পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/১২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লক্ষণদেশিক [ ১২১ ] 帶 লক্ষণমাণিক্য লক্ষণগড়, রাজপুতনার আলবার সামন্ত-রাজ্যের অন্তর্গত একটা নগর। আলবার নগর হইতে ২৩ মাইল দক্ষিণপূৰ্ব্বে অবস্থিত। পূৰ্ব্বে এই স্থান তোঁর নামে পরিচিত ছিল। রাজা প্রতাপ সিংহ হর্গনিৰ্ম্মণাস্তে এই স্থানের নাম পরিবর্তন করেন । নজফ, র্থ এই চূর্ণ অবরোধ করিয়াছিলেন। লক্ষণ গুপ্ত, কাশ্মীরবাসী একজন শৈব-দার্শনিক। উৎপল’ ও ভট্টনারায়ণের শিষ্য। তিনি ৯e • খৃষ্টাব্দে বিদ্যমান ছিলেন । লক্ষণচন্দ্র (পুং ) কীরগ্রামের একজন হিন্দু সামন্তরাজ। উপাধি রাজানক। ইনি ত্ৰিগৰ্ত্ত (জলন্ধর )-রাজ জয়চ্চত্রের অধীনে রাজত্ব করিতেন । ইহার মাত লক্ষণিক ত্ৰিগৰ্ত্ত-রাজপুঙ্গব হৃদয়চক্সের কষ্ঠ । কীরগ্রামের শিববৈদ্যনাথ মন্দিরে ইহার প্রশস্তি উৎকীর্ণ দেখা যায়। লক্ষণঠাকুর, মিথিলার একজন রাজা। মহারাজ শিবসিংহের পুৰ্ব্বপুরুষ । - লক্ষণতীর্থ, পুরাণোক্ত একটা প্রাচীন তীর্থ। এই নদীর পূতসলিলে অবগাহন করিলে অশেষ পুণ্যসঞ্চয় হইয়া থাকে। নারদপুরাণ উ” ৭৫ অধ্যায়ে এই তীর্থমাহাত্ম্য বর্ণিত হইয়াছে। ইহা দক্ষিণভারত-প্রবাহিত প্রসিদ্ধ কাবেরী নদীর একট শাখা । কুর্গ রাজ্যের ব্রহ্মগিরিসন্নিহিত কুৰ্ছিগ্রামের পার্শ্বদেশ হইতে সমুদ্ভূত হইয়া উত্তরপূৰ্ব্বাভিমুখে মহিমুররাজ্যের মধ্য দিয়া সাগরকট্টে নগর সম্মুখে কাবেরীসঙ্গমে মিলিত হষ্টয়াছে। এখানে নদীবক্ষে ৭টা বঁধি বাধিয়া জলপ্রণালীযোগে শশুক্ষেত্রদিতে জলসরবরাহ করা হইয়া থাকে। এই সকল বঁধের মধ্যে হানাগোদ বঁাধই প্রধান । উৎপত্তি-স্থান হইতে পৰ্ব্বতবক্ষে কিয়দ্র অতিক্রম করিয়া আসিলে ব্রহ্মগিরিতে একটা সুবৃহৎ জলপ্রপাত দৃষ্ট হয়, ঐ প্রপাতই প্রসিদ্ধ লক্ষ্মণতীর্থ নামে প্রসিদ্ধ। এখানে প্রতিবৎসর মাঘমাসে স্নানোপলক্ষে বহু তীর্থযাত্রীল সমাগম হইয়া থাকে । যে পথ দিয়া এই তীর্থে আসিতে হয়, তাহ অতীব বিস্ময়াবহ । পথের দক্ষিণপার্থের তুরারোহ পৰ্ব্বতশৃঙ্গ এবং বামপাশ্বে সুগভীর নদীখাত। এতদুভয়ের মধ্যবৰ্ত্তী সুড়ি-পথে যাত্ৰিগণ গমনাগমন করিয়া থাকে। অন্তমনস্ক হইলেই পতনের সম্ভাবনা । বীভৎস দৃশু ভিক্ষুক ও সন্ন্যাসিবৃন্দ পথের ধারে স্থানে স্থানে তীর্থযাত্ৰিগণের আরও ভল্পোৎপাদনের কারণ হইয়া থাকে। লক্ষণদাস, ঐশ্বক্তভাব্যরচয়িত । লক্ষ্মণদেব, তর্কভাষা-সারমঞ্জরী-প্রণেতা মাধবদেবের পিতা। লক্ষণদেশিক, একজন প্রসিদ্ধ তান্ত্রিক পণ্ডিত। বারেন্স ব্রাহ্মণ বিজয় আচাৰ্য্যের পৌত্র ও গ্রীকৃষ্ণের পুত্র। ইনি কাপ্তবীৰ্য্যাঙ্গনদীপদানপদ্ধতি, কুগুমগুপৰিধি, প্তারাপ্রদীপ, শারদাতিলক, XVII ●● শৰার্থচিস্তামণিমায়ী শারদাতিলকটীকা ও তন্ত্র প্রদীপ নামে তারাপ্রদীপটীকা প্রণয়ন করেন। লক্ষণৰিবেদিন, উপসৰ্গচোতক বিচার, কিৰ্শ্ববাদ ও সারসংগ্ৰহ নামক ব্যাকরণ প্রণেতা । লক্ষণনায়ক, জনৈক নায়কসর্দার। ইনি ১৮১৫ খৃষ্টাবো বালঘাটের অন্তর্গত পরশবাড়া নামক স্থানে একটা জনপদ স্থাপন করিয়াছিলেন । লক্ষণপণ্ডিত, সারচন্ত্রিক নামে রাঘবপাওবীর টীকা ও শক্তি মুক্তাবলী-রচয়িত । লক্ষণপতি, গৌরীজাতকপ্রণেতা। লক্ষণপ্রস ( স্ত্রী ) লক্ষ্মণত প্রস্থঞ্জননী । সুমিত্রা । শেষারত্ব • ) লক্ষণভট্ট (পুং ) গীতগোবিন্ধটকা-প্রণেতা। লক্ষণভট্ট, ১ কাব্যপ্রকাশটাকাগ্রণেতা চণ্ডীদাসের একজন সুহৃৎ । গ্রন্থকার স্বীয় টকায় বন্ধুবরের পাণ্ডিত্যের পরিচয় দিয়াছেন । ২ পদ্যরচনা ও রত্নমালাপ্রণেতা । ৩ মহাভারতটীকা-রচয়িতা । ইনিই সম্ভবতঃ ভারতভাবীপ প্রণেতা নীলকণ্ঠের গুরু। ৪ হৌত্রকল্পক্রম প্রণেতা নারায়ণভট্টের পুত্র। ইনি বাঘেলসর্দার রাঙ্কা ভাবসিংহদেবের অমুমতানুসারে উক্ত গ্রন্থখানি সঙ্কলন করেন । ৫ আচাররত্ন, আচারসার, গুরুশতকটিপ্পণ ও গোত্র প্রবররত্নরচয়িত । রামকৃষ্ণভট্টের পুত্র, নারায়ণভট্টের পৌত্র ও রামেশ্বর ভট্টের প্রপৌত্র । ৬ লক্ষ্মণভট্টীয় নামক বেদান্তগ্রস্থরচয়িত । লক্ষণমাণিক্য, বাঙ্গালার প্রসিদ্ধ বারভূয়ার একজন, ভুলুরায় ইহার রাজধানী ছিল, ভূম্যধিকারসূত্রে ইমি মেঘনার পূর্ববর্তী অনেকগুলি পরগণার উপর স্বীয় আধিপত্য বিস্তার করিয়াছিলেন। বাঙ্গালায় এই ভূয়াবংশের প্রভাব ও প্রতিষ্ঠা প্রসঙ্গে পুরুষপরম্পরায় নানারূপ কিংবদন্তী প্রচলিত আছে। ঐ সকল অনুসরণ করিলে জানা যায় যে, আদিশূরবংশীয় বঙ্গজকায়স্থশ্রেণীসমুদ্ভূত রাজা বিশ্বস্তুর রায় চট্টগ্রামের অন্তর্গত সীতাকুগুতীর্থোদেশে যাত্রা করিয়া পথিমধ্যে রাত্রি হওয়ায় মেঘনার একটী চোরাবালুর চরে নঙ্গর করিয়া সেই রাত্রি তথায় বাসের বন্দোবস্ত করেন । রাজা নিদ্রাবস্থায় স্বপ্ন দেখেন ষে, ভগবান বলিতেছেন, “তুই যে স্থানে অঙ্ক নিদ্রিত রহিয়াছিল, তাহার চতুৰ্দ্দিকৃষ্ণ সমুদায় স্থানেরই তুই একমাত্র অধীশ্বর হুইবি ।” রজনী প্রভাতে নিদ্রাভঙ্গের সঙ্গে সঙ্গেই তিনি• স্বপ্নবিষয়ণ আলোচনা করিয়া উহাকে ঈশ্বরের সূত্রণ ইলিয়াই গ্রহণ

  • *वानमा भिteग्न अप्ठe, ऍनि जांनिभूमषरौद्र कांग्लक नछांभ ।। ७भम७ *१ षt*ौब्र चtनक मद्भिजकांकरश्ञ वन छरिझ् ।