধ কুণ্ডু মশায় প্ৰণাম করে বললে-আসুন, কি মনে করে ? অভ্যর্থনার মধ্যে বৈশাখ মাসের আন্তরিকতা নেই যেন। প্ৰণামটা নিতান্ত দায়সারা গোছের । গঙ্গাচবণ বললে—কিছু চাল দিতে হবে। -কোথায় পাবো, নেই । -এক টাকার চাল, বেশি নয়। এই লোকটাকে উপোস করে থাকতে হবে । দিতেই হবে আপনাকে । কুণ্ডু মশায় সুর নীচু করে বললে—সন্ধ্যের পর আমার বাড়ীতে যেতে বলবেন, খাবার চাল থেকে এক টাকার চাল দিয়ে দেবো এখন । KDYYDS S BDDB YBD SBDS SBDB S SJKBDB S BDBBBDBD DBLT DDD দোকানের মাচা একদম ফাকা কেন ? —কি করবো বাপু, সেদিন পাঁচু কুণ্ডুর দোকান লুঠ হবার পর কি করে সাহস করে মাল রাখি এখানে বলুন। সবারই সে দশা । তার ওপর শুনচি পুলিসে নিয়ে যাবে চাল কম দামে মিলিটারির জন্যে । -কে বললে ? —বলচে সবাই। গুজব উঠেচে বাজারে । আপনার কাছে মিথ্যে বলবো না, চাল আমি বাড়ী নিয়ে গিয়ে রেখে দিইচি। কিন্তু লোকের কাছে কবুল যাবে না, আপনাকে তাই বললাম, অন্যকে কি বলি ? (R 9