পাতা:বিশ্বকোষ অষ্টাদশ খণ্ড.djvu/৫১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

षि জয়ন १ों ४० 彝” যে, এরূপ ধনজন ও বাণিজ্যসমৃদ্ধিপূর্ণ নগর তৎকালে অতি दिब्रग श्णि ! c°स श्रङ शैब्ररू ७ हूनि ; फ़ैौन, आंध्णक्जांजिब्र ও কুনাবার হইতে রেশম এবং মলৰায় হইতে কপূর, মৃগনাভি, পিপুল ও চন্দন পর্যাপ্ত পরিমাণে এথানে আনীত হইত। সিজার ফ্রেডরিক লিখিয়াছেন, “আমি বহুদেশ ও বহু রাজপ্রাসাদ দেখিয়াছি, কিন্তু বিজয়নগর-রাজপ্রাসাদের সহিত সে সকলের তুলনা হইতে পারে না। এই প্রাসাদে প্রবেশাখ নয়ট দ্বার আছে। প্রথমে যখন তুমি রাজপ্রাসাদের অতিমুখে যাইবে, তখন সেনাপতি ও সেনাদল কর্তৃক রক্ষিত পাঁচটা দ্বার দেখিতে পাইবে। ঐ পঞ্চদ্বার অতিক্রম করিলে উহার অভ্যস্তরে পুনরায় অপেক্ষাকৃত ক্ষুদ্রতর চারিট দ্বার পাইবে, ঐ দ্বারগুলি দৃঢ়কায় দ্বারবানু দ্বারা পরিরক্ষিত। একে একে দ্বারগুলি ছাড়িয়া অত্যন্তরে প্রবেশ করিলে সুসজ্জিত ও সুবিস্তৃত প্রাসাদ দৃষ্টিগোচর হইবে।” তাহার বর্ণনানুসারে জানা যায় যে, এই নগর চারিদিকে প্রায় ২৪ মাইল। নগর রক্ষার্থ সীমান্তভাগে অনেকগুলি প্রাচীর পরিবেষ্টিত আছে। ১৮৭২ খৃষ্টাব্দে মিঃ জে, কেলসাল এই নগরের পূর্বতন ধ্বস্ত কীৰ্ত্তিসমূহের মহত্ব দর্শন করিয়া লিখিয়াছেন, এখনও এখানে যে সকল ভগ্নাবশেষ পড়িয়া আছে, তাহ দেখিয়া ঐ অট্টালিকাগুলি কি কাৰ্য্যে ব্যবহৃত হইত, তাহা অনুমান করা যায় না। তবে উহাদের স্থাপত্যশিল্পের পরাকাষ্ঠী অনুভব করিয়া স্বতঃই মনে মনে সেই শিল্পিগণের কার্যকুশলতার প্রশংসা করিতে হয়। ঐ অট্টালিকাদিতে যে সকল সুবৃহৎ প্রস্তরখণ্ড গ্রথিত রহিয়াছে, সেরূপ আর কোথাও দেখা যায় না। কমলাপুরের নিকটে প্রস্তরনিৰ্ম্মিত একটা জলপ্রণালী ও তন্নিকটে একটা সুন্দর অট্টালিকা আছে। ঐ অট্টালিকাটি স্নানাগার বলিয়া অনুমিত হয়। ইহার দক্ষিণে একটা মন্দিরে রামায়ণবর্ণিত অনেক দৃশু উৎকীর্ণ দেখা যায়। রাজপ্রাসাদের অন্তভুক্ত হস্তিশালা, দরবার গৃহ ও বিশ্রামভবন অস্থাপি তাহদের গঠনসৌন্দর্য জ্ঞাপন করিতেছে। ভয় রাজপ্রাসাদদির এবং মন্দিরাদির অনেক স্থান অর্থের লালসায় জনসাধারণ কর্তৃক উৎখনিত হইয়াছে। এতরি রাজান্তঃপুর ও প্রাঙ্গণভূমি এখনও মুম্পষ্টরূপে দেখিতে পাওয়া যায়। স্থানে স্থানে উচ্চ উচ্চ প্রস্তরতম্ভ বিদ্যমান আছে, তন্মধ্যে ৪১ ফিটু উচ্চ একটা জলস্তম্ভ • ৩. ফিট উচ্চ একটা শিবমূৰ্ত্তি বিশেষ ভাবে উল্লেখযোগ্য। দানাদার পাথরের ৩• ফিট লম্বী ও ৪ ফিট, চওড়া আরও কতকগুলি প্রস্তরখণ্ড প্রাচীর ও গৃহের দেওয়ালে সংলগ্ন দেখা নয়, কিন্তু ঐগুলিতে তৎকালে কি উন্ধুে সাধিত হইত, তাহ গছজে উপলব্ধি করা যায় না । XVIII [ &xరి ) శివ বিজয়নগরম ब्रांजयांगांप्रब्र थांब • cशब्रिा नष पूछ बकैब्र उँीष्ञ ५कले বিষ্ণুমন্দির আছে । উহ্য এখনও কালের কবন্ধে নষ্ট হয় নাই। এ মন্দিরটাও জানাদার প্রস্তরে নিৰ্ম্মিত, ইহার মধ্যে শিল্পচিত্রসম্বলিত আরও কতকগুলি স্তম্ভ বিয়াজিত দেখা যায়। হান্ধি নগরে এখনও অনেকগুলি শিলালিপি উৎকীর্ণ দেখা যায়। ঐগুলিতে বিজয়নগর-রাজবংশ্বের কীৰ্ত্তিকলাপ বিজড়িত রছিয়াছে । [ বিষ্ঠানগর দেখ। ] এখানে প্রতি বৎসর একটা সুবৃহৎ মেলা হয় । বিজয়নগর, ১ দিনাজপুর জেলার অন্তর্গত একট পরগণা । ২ রাজসাহী জেলার গোদাগাড়ী থানার জধীন একটা প্রাচীন গগু গ্রাম, বিজয়পুর নামেও পরিচিত ছিল । এখানে গৌড়াধিপ বিজয়সেন রাজধানী করেন । [ বিজয়সেন দেখ । ] বিজয়নগরমূ, (বিজিয়ানাগ্রাম) মাম্রাজপ্রেসিডেন্সীর বিশাখপত্তন জেলার অন্তভুক্ত একটী বিস্তৃত জমিদারী। দক্ষিণভারতে এরূপ প্রাচীন ও প্রতিপত্তিশালী জমিদারী আর নাই। ভূপরিমাণ প্রার ৩ হাজার বর্গমাইল । এখানে প্রায় ১২৫২ খানি গ্রাম আছে । এখানকার সত্ত্বাধিকারী মহারাজ পশুপতি আনন্দগঞ্জপতিরাজ (১৮৮৮ খৃঃ) রাজপুতবংশসস্থত। বংশ-আখ্যায়িকায় প্রকাশ, এই বংশের আদিপুরুষ মাধববৰ্ম্ম ৫৯১ খৃষ্টাব্দে সবান্ধবে আসিয়া কৃষ্ণানদীর উপত্যকাদেশে একটী রাজপুত উপনিবেশ স্থাপন করেন । ক্রমে এই বংশ শৌর্য্যবীর্য্যে বিশেষ খ্যাতিলাভ করেন এবং বহুকাল ধরিয়া এতদ্বংশীয়গণ গোলকোণ্ডা-রাজসরকারে সহকারী সামন্তরূপে গণ্য হইয়া আসেন । ১৬৫২ খৃষ্টাব্দে এই ংশের পশুপতি মাধববৰ্ম্ম নামক কোন ব্যক্তি বিশাখপত্তনপতির অধীনে আসিয়া কৰ্ম্মগ্রহণ করেন । তৎপরে তত্ত্বংশধরগণ ক্রমান্বয়ে এই রাজসরকারে লিপ্ত থাকিয়া এবং যুদ্ধবিগ্রহাদিতে সহায়তা করিয়া বিশেষ প্রতিপত্তি লাভ করিয়াছিলেন । র্তাহারই বংশধর সুপ্রসিদ্ধ রাজা গজপতি বিজয়রামরাজ ফরাসীসেনাপতি বুশীর বন্ধু ছিলেন । তিনি নিজ ভুজবলে ধীরে ধীরে কএকটা সম্পত্তি অধিকার করিয়া আপনার সম্পত্তির কলেবর পুষ্ট করেন । তদবধি এই পশুপতিবংশ উত্তরসরকারের মধ্যে একটী মহা শক্তিশালী রাজবংশ বলিয়া পরিগণিত হন। ८१क दिञ्जग्नब्रांभद्रांछ अश्मांन »१४० थुठेप्श शैब्र निकृनल অধিকার করেন । ১৭১২ খৃষ্টাব্দে তিনি পোতনুর হইতে রাজপাট স্থানান্তয়িত করিয়া স্বীয় নামানুসারে এই স্থানের ‘বিজয়নগরম্ নামকরণ করিয়াছিলেন। অতঃপর* ब्लछ५ोर्नी স্বধৃঢ় করিবার ইচ্ছায় তিনি কিছু কালের জন্ত একটা দুর্গনিৰ্ম্মাণে ব্যাপৃত থাকেন। ঐ সময়ের মধ্যে তিনি ধীরে ধীরে নামস্থান