বলভীরাজবংশ carie s I s } ঙ্কোণসিংহ এrবসেন ধরপট্ট ( ¢मना*ाठि ) (बशंद्राऊ ) (मशब्रांश्न थङ्कठि ( भइब्रिांछ }
- प्रशालकापूख़्) } t ९६ म९ २०१] ७इtनन मझ्tब्रांछ
( 9 هاية جبة تموه ) श्ब्रूग्णन् श्iंक्षखु भृश्[क्रiछ् s अ१ २ ४२ 1 s T শিলাদিত্য ধৰ্ম্মাদিত্য ১ম খরগ্রহ t aठ न६ २ve ] | s দেরষ্টট ধরসেন ৩য় ধ্ৰুবসেন ২ৱ | दालांमिठ; l | ] ] ed aده ؟ . { শিলাদিত্য ২য় খরগ্রহ ধৰ্ম্মাদিত্য ২য় ধ্রুবসেন ৩য় | [ ৩৭৭ গুপ্ত সং ] भक्ष्tद्रांखाiर्षिग्नांश মহু বঞ্জাধিয়tঞ্জ শিলাদিন্ত ৩য় क्षऋमन 8४ { $र भ२०१२ ] } مياهه ماة ة هي { ” শিলাদিত ৪র্থ ( গুপ্ত সং ও৭২ } ਆਿਗ ex ) چed at a ما ء ( শিলাদিত ৬ষ্ঠ ( গুপ্তসং ৪৪১ ) * ੇ। ৭ম ধ্রুবভট ( গুপ্ত সং ৪৪৭ ) তাম্রশাসনই সৰ্ব্বপ্রাচীন, তাহাতে ২•৭ অঙ্ক দৃষ্ট হয়। ঐ অঙ্ককে কোন কোন প্রত্নতত্ত্ববিদ “বলভীসংবৎ" নামে নির্দেশ করিয়াছেন। সুপ্রসিদ্ধ মুসলমান পণ্ডিত অলবেরুণী খৃষ্টীয় ১০ম শতাব্দীর শেষে লিথিয়া গিয়াছেন, যে ‘বল্লভ বংশ ধ্বংস vইলে ২৪১ শকাব্দে ঐ সংবৎ প্রচলিত হয়। কিন্তু আমরা দেখিতেছি যে, সেনাপতি ভটার্ক হইতে বলভীবংশের অভু্যদয় । এরূপ স্থলে তাহার জন্মের শতাধিক বর্ষ পূৰ্ব্বে কিরূপে বলভীরাজবংশের ধ্বংসের কথা স্বীকার করা যায় ? আমাদের বিশ্বাস, এক সময় বলভী সুরাষ্ট্রের শকরাজগণের অধিকারে ছিল । ২৪১ শকে বা ৩১৯ খৃষ্টাব্দে শকরাজ্য ধ্বংস ও গুপ্তসাম্রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়। ২৪১ শকাব্দেই গুপ্তসংবতের আরম্ভ। তাহার বহু বর্ষ পরে সেনাপতিবংশের অভু্যদয় ঘটিলেও বলভীরাজগণ র্তাহাদের সন্মানিত গুপ্তসম্রাট গণের সংবৎ গ্রহণ করিতে বাধ্য হন। এরূপ স্থলে বলভীরাজ্য ধ্বংস হইতে বলভী-সংবৎ আরম্ভ হওয়ার প্রবাদ প্রচলিত হওয়া কিছু অসম্ভব নহে। উক্ত ২•৭ অঙ্কে+২৪১ = ag৮ শকে (বা ৪২৬ খৃষ্টাব্দে) ১ম ধ্রুবসেন রাজ্য করিতেছিলেন। তিনি ও তৎপরবর্তী রাজগণের তাম্রশাসন হইতে জানা যায় যে, প্তাহারা “পঞ্চমহাশদ” ব্যবহার করিতেন। মহারাজ, মহাসামস্থ, মহাপ্ৰতীহার, মহাদগুনায়ক ও মহাকাৰ্ত্তাকৃত্য। ঐ সকল উপাধিগুলি সম্ভবতঃ তাহাদের পূর্বপুরুষগণের রাজকীয় পদ-নির্দেশক ছিল, অধস্তন বংশধরগণ সে স্থতিলোপ করা কৰ্ত্তব্য মনে করেন নাই । ১ম ধ্রুবসেন নিজে একজন [ ૭૬ના ] বলষ্ঠীরাঞ্জৰংশ বৌদ্ধ হইলেও তিনি অপর ধৰ্ম্মৰিবেৰী ছিলেন না। বহু তাত্রশাসনে তাহার ভগিনী দুজ্ঞা পরমোপাসিক" নামে সন্মানিত इहेब्रां८श्न । बगजैौद्रांख निगान्निडा »म शर्मनिष्ठा जबाई হর্ষদেবের নিকট পরাজিত হন । বালাদিত্য ২য় ধ্রুবসেনের ৩১• সংৰং চিহ্নিত (৬২৯ খৃঃ অঃ ) তাম্রশাসন পাওয়া গিয়াছে। এই ধ্রুবসেনকে চীন-পরিব্রাজক হিউএন সিয়াং তুলু-হো-পো-ট’ ৰ ধ্রুবভট নামে পরিচিত করিয়াছেন । তিনি বলভাপতিকে মালবপতি শিলাদিত্যের ভাগিনেয়, কান্তকুজপতি হৰ্ষবৰ্দ্ধনের পুত্রের জামাতা এবং ক্ষত্রিয় জাতীয় বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন। সেই বলভীরাজ পূৰ্ব্বে ছিন্দুধৰ্ম্মবলম্বী থাকিলেও ঐ সময় তিনি ৰৌদ্ধ ক্রিরত্নের উপাসক হইয়! বৌদ্ধধৰ্ম্ম অবলম্বনের সঙ্গে অতিশয় দয়ালু, বিস্তোৎসাহী ও ধাৰ্ম্মিক হইয়া পড়িয়ছিলেন । প্রতিবর্ষেই তিনি মহাধৰ্ম্ম-সভা আহবান করিতেন, শ্রমণদিগকে বহু ধনরত্ন ও উৎকৃষ্ট থাল্প সামগ্রী দান করিতেন, আচাৰ্য্যদিগকে ৩ খানি পরিচ্ছদ, ভৈষজ্যাদি ও মূল্যবান্ মণিরত্নাদি বিতরণ করিতেন। বহু দূর দেশ হইতে যে সকল আচার্য বলভী-সভায় উপস্থিত হইতেন, তাহার রাজার নিকট বিশেষ সন্মানলাভ করিতেন। তৎকালে বলভীরাজ্যের আয়তন ৬• • • লি বা হাজার মাইল, ইহাৰ রাজধানীর পরিমাণ ৩• লি । এই জনপদের অধিবাসী, জলবায়ু, ও ভূসংস্থান মালব রাজ্যের মত। এই স্থান বহু জনাকীর্ণ, রাজধানী ধনী জনের প্রাসাদে সমাচ্ছন্ন, এখানে বহু কোটপতির বাস। নানা দূরদেশের রত্নরাশি এখানে সঞ্চিত। এখানে শতাধিক সঙ্ঘারাম এবং তাঁহাতে প্রায় ৩০ ০ ও আচার্য্যের বাস । তাহার| সকলেই প্রায় সম্মতীয় শাখার হীনযান । শত শত দেবমন্দিরেরও অভাব নাই । চীনপরিব্রাজক এইরূপে বলভীর পরিচয় দিয়া শেষে লিখিয়াছেন, তথাগত অনেক সময় এখানে পদার্পণ করিতেন, তজ্জন্ত অশোকরাজ তাহার স্মরণার্থ এখানে কএকটা স্মৃতিস্ত,প নিৰ্ম্মাণ করিয়াছিলেন। বলভীনগরের অনতিদূরে চীনপরিব্রাজক অৰ্হৎ আচারের প্রতিষ্ঠিত গুণমতি ও স্থিরমতির স্মৃতিনির্দেশক বৃহৎ সঙ্ঘারাম দেখিয়া গিয়াছিলেন। সম্রাট, হৰ্ষবৰ্দ্ধনের মৃত্যুর পর যখন বৰ্দ্ধনসাম্রাজ্য লইয়া গোলযোগ ঘটে, সেই সুযোগে ৪র্থ ধরসেন বহু রাজ্য জয় করিয়া পরমভট্টারক পরমেশ্বর চক্ৰবৰ্ত্তী মহারাজাধিরাজ” উপাধি গ্রহণ করেন। তিনি স্ত্রীপুরুষ উভয়কেই রাজকাৰ্য্যে সমান অধিকারী মনে করিতেন। তাহার ৩২০ বলতী-সংবতে (৩৪৯-৫০ খৃষ্টাব্দে) উৎকীর্ণ তাম্রশাসনে তাহার প্রিয় দুহিতা ভূপ দূতক অর্থাৎ দানপত্রের কার্য্য সংসাধনে প্রধান রাজপুরুষ বলিয়া পরিচিত।