gче বিভূতি-রচনাবলী একটি বাঘের মুখ খুদে বার করেচে আস্ত পাহাড় কেটে। আমরা অনেকক্ষণ একটা পাথরের চাতালে বসে তারপর নেমে এলাম নীচে । একটা বৃদ্ধ বসে আছে একটা বাড়ীতে, ধৰ্ম্মশালার পাশে, সে বলে,"আমি আচার, মুড়ি বিক্রি করি । বল্লাম-কুলের অাচার আছে ? —আছে । তারপর যে আচার আনলে তা জুন মাখানো শুকনে কুল—তাকে আচার বলা চলে না। নিলুম না সে কুলের আচার। খণ্ডগিলিতে উঠলাম তারপরে—সেখানে নামবার পথে বনের দৃপ্ত বেশ উপভোগ্য । ডাকবাংলোর বারান্দায় খেতে বসেচি, এমন সময় এল ঝড়বৃষ্টি । বাতাস ঠাও হয়ে গেল খুব । জৈন ধৰ্ম্মশালায় চ বিক্রি হয় জানতাম ন—সেখানে কয়েকটি লোককে চা খেতে দেখে গিয়ে বসলাম—চা-ও পাওয়া গেল । আবার ভুবনেশ্বর রওনা হলাম গরুর গাড়ীতে। পথের ধারে শুধুই নক্সভমিকার বন, আর একটা গাছ—তার নাম মহীগাছ। সেই বনযুথিকার নাম নাকি জাধি কলি, এখানে ও ফুল খায়। অবাধ দৃষ্টি কতদূর পুর্য্যন্ত ছড়িয়ে পড়ে, থৈ থৈ করচে ৪pace-এর সমুদ্রে দূরের ভুবনেশ্বরের মন্দিরগুলির চুড়া যেন ডুবে আছে। মাটির রং রাঙা, তার পাষাণ বাধানে ওপরটা । গরুর গাড়ীর চাকা গিয়ে গিয়ে পাথর কেটে গিয়ে চাকার লিকের স্বষ্টি इु८5 ! ভুবনেশ্বর পৌঁছতেই ছোট বিশ্বনাথ পাওয়ে খপ্পরে পড়ে গেলুম। সে বিন্দু সরোবরের ধার থেকে আমাদের নিয়ে এল, তুললে এক ধৰ্ম্মশালায়। গৌরীকুণ্ডে আমাদের স্বান করাতে নিয়ে গেল—স্বানান্তে দুধকুণ্ডের জল পান করে যেমন পিছু ফিরেছি, অমনি পাণ্ডার দল ফেউয়ের মত পিছু লাগলো। কোনক্রমে তাদের হাত থেকে নিস্কৃতি পেয়ে ধৰ্ম্মশালায় মধ্যাহ-ভোজন করা গেল। তারপর মন্দির দেখতে বার হই। বহু অতীত দিনের আনন্দচ্ছদ যেন পাথর হয়ে জমে আছে সে বিশালকায় পাষাণ দেউলের বুকে । একটি নর্তকী মূৰ্ত্তির কি ত্রিভঙ্গ দেহ, কি মুদ্রার স্থষমা ! পাষাণে খোদাই লিরিক কবিতা। নক্সতমিকার জঙ্গলে অতীতের ইতিহাস চাপা পড়ে যায়। ঝম্প সিং, উজে গজ সিংয়ের কথা জানি নে । স্টেশনে ফিরবার পথে আবার ভিখিরির দল গরুর গাড়ীর পিছু পিছু করুণ স্বরে প্রার্থনাৰাক্য উচ্চারণ করতে করতে ছুটলো প্রায় এক মাইল স্বাস্তা। ট্রেন আসতে দেরি ছিল । DD DDD BBD DDBS BBB BB BBBB BBBS BBB BB BB BBS g দুৰে উদয়গিরি, ঐ খণ্ডগিরি ওপর জৈন মন্দির। গাড়ী চলেচে-গাড়োমান ওবেলা BBB DD MBBD D DBS DBBBB BBBS BB BBB D BDSB BDD DS DB MZS DDD BB BBBB DD DDD DDD BBDD DDD D DDD DD DDBB BB DDBD BB BBB DBBB BBB BB BBBBBBB BBBDDDS DD BBB D DBBBB BBBDD DDS BB TB HHD
