পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/২১৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লাগা [ २st ] লামী লামা (ব'লামাe ) लिडर रोडक्लिडन। उाशर ऋश সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ বৌদ্ধগন্ন্যাসী দলই লামা নামে পরিচিত। মোঙ্গলীয়গণ | ८बोझक्ष्tई शैकिउ श्हेब्रा डिक्सङइ ८थई श{षांछकहरू 4हे मांरभ অভিহিত করিয়াছিলেন। তিব্বতীয় ভাষায় ৰ লামা শব্দের অর্থ শ্রেষ্ঠ এবং মোঙ্গলীয় দলই শব্দে সমুদ্র বুঝায় । ब्रांछ थिtटांऋन-९नान् ( १२४-४७ भूटेक) डिक्वडीौद्र বৌদ্ধযতিদিগের মধ্যে শ্রেণীবিভাগ করিয়া তাহাদের আচার ব্যবহার প্রণালী নিৰ্দ্ধারিত করিয়া দেন। কালে সেই প্রাচীন পদ্ধতির বিলোপ ঘটে এবং খৃষ্টীয় ১৫শ শতাদের প্রারম্ভে বর্তমান ধৰ্ম্মপদ্ধতি সম্পূর্ণ পৃথক্ ও স্বাধীনভাবে গঠিত হয়। সুপ্রসিদ্ধ লামা হুসেন্থাপ ১৪১৭ খৃষ্টাৰে লাসা নগরীতে গাংলগ্ন সত্যারাম স্থাপন করেন এবং স্বয়ং সেই মঠের সর্বশ্রেষ্ঠ অধ্যক্ষ হন। সাধারণে র্তাহাকে বিশেষ শ্রদ্ধাভক্তি করিত, এই জন্ত তিনিও সকলের উপর মহতী শক্তি সঞ্চালন করিতে সমর্থ হষ্টয়াছিলেন। তাহার প্রতি লোকের এরূপ অচলা ভক্তি জন্মিয় ছিল যে, তাহার সন্তানসন্ততিদিগকেও তাহারা সেই দেবাংশ-সমুদ্ভূত বলিয়া বিবেচনা করিত। সেই বিশ্বাসকলেই, তাহার পুত্রপৌত্রগণ অদ্যপি সেই মঠের অধ্যক্ষ হইয়া রহিয়াছেন ; কিন্তু লাসা নগরের সর্বশ্রেষ্ঠ বৌদ্ধধৰ্ম্মাচাৰ্য্য দলই লামা এবং তষিলভূণপোর পঞ্চে-খন পোছের ধৰ্ম্মপ্রভাব সাধারণের চিত্ত আকর্ষণ করিলে, পূৰ্ব্বোক্ত গাঃ-লান মঠাধিকারিগণের সমস্ত প্রতিপত্তি নষ্ট হইয়া যায়। শেষোক্ত লামান্ধয়কে দেবাংশে অবতীর্ণ জানিয়া তাহারা দেবতারূপে পূজ্য জ্ঞান করে। দলই লামা সাধারণের নিকট ধ্যানী বোধিসত্ত্ব চেনরেশীর অংশসস্তৃত বা তাহারই অবতার বলিয়া গৃহীত। তাহাদের বিশ্বাস, বোধিসত্ত্ব চেন্‌রেণী যখন যে মনুষ্যের দেহে প্রবিষ্ট হইয়া ধরাধামে অবতীর্ণ হইতে ইচ্ছা করেন, তখনই তিনি স্বীয় শরীর হইতে একটা অপূৰ্ব্ব জ্যোতিঃ বিকাশ করিয়া তাহাই সেই মন্থয্যের , দেহে মিশাইয় দেন। তাহাতে সেই মমুষ্যের দেহে দেবভাবের আবির্ভাব হইয়া থাকে। পঞ্চে খন পোছে নামধেয় লাম চেন্রেশী বোধিসত্বের পিতা অমিতাভের অবতার বলিয়া পূজিত। কিংবদন্ত্ৰী আছে, ৎসোনখাপা তাহার দুইট প্রধানতম শিষ্যকে পুনঃ পুনঃ জন্ম-পরিগ্রহ করিয়া বৌদ্ধধৰ্ম্মের পবিত্রত রক্ষা ও পরিপালন জন্ত আদেশ দেন। তিনিই প্রথমে তাহাদের আচাৰ্য্যমৰ্য্যাদার পার্থক্য ও প্রাধান্ত নির্দেশ করিয়া দেন তদনুসারেই উপরোক্ত দেবাংশসস্তৃত লামায়ের উৎপত্তি q$htş t vititzt Csomast বংশতালিকা হইতে জানিতে

  • छिक्तष्ठछांबांश जयवर्तो ‘क’ अक्रूझॉर्षीं ।

পারি যে, গেহন গুহ (জন্ম ১৩৮৯ খৃঃ, মৃত্যু ১৪৭৩ খৃঃ) সৰ্ব্বপ্রথমে গোল খন্‌-পোছে উপাধি গ্রহণ করিয়াছিলেন। অস্থাপি দলই লামাও সেই উপাধিতে পরিচিত আছেন ; সুতরাং ইহাম্বার স্পষ্টই অনুমান হয় যে, গেঠুন এবই প্রথমে দলই লামারূপে সাধারণের নিকট গৃহীত হইয়াছিলেন ; গাঃমান’ সঙ্ঘারামের মঠাধ্যক্ষ ৎসোনখাপার বংশধর ধৰ্ম্ম-খচেন উক্ত মৰ্য্যাদা লাভ করেন নাই। ১৪৪৫ খৃষ্টাব্দে তিনি তষিলঙ্কণ, ' পোর সুবৃহৎ সঙ্ঘারাম প্রতিষ্ঠা করিয়া যান। উক্ত মঠের উপাধ্যায়ই সম্ভবতঃ পঞ্চে খন পোছে নাম ধারণ করিয়া দলই লামার স্তার স্বীয় ঐশী শক্তি বিস্তারে সচেষ্টত হন। তিনি আপনার দৈবশক্তি সাধারণকে জ্ঞাপন করিয়া পূর্ণ মনোরথ হইলেও, দলই লামার স্থায় ধৰ্ম্মাজো তাহার তাদৃশ প্রভাব বিস্তৃত অথবা তদধিকৃত ভূভাগে তাহার বাক্য বা উপদেশ ততদূর দেববাক্যবৎ সন্মানিত ও প্রতিপালিত হয় নাই। কেবলমাত্র তিব্ব গ্ৰন্থমে দলই লামার স্তায় তিনি সমভাবে রাজশক্তিবিস্তারে সমর্থ হইয়াছিলেন । ৫ম গোলা-খাপাছে ঈশ্বঙ্গ লোব জঙ্গ গ্যাম্ৎসে উচ্চাভিলাষী ছিলেন। তিনি ভোটরাজের সহিত বিরোধকালে কুকু-নোর নামক হ্রদতীরবর্তী কোষোৎ-মোঙ্গলীয়দিগের নিকট দূত প্রেরণ করিয়া ভোটরাজধানী দিগাচী আক্রমণার্থ তাহাদের সাহায্য প্রার্থনা করেন । দিগার্চর ভোটরাজের সহিত র্তাহার যুদ্ধে মোঙ্গলীয়গণ তিব্বত অধিকার করিয়া ঈশ্বঙ্গ লোব জঙ্গকে সমপণ করেন। ১৬৪০ খৃষ্টাব্দে এই ঘটনা ঘটে। সুতরাং তৎকাল হইতেই সমগ্র তিব্বত রাজ্যে দলই লামার অধিকার (temporal government ) বিস্তৃত হয় । পূৰ্ব্বেই উল্লেখ করিয়াছি যে, লামাগণ বোধিসত্বের অংশসস্তৃত। তিব্বতীয়গণের বিশ্বাস, তাহাদের কেহ কেহ নরদেহে ভূতলে অবতীর্ণ, কেহ বা স্বৰ্গীয় জ্যোতিঃ লাভদ্বারা অংশাবতাররূপে পূজিত। বৌদ্ধধৰ্ম্মশাস্ত্র-প্রসিদ্ধ বোধিসত্ত্বগণ যেরূপ সংসার-ধৰ্ম্ম পরিত্যাগপূর্বক প্রব্রঙ্গাব্রত অবলম্বন করিয়াছিলেন, এই লামাগণও তদনুকরণে প্রাচীনতম বৌদ্ধমন্তি( ভিক্ষু দিগের সত্য, শ্রমণের ও অর্হৎ-ধৰ্ম্ম পালন করিয়া থাকেন। মঠবিহারিণী বৌদ্ধভিক্ষুণীগণ লামাদিগের সহিত সমধৰ্ম্মানুশীলনে রত থাকিলেও সাধারণের চক্ষে সেরূপ সন্মাননার সহিত গৃহীত হন না। উহার সাধারণ উপাসক বলিয়া পরিগণিত হইয়া থাকেন। সংসারধৰ্ম্মনিরত গৃহিব্যক্তির যদি পবিত্র বৌদ্ধধৰ্ম্মে বিশ্বাস থাকে, তাছা হইলে তাহারা ধাৰ্ম্মিক গৃহস্থ বলিয়া কথিত হন। ধৰ্ম্মোপদেশ শ্রবণে র্তাহাদের অধিকার অাছে। তাহারা পঞ্চেপদেশ পালন করিয়া সংসার-কাৰ্য্য-নিৰ্ব্বাহ করিলে উপাসক বা