পাতা:বিশ্বকোষ ঊনবিংশ খণ্ড.djvu/৫৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१अ [ હ૧૯ ] १र्न جیپ پیں: { এই আশ্রম চারিটর অতি সংক্ষিপ্ত পরিচয় এখানে লিপিবদ্ধ হইল। ঐ সকলের বিস্তৃত বিবরণ তৎতৎ শব্দে দ্রষ্টৰ । ] দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ণ-ক্ষত্রিয় ও বৈশু। ইহাদিগের পক্ষে শেষোক্ত সন্ন্যাস আশ্রম ছাড়া প্রথমোক্ত ব্ৰহ্মচৰ্য্য,গার্হস্থ্য ও ৰানপ্রন্থ এই তিনটা আশ্রমই প্রশস্ত। এতদ্ভিন্ন শূদ্রের পক্ষে শুধু গৃহস্থাশ্রমই নির্দিষ্ট। অন্ত কোন তাশ্রমে শূদ্রের অধিকার নাই । ঈশ্বরের আরাধনা সকল বর্ণের—সকল আশ্রমেরই সাধারণ ধৰ্ম্ম। তন্মধ্যে যিনি বিষ্ণু উপাসক, তিনি বৈষ্ণব, শিবোপাসক শৈব, দুর্গ প্রভৃতি শক্তি-সাধক শক্ত, সুর্য্যোপাসক সৌর এবং গণেশোপাসক গাণপত্য নামে খ্যাত । ইহা পৌরাণিক মত। চারিবর্ণের বিভিন্ন কৰ্ম্ম সম্বন্ধে বিষ্ণুপুরাণ বলিয়াছেন, ব্রাহ্মণ দান করিবেন, বেদাধ্যয়ন-পরায়ণ হইবেন এবং যজ্ঞাদি দ্বারা দেবগণের অর্চনা করিবেন । ব্রাহ্মণকে নিত্যোদকী হইতে হইবে ও অগ্নিপরিগ্রহ করিতে হইবে । জীবিকার জন্য যাজন ও অধ্যাপন করিবেন এবং যে ব্যক্তি বৈধ উপায়ে ধনার্জন করিয়াছে, তাহার নিকট হইতেই ন্তায়তঃ প্রতিগ্রন্থ লইবেন । ব্রাহ্মণ সকলের হিতসাধন করিবেন, কখন কাহার অহিত বা অনিষ্টাচরণ করবেন না । সৰ্ব্বভূতে মৈত্রীস্থাপনই ব্রাহ্মণের পরম ধৰ্ম্ম । পরকীয় প্রস্তর কিংবা রত্ন উভয় বস্তুতেই ব্রাহ্মণ তুল্যজ্ঞান হইবেন । ঋতুকালে পত্নীগমন করিবেন। • ব্রাহ্মণ উপনীত হইয়া বেদাভ্যাসে তৎপর হইবেন । এই সময় তাহাকে ব্রহ্মচৰ্য্য অবলম্বন করিয়া একাগ্রমনে গুরুগৃহে বাস করিতে হইবে। তখন শৌচ ও আচারবান হইয়া গুরুর শুশ্ৰুষা করিবেন এবং নিয়মস্থ হইয়া পবিত্র বুদ্ধিতে বেদ গ্রহণ করিবেন। উভয় সন্ধ্যায় সমাহিত হইয়া অগ্নি ও সূর্য্যোপাসনা এবং গুরুকে অভিবাদন করিতে হইবে। গুরু দাড়াইলে দাড়াইতে হইবে, গমন করিলে গমন করিতে হইবে এবং উপবেশন করিলে, নিমাসনে উপবেশন করিবে। কখনও গুরুর প্রতিকূলাচরণ করিবে না । গুরুর আদেশে গুরুর অভিমুখে বসিয়া অনষ্ঠচিত্তে বেদপাঠ করিবে। র্তাহার অনুজ্ঞা লইয়। ভিক্ষায় ভক্ষণ করিবে । অগ্রে আচার্য্যের জলাবগাহন হইলে, পরে সেই জলে অবগাহন করিখে। গুরুগৃহে বাসকালীন সমিৎ ও জল প্রভৃতি প্রয়োজনীয় • “मान१ ममjक्रयtअएकवान् गरेऊ: वशjब्रठ९°ब्र: । {arरठitांौ उ८षुचि: हूं]iळधि१*ियश् ॥ বৃত্তাৰ্থং বাঙ্গয়েঙ্কান্তনিষ্ঠানখ্যাগয়েও খা । कूर्दीt९ थङिअश्९ माम९ ७:#tर्षत्रिाग्निtठ क्छि: ॥ সৰ্ব্বলোকথিতং কুর্ধ্যায়াহিতং কগুচিাৰিঙ্গঃ। DD DDDB BBH HBB BH BBB S DBBkS gg DS नमरg दड़ aङिकिन ७धउि७धष्ठांtष्ठ चङ्ग१ फधांङ्ग्न° कम्लिङ्गाँ स्मनिःश्वनं । ड९ुitग्न श्न श्राद्धं श्रि:५]ङि}ि ८वा एष५;श्वन् ८:ंश् হইবে, তখন গুরুর অনুজ্ঞা লইয়া ও যথাশক্তি গুরুদক্ষিণ দিয়া গার্হস্থ্য ধৰ্ম্ম অবলম্বন করিবেন। পরে যথাবিধি দারপরিগ্রহ ও স্বীর বৃত্তি দ্বার ধনসংগ্ৰহ করিয়া সাধ্যমত যাবতীয় গৃহস্থোচিত কাৰ্য্যসম্পন্ন করিতে থাকিবে। নিবাপ দ্বারা পিতৃপুরুষদিগকে,যজ্ঞস্থার দেবতাদিগকে, অর্থানে অতিথিদিগকে, স্বাধ্যায়ে মুনিদিগকে অপত্যোৎপাদনে প্রজাপতিকে,বলিকৰ্ম্মে ভূতবর্গকে এবং বাৎসল্য প্রকাশে সমগ্র জগৎকে আপ্যায়িত করবেন। পুরুষ স্ব স্ব কৰ্ম্মার্জিত লোক সকল প্রাপ্ত হইয়া থাকেন । কি ভিক্ষাভোজী, কি পরিব্রাজক, কি ব্রহ্মচারী, গার্হস্থ্য ধর্শ্বেই ইহঁদিগের সকলেরই প্রতিষ্ঠা । সেই জষ্ঠ গার্হস্থ্য ধৰ্ম্মই সৰ্ব্বপ্রধান । ব্রাহ্মণগণ বেদাধ্যয়ন, তীর্থস্নান ও পৃথিবী দর্শন এই তিন কাৰ্য্যের জন্য সমস্ত বসুধ পৰ্য্যটন করিয়া থাকেন । র্যাহাদিগেব কোন গৃহসংস্থা নাই, যাহারা আহার ত্যাগ করিয়াছেন, যেখানে ংকাল, সেই খানেই যাহাদিগের গৃহ, অর্থাৎ যাহারা সায়ংগৃহ, তাহাদিগের গৃহস্থাশ্রমী ব্যক্তিই প্রতিষ্ঠা এবং গৃহস্থই তাহাদিগের মূল । তাহারা গৃহাগত হইলে, গৃহস্থ তাহাদিগকে স্বাগত সম্ভাষণাদি মধুর বাক্য বলিবেন এবং শয়ন আসন ও পান ভোজনাদি দানে গৃহস্থ ব্রাহ্মণ র্তাহাদিগকে আপ্যায়িত করিবেন। কেন না, অতিথি গৃহ হইতে হতাশ হইয়া ফিরিয়া যাইবার সময় নিজ দুষ্কৃতির বিনিময়ে গৃহস্থের স্বকৃতি লইয়া চলিয়া যান। অবজ্ঞা, অহঙ্কার, দস্ত, পরিতাপ, উপঘাত ও পারস্য প্রভৃতি গৃহস্থ ব্যক্তির পক্ষে প্রশস্ত নহে। গৃহস্থ ব্রাহ্মণ ঐ গুলি পরিত্যাগ করিবেন। যে গৃহস্থ বিপ্র এই ভাবে সুচারুরূপে গৃহধৰ্ম্ম পালন করেন, তাহার সকল বন্ধন ছিন্ন হইয়া যায়, তিনি চরমে পরম স্থান লাভ করেন । গৃহাশ্রমী ব্রাহ্মণের যখন বয়ঃপরণতি ঘটবে, গৃহধৰ্ম্ম যথাবিধি প্রতিপালিত হওয়ায় তিনি যখন কৃতকাৰ্য্য হইবেন, তখন পুত্রদিগের উপর ভাৰ্য্যারক্ষার ভার দিয়া অথবা ভাৰ্য্যাকে সঙ্গে লইয়া বন গমন করিবেন। এই আশ্রমের নাম বানপ্রস্থ । এখানে আসিয়া তাহাকে কেশ, শ্মশ্র ও জটাধারী হইতে হইবে । ফল মূল ও পত্র তাছার আহার হইবে। ভূতলে শয়ন করিবেন। মুনিব্রতগ্রহণ করিয়া আশ্রমাগত সকল অতিথিরই আতিথ্য করাইবেন । কৃষ্ণাজিন কাশ ও কুশ দ্বারা আপনার পরিধান ও উত্তরীয় করিয়া লইবেন । প্রাতে, মধ্যাহে ও সায়াহে তিন বেলা স্নান করিবেন। দেবাচনা, হোম, অভ্যাগতগণের অর্চনা, ভিক্ষা ও ভূতবর্গকে বলিপ্রদান, এই সকল কাজ বানপ্রস্থাশ্রমীর প্রশস্ত। বনবাসী হইয়া বনজাত স্নেহ পদার্থেই নিজ গাৰাভ্যঙ্গ সমাধা করি