পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৩৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

८लौश् [ ७७8 ] লৌহ

  1. satà:5 Red ochre (Fe2O3) aton offsös i &i Sesquioxide ও ইহাতে ৭০ ভাগ লৌহ পাওয়া যায়। gaitaistal Yellow ochre (2 Fe2O3, 3H2O) fost fr:FH fäö Brown haematite or Limonite RTR 2tÑŵ | ইহাতে সাধারণতঃ ৫৯.৯ লৌহ বিদ্যমান আছে।

কাৰ্ব্বনেটু *R, wiłło Spathic iron ore & Siderite বলা যায়। উহাতে ৪৮.৩ ভাগ লৌহ থাকে। এই কাৰ্ব্বনেটু বা স্পার্থিক লৌহের সহিত কর্দম মিশ্রিত «ffetz støtte Clay-ironstone iroustone ore 4G i Black-sand RfAr fārtgă FRÁR মিশ্রিত কে.আয়রণ ষ্টোন লইয়া গঠিত। Hematite শ্রেণীর অন্তভূক্ত বা তাহার সমশ্রেণীর বলিয়া কল্পিত Ilaenite নামে আর একপ্রকার মৃত্তিকা পাওয়া যায়। উহার কতকাংশ Titanium দ্বারা স্থানচ্যুত হওয়ায় রাসায়নিকগণ Egizą Tatiniferous iron fost ott FR এই সকল যৌগিক পদার্থে লৌহের মাত্রা সৰ্ব্বত্র সমান নহে। ভূগর্ভ মধ্যে অতি প্রাচীনযুগীয় স্তরে লৌহধাতুর সংস্থান দেখিয়া অনুমান হয় যে, অতি প্রাচীনকাল হইতেই এই ধাতু সাধারণে প্রচলিত ছিল ; কিন্তু কোন সময়ে ও কাহার দ্বারা এই ধাতু আবিষ্কৃত হইয়াছিল এবং কোন স্থপণ্ডিত ইহার ব্যবহারোপযোগিতা নির্দেশ করিয়া গিয়াছিলেন, তাহার কোন বিবরণই ইতিহাসে বিবৃত নাই। তবে আর্য্য-হিন্দুগণের সৰ্ব্বপ্রাচীন ঋক্সংহিতা গ্রন্থ পাঠ করিলে বুঝা যায় যে, আর্য্যঋষিগণ বৈদিক যুগেও লৌহের নিৰ্ম্মলীকরণবিধি ( ঋক্ ৪২৷১৭), তাহার কাঠিন্ত ( ঋক্ ১।১৬৩৯ ) এবং তীক্ষুধারত্ব ( ঋক্ ৬৩৫ ) অবগত হইয়াছিলেন। শুক্লযজুৰ্ব্বেদের “মেহয়শ্চ মে তামঞ্চ মে লোহঞ্চ মে সীসঞ্চ মে ত্রপুচ মে ঘঞ্জেন কল্পস্তাম্।।” (১৮১৩) মন্ত্রাংশ পাঠ করিলে স্পষ্টই বুঝা যায় যে, তৎকালে আর্য্যহিন্দুগণ লোঁহের প্রকারাদিও অবগত হইয়াছিলেন । অথৰ্ব্ববেদের ৫।১৮১ ও ১১।৩১ মস্ত্রে লেহেঁর উল্লেখ আছে । - বৈদিক সংহিতাযুগের পর, ব্রাহ্মণ ও স্বত্রযুগে লৌহের অপেক্ষাকৃত অধিক প্রচলন হইয়াছিল। শতপথ-ব্রাহ্মণ ৬১৩৫; কাত্যায়ন-শ্রেীতস্বত্র ৭৪৩৪, আশ্বলায়ন গৃহস্থত্র ১৭৯ প্রভৃতি পাঠ করিলে আয়ুস ক্ষুরাদি ব্যবহারের নিদর্শন পাওয়া যায়। মনুসংহিতার ৫৷১১৪১৬ শ্লোক পাঠ করিলে স্পষ্টই প্রতীয়মান হয় যে, তৎকালে যজ্ঞপাত্রাদিও লোহাদি ধাতুযোগে নিৰ্ম্মিত হইত। তাহারা ভষ্ম ও অন্নযোগে লৌহপাত্র মার্জনা করিয়া জলদ্বারা ধৌত করিয়া লইতেন, তাহাতেই ঐ পাত্র শুদ্ধ বলিয়া গণ্য হইত। আবার Hi Argillaceous ३०{१॥२, २०{१l8, উক্ত গ্রন্থের ১১।১৬৭ শ্লোকে লৌহপাত্রহরণের নিষেধ বচন লক্ষ্য করিলে মনে হয়, মানবজাতি আদিমযুগে লৌহকে একটা মূল্যবান ধাতু বলিয়া জানিয়াছিলেন। অতঃপর যাজ্ঞবল্ক্য-সংহিতায় ( ২১• ৭ ) লৌহপিণ্ড, মহাভারতের বনপর্বে লৌহভাজন, রামায়ণে (১৬-১২) লৌহময় আভরণ স্বপ্রতে ( ১২৩২- ) কুম্ভ এবং শ্ৰীমদ্ভাগবতে ( ১১।২৭১২ ) লৌহী ( সুবর্ণাদি অষ্টধাতুময়ী)-প্রতিমা নিৰ্ম্মাণের ব্যবস্থা দেখিয়া মনে হয়, আৰ্য্য-হিন্দুগণ সৰ্ব্বাগ্রেই লৌহের ব্যবহার অবগত হইয়াছিলেন এবং তাহারা সেই ধাতু হইতে প্রকৃষ্ট দেবদেবীপ্রতিমা বিনিৰ্ম্মাণ করিয়া শিল্পনৈপুণ্যের পরাকাষ্ঠী প্রদর্শন করিয়া গিয়াছেন। সেই প্রাচীন শিল্পকীৰ্ত্তির রেখামাত্র আমাদের দৃষ্টিগোচর না হইলেও, আমরা আজিও তদপেক্ষ পরবৰ্ত্তিযুগের কীৰ্ত্তিস্তম্ভ লইয়া গৌরবান্বিত রহিয়াছি। দিল্লীর সুপ্রসিদ্ধ লৌহস্তম্ভ ( স্থৰ্য্যস্তম্ভ ) সেই প্রাচীনকালের শিল্পকীৰ্ত্তির পরিচয় দিতেছে। ১৫শ শতাব্দাধিককাল জলবায়ুর প্রকোপ ভোগ করিয়াও উহা নষ্ট হয় নাই । [ দিল্লী দেখ। ] কাহারও কাহারও বিশ্বাস, লৌহখণ্ডসমূহ কোন সময় আকাশ হইতে উল্কাপাতরূপে পৃথিবীবক্ষে নিপতিত হইয়াছিল, কেন না প্রাক্কতাবস্থায় লৌহ যেরূপ যৌগিকভাবে অবস্থিত দেখা যায়, উল্কায়ও প্রায় তদ্রুপভাবেই বিমিশ্রিত থাকে। ইহাতে স্বতঃই অনুমান হয় যে, উহা প্রধানতঃ উল্কাঙ্গ-(Meteorie origin) পদার্থ ভিন্ন আর অপর কিছুই নহে। বিশেষরূপে আলোচনা করিয়া দেখিলে জানা যায় যে, উহাতে নানা অম্লের (acids) ক্ষার-(suda) রূপে পৰ্য্যাপ্ত পরিমাণে অক্সিজেন ও গন্ধক মিশ্রিত আছে ; তদ্ভিন্ন তাহাতে অন্যান্ত ধাতু ও বিভিন্ন প্রকার মৃত্তিকার সমাবেশ থাকায় সাধারণ দৃষ্টিতে উহার লৌহ-সংস্থান নির্ণয় করা সুকঠিন । [ উল্কা দেখ ] চিরপ্রসিদ্ধ এই লৌহধাতু ভারতের যে যে বিভাগের ভূস্তরে যৌগিকভাবে অবস্থিত আছে, সাধারণের অবগতির জন্ত নিম্নে তাহার সংক্ষিপ্ত পরিচয় প্রদান করা গেল :– भाँझ ख-दिखां★ । इरिनग्न नांभ লৌহ প্রকার গলাইলার স্থান ত্রিবাস্কোর ব্লাকমাগ্রেটাইটু ও লাটেরাইটু খেনকোট্র তিন্নেবলী মাগ্নোটক আয়রণ স্তও বঙ্গকুলম্ মন্ত্ররা लाटप्लेब्राहे এখন দুষ্প্রাপ্য পুছকোট্টই মাগ্নেটাইটু - ত্রিচীনপল্লী ফেরুজিনাস মডিউল -* কোয়ম্বাতোর ব্লাক্‌ স্তাও -* নীলগিরি হিমাটাইটু ও মায়েটাইট, -o ੋ