পাতা:বিভূতি রচনাবলী (একাদশ খণ্ড).djvu/২৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ਗ੍ਰਿਸਿ਼ਸੀ। تل لا ډ গদাধর তাকে নেয় নি—শচীনের মুখে শুনলাম । —কেন ? —তা কি ক’রে বলবো ? বোধ হয় মন-কষাকষি ছিল। —আগে থেকে জানা ছিল নাকি তার সঙ্গে ? নিৰ্ম্মল হাসিয়া বলিল—খুব । কেন, তুমি কিছু জানো না বৌ-ঠাকরুণ । তার কাছে তো গদাধর অনেক টাকা ধার করেছিল, সেও তো একজন বড় পাওনাদার। তার নাম শোভারাণী । আমি শচীনের কাছে শুনেচি, ভড়মশায় একবার সে দেনার সম্পর্কে মেয়েটির বাড়ী গিয়েছিল । —তারপর কি হলো ? —টাকা কি কেউ ছাড়ে ? সেও নালিশ করেচে শুনচি। তারও তে রাগ আছে । কিছুক্ষণ চুপ করিয়া থাকিয়া অনঙ্গ বলিল—এত কথা আমি জানিনে তো ঠাকুরপো । আমাকে কেউ বলেওনি। আমি না হয় গহনা বেচে তার দেনা শোধ করতাম । নিৰ্ম্মল হাসিয়া বলিল—সে অনেক টাকা দেন। বৌ-ঠাকরুণ। তোমার গহনা ইদানীং যা ছিল, তা বেচে অত টাকা হবে কোথা থেকে ? সে শুনেচি, হাজার চার-পাচ টাকা । অনঙ্গ আকুল কণ্ঠে বলিল—হোকৃগে যত টাকা, তুমি একটা কাজ করে ঠাকুরপো-তুমি তাকে যে ক’রে পারো একবার এখানে এনে দাও। দেখিনি কতদিন । আমার মন যে কি হয়েচে, সে শুধু তুমি বলেই বলচি। এই উপকারটা করে তুমি। দেন। আমি ষে ক'রে হোক, জমি-জায়গা বেচে হোক, শোধ করে দেবে—আমি নিজে এখন ব্যবসা বুঝি—করচিওতো । নিৰ্ম্মল হাসিয়া বলিল—তুমি জানো না বৌদি, তোমার ধারণা নেই। তুমি স্ব ভাবচো, তা নয়। দেনা বিশ হাজারের কম নয়—সে তুমি তোমার ওই সামান্য ব্যবসা ক’রেও শোধ করতে পারবে না, জায়গাজমি বেচেও পারবে না। —তাহ’লে কি হবে ঠাকুরপো ! —কি হবে, কিছুই বুঝতে পারচি নে। আর কিছুদিন না গেলে••• নিৰ্ম্মল চলিয়া গেল। অনঙ্গ বসিয়া-বলিয়া কত কি ভাবিল। সেদিন আর তাহার মুখে ভাত উঠিল না। ভড়মশায়কে ডাকাইয়া পরামর্শ করিতে বসিল । ভড়মশায় পাকা বিষয়ী লোক, সব শুনিয়া বলিলেন—এর তো কোনো কুলকিনেরা পাচ্চি নে বৌ-ঠাকরুণ ! অনঙ্গ চিস্তিতমুখে বলিল—আপনার হাতে এখন কত টাকা আছে ? অনঙ্গর মুখের দিকে চাহিয়া ভড়মশায় হাসিয়া বলিলেন—আন্দাজ শ'দুই-আড়াই। কি করতে চান বৌ-ঠাকরুণ ? ওতে বাবুর জেনা শোধ যাবে না। —আপনি একবার কলকাতায় বান ভভূমশায়, নিৰ্ম্মল ঠাকুরপো বলছিল, তার মাকি BBBDD DDB BD BBBS BBB BBB BBB BB BBB BBB BB BBSBBB DD থাকতে পারটি নে যে একেবারে, এ-কথা শুনে কি আমার মুখে ভাতের দল ওঠে ? আপনি चांछ कि कांज जुकांटलदे बांमधकवांब्र ।