शिंत्र [ ૨૯૭ ] কঠিন ও কর্কশ হইলে পরস্ত্রীরত ; লিঙ্গ কৃষ্ণবর্ণ, সূক্ষ্ম বা রক্তবর্ণ হইলে সুখী, পয়ন্ত্ৰীগামী ও কামিনীজনপ্রিয় হয়। কৃশ বা রক্তবর্ণ লিঙ্গ হইলে মন্থয্যের উত্তম স্ত্রী, রাজ্য ও সুখ সম্পদ হইয়া থাকে।* ৮ শিবমূৰ্ত্তিবিশেষ, শিবলিঙ্গ। হিন্দুমাত্রেরই এই লিঙ্গপূজা অবগু কৰ্ত্তব্য। শাস্ত্রে শিবলিঙ্গপূজার অনন্ত ফল কথিত হইয়াছে। এমন কি ব্রাহ্মণের শিবলিঙ্গপূজা না করিয়া জলগ্রহণও করিতে নাই। মহাদেব কিজষ্ঠ এই লিঙ্গরূপ প্রাপ্ত হইয়াছিলেন, তাহার বিষয় পাদোত্তরে এইরূপ নির্দিষ্ট হইয়াছে,— “বেষ্মিাহং দ্বিজশ্রেষ্ঠ রুদ্রন্ত্রিপুরহস্তকঃ । কস্মাদ্বিগৰ্হিতং রূপং প্রাপ্তবান সহ ভাৰ্য্যয় ॥ যোনিলিঙ্গস্বরূপঞ্চ কথং স্তাৎ সুমহাত্মনঃ। পঞ্চবক্তশ্চতুৰ্ব্বাহুঃ শূলপাণিস্ত্রিলোচনঃ ॥ কথং বিগর্হিতং রূপং প্রাপ্তবান দ্বিজপুঞ্জব। এতং সৰ্ব্বং সমাচক্ষু মিত্রাবরণনন্দন ৷” (পদ্মপু” উত্তরখ ৭৮ অ” ) দেবাদিদেব মহাদেব ভাৰ্য্যার সহিত এই বিগর্হিত রূপ কেন প্রাপ্ত হইয়াছিলেন, দিলীপ বশিষ্ঠের নিকট এই প্রশ্ন করিলে, ভগবান বশিষ্ঠদেব ইহার উত্তরে বলিয়াছিলেন যে, পুৰ্ব্বকালে স্বায়ভুব মম্বন্তরে মন্দয়পৰ্ব্বতে ঋষিগণ এক দীর্ঘসত্রের অনুষ্ঠান করেন, সেই যজ্ঞে সকল মুনি সমাগত হইলে মুনিগণ পরম্পরে আলোচনা করিয়াছিলেন যে, বেদবিদ ব্রাহ্মণদিগের মধ্যে কোন দেবতা পূজ্য, তাহা আপনার নির্দেশ করুন। তখন ঋষিগণ সকলেই একবাক্যে বলিয়াছিলেন, আমাদের এই সংশয়চ্ছেদ করি
- “মহস্তুিরায়ুর খ্যাতং হাল্পলিঙ্গে ধনী নয়: ।
অপত্যয়হিন্তে লোকে স্থললিঙ্গে বিপর্যায়: । মেঢ়ে, বমনতে চৈব মৃতাশ্নরস্থিতো ভবেৎ। বক্রেইষ্ঠথ পুত্রবাদ স্তাং দারিদ্র্যং বিনতে অধঃ। জন্ধে তু তনয়ে লিঙ্গে শিরালেংখ স্বৰী নর। স্থলগুশ্বিযুতে লিঙ্গে ভৰেং পুত্রাদিসংযুতঃ। ौर्मणिtत्रम प्राद्विप्नार झूलशिप्त्रन मिश्वनः । কুশলিঙ্গেন সৌভাগ্য হ্ৰস্বলিঙ্গেন তুপতি । ককশৈঃ কঠিমৈৰ্লিঙ্গৈ: পরদায়রতঃ সদা । ब्रऋद्ध छ जब मांनौ१ निपत्नी डकठि *वन् ॥ কুশলিজেন স্বাক্ষ্মণ রক্তঙ্গিদেন ভূপতি। . *मूर्द्रौ१ ब्रभरङ निष्ठा९ मांप्रैौर्भां६ वज्ञाठ छाष९ ॥ 'कूलणिtत्रम ब्रtसन नछtफ (छाउमात्रनांन्। ब्राजा पृषक शिांत्राः कन्नकांब्राः गठि#ष९ ॥“ ( नांवृभिक ) f बाब्र अछ उका बिह७मप्रवछत्र मिक शयन रूबा कर्डश चनडब्र তাহাদিগকে অবলোকন ও প্রণাম করিলে যিনি বিশুদ্ধ সত্বগুণপ্রধান বলিয়া বোধ হইবে, তিনিই আমাদের পূজনীয় হইবেন। তখন ঋষিগণ সমবেত হইয়া প্রথমে কৈলাসে দেবাদিদেব মহাদেবের নিকট গমন করিলেন। ঋষিগণ দ্বারদেশে উপস্থিত হইয়৷ ८नश्चिरलम नाँच्न ग्रन्क, नलि झंझम्झश्व ब्रको कब्रिएउदछ् । ७क्षम ঋষিগণ নন্দিকে কছিলেন, তুমি শীঘ্ৰ গিয়া মহাদেবকে আমাদ্বিগের আগমনবৃত্তান্ত নিবেদন কর। আমরা প্রণাম করিবার জন্ত উপস্থিত হইয়াছি। নন্দি তখন পরুষ বাক্যে অবজ্ঞার সহিত অমিত. তেজা ঋষিগণকে কহিলেন, তোমাদের যদি জীবনের ভর থাকে, তাহা হইলে এখনই প্রস্থান কর, দেবাদিদেবের সহিত সাক্ষাৎ হইবে না, তিনি দেবী পাৰ্ব্বতীর সহিত ক্রীড়া করিতেছেন । নন্দি এই কথা বলিলে ঋষিগণ বহুদিন তথায় অবস্থান করিলেন, তথাচ তাহার সাক্ষাৎ লাভ হইল না। তখন প্রবল তপোপ্ত মহর্ষি ভৃগু অতিশয় ক্রোধপরায়ণ হইয়া মহাদেবকে নিম্নোক্ত রূপ শাপ প্রদান করেন,“হে শঙ্কর ! তুমি নারীসঙ্গমে প্রমত্ত হইয়া আমাদিগকে অবমাননা করিয়াছ, সুতরাং যোনিলিঙ্গস্বরূপ তোমার মূৰ্ত্তি হইবে। তোমার নিকট ব্রাহ্মণগণ উপস্থিত হইয়াছে, তাহা তুমি জানিতে পার নাই, এইজন্ত তোমায় নিবেদিত জল, অন্ন, পুষ্প, পত্র প্রভৃতি সকলই অগ্রাহ হইবে এবং ব্রাহ্মণগণ তোমার পূজা করিবে না, যদি পূজা করে, তাহা হইলে অব্রহ্মণ্যত্ব প্রাপ্ত হইবে। ভস্মলিঙ্গাস্থিধারী যে সকল লোক রুদ্রভক্ত হইবে, তাহারা পাষণ্ডত্ব প্রাপ্ত হইবে।” তৃগু এইরূপ শাপ দিয়া মুনিদিগের সহিত ব্ৰহ্মলোকে ব্ৰহ্মার নিকট গমন করিলেন । “এবমুক্তস্ততস্তাং কৈলাসং মুনিসত্তমঃ। জগাম বামদেবেন যত্রাস্তে বৃষভধ্বজঃ ॥ গৃহদ্বারমুপাগম্য শঙ্করস্ত মহাত্মনঃ। পুলহস্তং মহারোডং নন্দিং দৃষ্টাব্ৰবীজিঃ ॥ সংগ্ৰাধো হি ভৃগুর্বিপ্রো হরং দ্রষ্টুং যুরোত্তমম্। নিবেদয়স্ব মাং শীঘ্ৰং শঙ্করায় মহাত্মনে ॥ তস্ত তস্বচনং শ্রীত্ব নন্দি: সৰ্ব্বগণেশ্বরঃ । উবাচ পর্যং বাক্যং মহৰিমমিতেজসম | আসান্নিধ্যঃ প্রভোস্তস্ত দেব্য ক্রীড়তি শঙ্কর । নিৰৰ্বশ্ব নিবর্তম্ব যদি জীবিতুমিচ্ছসি। এবং নিরাকৃতস্তেন তত্রাতিষ্ঠন্মহাতপা । , বহুনি দিবসান্তস্মিন গৃহদ্বারে মুনীশ্বরঃ , ততঃ ক্ৰোধসমষ্টি ভূপ্ত প্রোৰাচ শঙ্করন্থ। । বিনষ্টস্তমসারদা মাং ন জানাতি শৰয় :