পাতা:বিভূতি রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড).djvu/৩৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

veeS. বিভূতি-রচনাবলী আমরা দেখিতে পাই ‘চতুরঙ্গ’ এবং ‘দামিনী’ শ্ৰীবিলাস’, ‘জ্যাঠামশাই’ প্ৰভৃতির মধ্যে। ইহাৱা পৃথক পৃথক গল্প নয়। একই সুত্রে গ্রথিত কয়েকটি অমূল্য মণিয় নিপুণ হার-শুধু বঙ্গ সাহিত্যে নয়, বিশ্ব সাহিত্যের দরবারে ‘চতুরঙ্গ’-এর জুড়ি মেলা ভার। ‘চতুরঙ্গ’-এর গভীর অন্তর্দৃষ্টি সাধারণ শ্রেণীর আয়ত্তের বাহিয়ে। রবীন্দ্ৰ প্ৰতিভার বহুমুখী দিকের একটি মাত্র সংক্ষেপে আলোচনা করা গেল। সমস্ত দিকের সম্বন্ধে বলিবােৱ অধিকায় আমার নাই। তঁহার সম্বন্ধে আশ্চৰ্য্য ব্যাপার দেখিতে পাই খে তাহার বাল্য ও কৈশোর কালেও তঁহার প্রতিভার দীপ্তি সে-যুগের মনীষীদের দৃষ্টি আকর্ষণ করিয়াছিল। তঁহাদের ভবিষ্কম্বাণী মিখা হয় নাই, এই অদ্ভুত বালক ও কিশোর সম্বন্ধে। এ সম্বন্ধে ১৮৭৭ খ্রীস্টাব্দের ৪ঠা মার্চের সাধারণী হইতে নিম্নোদ্ভূত অংশই বিশিষ্ট প্ৰমাণ। “আমরা নিরাশ মনে নবগোপালবাবুকে অভিসম্পাৎ করিয়া ফিরিয়া আসিতেছি এমন সময়ে দেবেন্দ্রবাবুর পুত্র জ্যোতিরিন্দ্র ও রবীন্দ্রর সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়। রবীন্দ্রবাৰু দিল্লীর দরবার সম্পর্কে একটি কবিতা ও একটি গল্প রচনা করিয়াছিলেন। আমরা একটি প্ৰকাণ্ড বৃক্ষচ্ছায়ে দুৰ্ব্বাসনে উপবিষ্ট হইয়া তাহার কবিতা ও গল্পটি শ্রবণ করি। রবীন্দ্ৰনাথ তথ্যনো বালক, DLY DY KS L YL LLLLLLL EEBLK B K K S LDE KL DDL BB ”বিস্মিত ও আদ্রিত হইয়াছিলাম। তঁহার সুকুমায় কষ্ঠেয় আবৃত্তির মাধুৰ্য্যে আমরা বিমোহিত হইয়াছিলাম। একজন সুপরিচিত কবি সেখানে উপস্থিত ছিলেন। তিনি দ্রাবিড় হৃদয়ে বলিলেন, যখন এই কবি প্রস্ফুটিত কুনুমে পরিণত হইবেন, তখন দুঃখিনী বন্ধের একটি অমূল্য ब्रष्ट्रणाङ इछ्रेद ।" এই কৰি নবীনচন্দ্ৰ সেন । নবীনচন্দ্র সেনের “আমার জীবন’ গ্রন্থের চতুর্থভাগে এই প্রসঙ্গে লিখিয়াছেন । SBEEEE DEtg TuDLS DBDK EEEt szSDBD DBBBDBu kDL DDDDD সময়ে কলিকাতায় উপনগন্নস্থ কোনও উপ্তানে "নেশনাল মেলা” দেখিতে গিয়াছিলাম • • একজন সস্তুপরিচিত বন্ধু মেলার ভিড়ে আমাকে “পাকড়াও করিয়া বলিলেন যে একটি লোক "আমায় সক্ষে পরিচিত হইতে চাহিতেছেন। তিনি আমার হাত ধরিয়া উস্তানের এক কোণার এক প্ৰকাণ্ড বৃক্ষত্তলায় লইয়া গেলেন। দেখিলাম। সেখানে সাদা চিলা ইজার চাপৰকান পরিহিত একটি সুন্দর নবযুবক দাড়াইয়া আছেন। বয়স ১৮। ১৯, শান্ত স্থিায়। বৃক্ষতলায় যেন একটি স্বৰ্ণমূৰ্ত্তি স্থাপিত হইয়াছে। বন্ধু বলিলেন-ইনি মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের কনিষ্ঠ পুত্র রবীন্দ্রনাথ। তঁহার জ্যেষ্ঠ জ্যোতিরিন্দ্রনাথ প্রেসিডেন্সি কলেজ আমার সহপাঠী ছিলেন। দেখিলাম সেই রূপ, সেই পোশাক। হাসিমুখে করমর্দন কাৰ্যটি শেষ হইলে তিনি পকেট হইতে একটি নোটবুক’ বাহির কারিয়া কয়েকটি গীত গাহিলেন, কি কয়েকটি কবিতা গীতিকণ্ঠে পাঠ করিলেন। মধুৰ কামিনীলাখনকণ্ঠে, এবং কবিতার মাধুৰ্য্যে ও ফুটনোমুখ প্রতিষ্ঠায় আমি মুগ্ধ হইলাম।” BDuDDDLL uiDDD DDBDBBDB BDB KYBDB BDD DBDJSi BDDL