পাতা:বিভূতি রচনাবলী (প্রথম খণ্ড).djvu/৫১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8b. विहूडि-श्नांदगी তার বেশী তারা কিছু জানে না, বোঝেও না । মাও ছিলেন তেমনি ; মা চিরদিন ঐ বঁাশবনের ঘাটে, তেঁতুল তলায় শাস্তু জীবনযাত্রা সঙ্কীর্ণ ছোট গভীর মধ্যেই কাটিয়ে গিয়েছেন। -সে জীবনের বাইরে তিনি অন্য কোনো জীবনের সন্ধানও জানতেন না । তাই তার সজনে গাছ পোতা হিন্নি রায়ের জমি নেবার পরামর্শ, বিয়ে না করতে চাওয়ায় সংসার উন্টে গেল। এই ভাবে কান্না যেন সত্যই তঁর সংসার উন্টেই গোল-ঠোর সংসার- আমার সংসার a (afe as, f. s. Y, i. 8 Re-r ) মনে হয়। প্ৰথমা পত্নীর মৃত্যুর পরে বিভূতিভূষণের মা পুত্রের বিবাহ দিবার জন্য চেষ্টা করিয়াছিলেন। প্ৰথমা স্ত্রী গৌরী দেবীর কথা ‘স্মৃতির বেখা’র অনেক জায়গায় পাওয়া যায়। ১৯২৭ খ্ৰীষ্টাব্দের ২৮ নভেম্বব তিনি দিনলিপিতে লিখিতেছেন ঃ “তারপর সত্যি সত্যি কত ভাল জিনিসই পেলাম। গৌরী, সেই বনগাঁয়ের গাড়ীতে বসা, সেই বেলেঘাটা ব্রিজ স্টেশনে আমাদের প্রথম ও শেষ ঘরকিল্লা, সেই আয়না বার করে দেওয়া, সেই চিঠি বুকে করে মাথায়-কপালে ঠেকানোবা কথা মনে হয়ে পুলক হয়।” ( वृडिन cथी, वि. ब्र. sभ, श्रृं. ७०२ । ) বিভূতিভূষণ ১৩২৪ বঙ্গাব্দের ৩২ শ্রাবণ প্রথম বিবাহ করেন। বিভূতিভূষণের প্রথম স্ত্রী গৌরী দেবী ১৯১৮ খ্ৰীষ্টাব্দের ২১ নভেম্বৰ মারা যান। এ বিষয়ে ‘স্মৃতির রেখা।” দিনলিপিতে একটি ক্ষীণ উৎসের সন্ধান পাওয়া যায়। তাহা এখানে উদ্ধৃত করা হইল।। ১৩৩৫ বঙ্গাব্দর ১ বৈশাখ বিভূতিভূষণ তাহার ‘স্মৃতির রেখা।” দিনলিপিতে লিখিতেছেন : " “কোথায় লেখা থাকবে তার তিন হাজার বৎসর পূর্বোেব এক বিস্থাত অতীতের সে সব আনন্দভরা জীবনযাত্রা, বহুদিন পরে বাড়ী ফিবে মায়েব হাতে বেলেব পান খাওয়ার মধুময় চৈত্র অপবাঞ্ছটি, বঁাশবনের ছায়ায় অপরাহে নিস্লা ভেঙে পাপিয়ার যে মন-মাতানো ডাকO Dut ELL LL BDDBB BB DBE EED DDS SYS KBOS DBD S gDYBSBYS এক বৈশাখের রাত্রিতে প্ৰথম বর্ষণসৱক্ত ধারণীব সেই মুদু সুগন্ধ যা তার নববিবাহিতা তাঙ্গণীপত্নীর সঙ্গে সে উপভোগ করেছিল ? কোথায় লেখা থাকবে বর্ষাদিনের বৃষ্টিসিক্ত রান্ত্রিগুলোর সে সব আনন্দ-কাহিনী ?” ( স্থতির রেখা, বি, র, ১ম, পৃ. ৪২৮। ) মনে হয় তিনি এখানে নববিবাহিত প্ৰথমা পত্নীর কথাই লিখিয়াছেন। ‘স্মৃতির রেখা'য় gBBDD iiD DBBD SEBB kBuu S SiDDutuDu BBD BD L DDDBD সৰ্ব্বজয়া ও অপর্ণ চরিত্রেব উৎসের সন্ধান পাওয়া যায়। “পথের পাঁচালী’ উপন্যাস রচনা সম্পর্কে বিভূতিভূষণ ‘স্মৃতির রেখা।” দিনলিপিতে আরো দুটি মূল্যবান মন্তব্য করিয়াছেন। “পথের পাঁচালী’র উৎস সম্পর্কে তাহা প্রয়োজনীয় বলিয়া ፵፫o ፪፯ ] "প্রত্যেক লোকই তার নিজের অনুভূতি লেখবার অধিকারী। ফুল, ফল, লতা, পাখী, সমুদ্র, মা-বাপ, ছেলেমেয়ে সব আছেই-আমি তাদেয় কি রকম দেখলাম। সেইটাই আসল