পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৪৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বাসাবলেহ [ 888 ) রক্তপিত্ত, কাশ, শ্বাস, ও যক্ষা প্রভৃতি কাসয়োগ প্রশমিত হয় । ( ভৈষজ্যরত্নাe রক্তপিত্তরোগাধি• ) বাসাগর (পুং ) বাসস্ত জাগারঃ । বাসগৃহ, বাসস্থান, বাসঘর। পর্য্যায় ভোগগৃহ, কষ্ঠাট, পর্যাট, লিঙ্কট । (ত্রিকাe ) বাসায়ুত (র) ঘুতেষধ বিশেষ। গ্রন্থত প্রণালী বাসকের শাখা, পত্র ও মূল মিলিত ৮ সের, জল ৬৪ সের, শেষ ১৬ সেয়, কঙ্কীর্থ বাসকপুষ্প ৪ সের স্থত ৪ সের স্মৃতপকের নিয়মানুসারে পাক করিতে হইবে। পরে এই স্কৃত পাৰ শেষ হইয়া শীতল হইলে মধু ৮ পল মিশ্রিত করিয়া লইতে হইৰে। এই স্কৃত সেবনে রক্তপিত্ত রোগ আগু প্রশমিত হয় । (ভৈযজ্যরত্না রক্তপিত্তরোগাধি• ) বাসাচন্দনাস্থ্য তৈল (ক্লী) কাসাধিকারোক্ত তৈলৌষধ বিশেষ। প্রস্তুতপ্রণালী-ভিল ভৈল ১৬ সের; কাথার্থ-বাসকছাল ১২॥৩ সের, জল ৬৪ সেন্ন, শেষ ১৬ সের, লক্ষিণ ৮ সের, জল ৬৪ সের, শেষ ১৬ সের, রক্তচন্দন, গুলঞ্চ, বামুনহাট, মিলিত-দশমূল, ও কণ্টকারী প্রত্যেক ২॥• সের, জল ৬৪ সের, শেষ ১৬ সের ; দধির মাত ১৬ সের, কন্ধার্থ রক্তচন্দন, রেণুক, খাটাশী, অশ্বগন্ধ, গঙ্গভালে, গুরুত্বক, এলাইচ, তেজপত্র, পিপুলমূল, মেদ, মহামেদ, ত্রিকটু, রাম, ঠিমধু, শৈলজ, শী, কুড়, দেবদারু, প্রিয়ঙ্গু, বহেড়া প্রত্যেকে ১ পল পরে তৈল পাকের নিয়মানুসারে এই তৈল পাক করিতে হুইবে । এই তৈল মঞ্চন করিলে কাস, জর, রক্তপিত্ত, পাণ্ডু প্রভৃতি রোগ আগু প্রশমিত হয়। (ভৈষজ্যরত্ন” কালরোগাধি” ) বাসাতক (ত্রি ) বসতি জনপদসম্বন্ধীয় । বাসত্য । পু: ) বসতি জনপদ । বাসায়নিক (ত্রি) বিটাগারভব। ( মহাভারতে নীলকণ্ঠ ) বাসাবলেহ (পুং ) অবলেছ ঔষধবিশেষ। প্রস্তুতপ্রণালী— বালকছাল ২ সের, পাকার্থ জল ১৬ সের, শেষ ৪ সের, যথাবিধানে পাক করিয়া কাখ প্রস্তুত হইলে উহা ছাকিয় লইয়ু উন্থায় সহিত চিনি একসের ও ঘৃত একণোয় মিশ্রিত করিয়৷ পাক করিবে। লেছবৎ হইলে পিপুল চুর্ণ একপোয় প্রক্ষেপ দিয়৷ উত্তমরূপে মিশ্রিত করিবে। পরে নামাইয়া উহা শীতল হইলে উছার সহিত মধু ১ সের মিশ্রিত করবে। এই অবলেছ রাঞ্জযক্ষ্মা, কাস, শ্বাস ও রক্তপিত্ত প্রভৃতি রোগনাশক। ( ভৈষজ্যরত্ন” কাসাধিকা” ) এই ঔষধ বাসাবলেহু ও বৃহদ্বাসাবলেই ভেদে দুই প্রকার। এই বৃহদ্বাসাৰলেছ ঔষধ তিন প্রকার যথা— কাখের সহিত ১২ সেন্ন চিনি মিশ্রিত করিয়া পাৰ কৱিৰে। উহ ঘনীভূত হইলে ত্রিকটু গুড়ম্বৰ, তেজপত্র, এগাইচ, কটফল, মুতী, কুড়, জীয়া, পিপুলমূল, কমলাগুড়ি, চই, বংশলোচন, কটকী, গজপিয়লী, তালীশপত্র ও ধনে ইছাদের প্রত্যেকের চুর্ণ ২ তোলা প্রক্ষেপ দিয়া আলোড়ন করিয়া নামাইৰে, পরে শীতল হইলে ১ সের মধু মিশ্রিত করিয়া লইবে । অগ্নির বলানুসারে এই ঔষধের মাত্র স্থির করিতে হয়। ইহা শীতল জলের সহিত সেবনীয়। এই অবলেছ ঔষধ সেবন করিলে রাজ্যক্ষ্ম, রক্তপিত্ত ও শ্বাসাদি সকল প্রকার কাসরোগ জাপ্ত বিনষ্ট হয়। ২। বৃহদ্বাসাবলেহ—প্রস্তুতপ্রণালী বৃহতী ২৫ পল, কণ্টকারী ২৫ পল, বাসকমূলের ছাল ২৫ পল, বামুনহাটী ২• পল, পাকার্থ জল ৬৪ সের, শেষ ১৬ সের। এই কাথে ২ সের চিনি মিশ্রিত করিয়া পুনৰ্ব্বার পাক করিতে হইবে। পরে ইহা ঘনীভূত হইলে অভ্র ১ পল, পিপুলচূৰ্ণ ৪ পল, কুড়, তালীশপত্র, মরিচ, তেজপত্র, মুরামাংসী, বেণার মূল, লবঙ্গ, নাগেশ্বর,গুড়ত্বক, বামুনহাট, বাল, মুতা ইহাদের প্রত্যেকের চুর্ণ ২ তোলা করিয়া নিঃক্ষেপ করিবে। পাক সিদ্ধ হইলে ঘৃত অৰ্দ্ধসের দিয়া আলোড়ন করিয়া নামাইয়া লইবে। ইহা শীতল হইলে ১ সের মধু মিশ্রিত করিয়া লইতে হইবে। এই ঔষধ বালক বৃদ্ধ ও যুব সকলের পক্ষেই উপকারক। ইহার মাত্র ২ তোলা। এই ঔষধ সেবন করিলে রক্তপিত্ত ও যক্ষ্ম প্রভৃতি কাসরোগ প্রশমিত হয়। ৩। বৃহস্থাসাবলেছ—প্রস্তুতপ্রণালী বাসকমূলের ছাল ১২॥থ সের, জল ৬৪ সের, শেষ ১৬ সের, চিনি ১২॥• সেয়, প্রক্ষেপার্থ ত্রিকটু, গুড়ত্বক, তেজপত্র, এলাইচ, কট ফল, মুতী, কুড়, কমলাগুড়ি, শ্বেতজীরা, কৃষ্ণজীরা, তেউড়ী, পিপুলমূল, চই, কট কী, হরীতকী, তালীশপত্র ও ধনে প্রত্যেক চূর্ণ ৪ তোলা । নামাইয়া শীতল হইলে ১ সের মধু মিশ্রিত করিয়া লইতে হইবে। মাত্র ২ তোলা, অমুপান উষ্ণজল। এই ঔষধ সেবনে রাজ্যক্ষ্মা, স্বল্পভঙ্গ ও সকল প্রকার কাসরোগ প্রশমিত হয়। ( tझरुखाब्रङ्ग" शृक्रांरब्रांशांशि*) বাসাম্রব (স্ত্রী) ইশ্বমূৰ্ব্ব । ( বৈঠকনি” ) বালি (পুং ) বস নিবাসে (বলি বপি যজি রাষ্ট্ৰীতি। উশ, ৪।১২৪) ইতি ইঞ, । কুঠারভেদ, চলিত বাইশ নামক অস্ত্র। বাসিক (স্ত্রী) বাসৈব স্বার্থে-কন্টাপ, অত-ইং। ৰাসক। বাসিত (ক্লী) বাস্ততে ক্ষেতি বাস-ক্ত। ১ ক্ৰত, পক্ষীর শম্ব। ২ জ্ঞানমাত্র । ( হেম }৩ খগৰয়। (বিশ্ব ) (ত্রি) ৪ জরতীকৃত, পৰ্য্যায়—ভাবিত । ৫ খ্যাত ॥ ৬ বস্ত্রবেষ্টিত । বস্ত্রাচ্ছাদিত্ব। ৭ আদ্রীকৃত। ৮ পযুতি। ৮ পুরাতন, পুরাণ। ১। বৃহস্থাসাবলেহ-প্রস্তুত প্রণালী-বাসকমূলের ছাল ১.॥• সের, জল ৬৪ লেয়, শেষ ১৬ সের। এই ১৬ সের