পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/২৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পথের পাঁচালী RSS বলিলেন-খিড়িকীর ফটকে ইহার পান্ধী আসিয়াছে কিনা দেখিয়া আসিতে । বৃদ্ধার নিজের সঙ্গেও দুই তিনটি বি আসিয়াছে, তাহারা পিছনে পিছনে আছে। নানা বিদায় আপ্যায়নেঃ বিনিময় হইল, বহু বিনীত হাস্য বিস্তার লাভ করিল, হঠাৎ এ বাড়ীর বি-চাকিরের” দল মাটিতে গড় হইয়া প্ৰণাম করিয়া খানিকক্ষণ যেন মাটির সঙ্গে মিশিয়া রহিল। সৰ্ব্বজয়া মনে মনে ভাবিল-এর এত বড় লোক, এরা যখন এত খাতির কৱচে, তখন তো যে সে নয়।--1 বৃদ্ধার বোল বেহারিার প্রকাণ্ড পার্শ্বীটা খিড়িকীর ফটকেই এতক্ষণ ছিল, বুদ্ধাও পাঙ্কীতে উঠিলেন। তঁহার দারোয়ানেরা পান্ধীর সামনে পিছনে দাড়াইল। তঁহাকে বিদায় দিয়া গৃহিণী, অন্যান্য মেয়ের উপরে উঠিয়া গেলেন । মাসীমা রুটীর ঘরে আসিয়া চুপি চুপি বলিলেন-পয়সা রে বাপু, দেখলে তো পয়সায় আদরটা ? নিজেরই মন্ত জমিদারী, দুলাখ টাকা দান করেছেন বাঙালি দেশের কোথাকার BDBLKB DYYSKBB BDBYYSYqg BB BkDB Dg KSSS LLLB LDDLD KDD DBBD --গেরাজি করে কেউ । সৰ্ব্বজয়ার কিন্তু সেদিকে মন ছিল না । এইমাত্র তাহার মনে পড়িয়াছে। অনেকটা এইরকম ক্ষেতারার ও এইরকম বয়েসের—সেই তাহার বুড়ী ঠাকুরবি ইন্দির ঠাকুরুণ, সেই ছেডা কাপড় গেরো দিয়া পরা, ভাঙা পাথরে আমড়া ভাতে ভাত, তুচ্ছ একটা নোনাফলের জন্য কত অপমান, কেউ পোছে না, কেউ মানে না, দুপুর বেলায় সেই বাড়ী হইতে বিদায় করিয়া দেওয়া, পথে পড়িয়া সেই দীন মৃত্যু--- সৰ্ব্বজয়ায় অশ্রা বাধা মানিল না । মানুষের অস্তুর-বেদন মৃত্যুর পরপারে পৌছায় কি না সৰ্ব্বজয়া জানে না, তবু সে আজ বার ধায় মনে মনে ক্ষমা চাহিয়া অপরিণত বয়সের অপরাধের প্রায়শ্চিন্ত করিতে চাহিল । ত্ৰিয়ন্ত্রিাংশ পরিচ্ছেদ কয়েকদিন পরে অপু দালান দিয়া যাইতেছে, উপরের সিড়ি বাহিয়া মেজ-বোৱাণীর মেয়ে লীলা নামিতেছিল। তাঁহাকে দেখিতে পাইয়া বলিল—দাড়াও না ? তোমার নাম কি,-অপু भी कि हैं r অপু বলিল—অপু ব’লে মা ডাকে-ভাল নাম শ্ৰীঅপূর্বকুমার রায়--- সে একটু অবাক হইল। এ বাড়ীর ছেলেমেয়েরা কখনও ভাকিয় তাহার সঙ্গে কথা কহে D S DDD BDBB S DgDDBD BBDDBDSS SDD BB gSS EttSS DBBSYS iBBBDBS সকলেই দেখিতে ভাল বটে। কিন্তু তখন সে তাহদের চেয়ে ভাল কাহাকেও দেখে নাই। এ বাড়ী আসিয়া পৰ্য্যন্ত তাহার পূৰ্বেকার ধারণা একেবারে বদলাইয়া গিয়াছে। বিশেষ করিয়া মেজ-বৌরাণীর মত সুন্দর কোনো মেয়ের কল্পনাও সে করে নাই! লীলাও মায়ের মত