পাতা:বিশ্বকোষ চতুর্থ খণ্ড.djvu/২৪৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

कूबांब्रिक এইরূপ কখনও দেখি নাই” বলিতে লাগিলেন । রাজকুমারী ক্রমে ক্রমে বাল্যকাল অতিক্রম করিয়া ীেবনে পদার্পণ করিলেন । দেবকস্তার হ্যায় তাহার অলৌকিক সৌন্দর্য্য দিন দিন বর্ধিত হইতে লাগিল । একদিন রাজকুমারী দর্পণে আপনার মুখ অবলোকন করিবার কালে পূৰ্ব্ব বৃত্তাস্ত তাহার মনে পড়িল । তিনি মাতাপিতাকে সম্বোধন করিয়া বলিলেন, ‘পিত: ! আপনি আমার নিমিত্ত্ব বিষাদ করিবেন না । মাত: আপনিও আমার নিমিত্ত শোক করিবেন না। আমার পূর্ণজন্মার্জিত কৰ্ম্মফল’,—এই বলিয়া পূৰ্ব্ববৃত্তান্ত বর্ণনা করিলেন । রাজকুমারী পুৰ্ব্বজন্মের শরীর দেখিতে সেই তীর্থদেশে যাইবার জন্য পিতামাতার নিকট জানাইয়া বলিলেন, ‘তাত ! আমি মহীসাগরসঙ্গমে যাইব ও সেই স্থানে বাস করিব, আপনি তাহার বিধান করুন । রাজা কুমারীর প্রস্তাবে সন্মত হইলেন। রাজকুমারী বহুবিধ রত্নযুক্ত অর্ণবপোতে মারোহণ করিয়া স্তম্ভতীর্থে উপস্থিত হইলেন । সেই তীর্থে তিনি বহুবিধ দান করিয়া যথোচিত দক্ষিণ দিলেন । জালগুন্মের মধ্যে অন্বেষণ করিয়া অস্থিচৰ্ম্মবিশিষ্ট আপনার মাথা দেখিতে পাইলেন । অনস্তুর সেই মস্তক মন্ত্ৰীসাগরসঙ্গমের নিকটে দণ্ড করিয়া অস্থি সকল সাগরে নিক্ষেপ করিলেন। সেই তীর্থের প্রভাবে তাহার মুখ চন্দ্রমার স্তায় মনোহর হইয়া ছিল । মর্ত্যলোকে কোন রমণীর মুখের সহিতই তাহার মুখের উপমা হইত না । সুরাসুর মনুষ্য সকলেই তাহার mestnost রূপে মোহিত হইয় তাহাকে প্রার্থনা করিতেন । কিন্তু । তিনি কাহাকেও ইচ্ছা করিতেন না । রাজকন্তু তুষ্কর তপস্তা করিতে আরম্ভ করিলেন। একবৎসর পুর্ণ হইলে দেবদেব মহাদেব তাহাকে স্বয় দিতে উপস্থিত হইলেন এবং বলিলেন, ‘আমি তোমাকে বর দিতে আসিয়াছি।’ রাজকুমারী যথাবিধি তাহার পূজা করিয়া বলিলেন, ‘দেবেশ । যদি সন্তুষ্ট হইয়া থাকেন ও মামাকে বর দান করা কর্তব্য হয়, তাছা হইলে আপনি সকল সময়ে এই স্থানে থাকিবেন, हेशहे दिशाम कक्रम् ।' भशष्णद डांशष्ङहे नश्वङ शहेरणम । রাজকুমারী সন্তুষ্ট হইলেন । হে কুরুশ্রেষ্ঠ ! সেই রাজকুমারী বকরেশ নামক শিব স্থাপনা করিলেন। অামার মুখ হইতে uहे इखांड अदम रुब्रिब्रा चखिक नामक नाप्शठा कूभांबैौष्क দেখিতে অসিলেন । মস্তক দ্বারা গমন করিতে কয়িতে যে স্থানে স্বস্তিক উৎক্ষিপ্ত হইয়াছিল, বন্ধ রেখর শিবের ঈশানক্ষেণে সেই স্থানে স্বস্তিক নামক একটা কুপ উৎপন্ন হইল। এই কূপটা গঙ্গাজলে [ २88 ] কুমরিকা পরিপূর্ণ, যিনি এই কূপ অবলোকন করেন, তাছায় সৰ্ব্বতীখ দর্শনের ফল হয়। মহাদেব শিবলিঙ্গ স্থাপিত হইয়াছে দেখিয়া সন্তুষ্ট হুইয়া বর দিলেন । যাহাদের মৃত শরীর এই স্থানে দাহ করিবে ও অস্থি সঞ্চয় করিয়া সাগরজলে নিঃক্ষেপ করিবে, তাহাদের অক্ষয় গতি হুইবে । তাহারা বহুকাল স্বর্গে বাস করিয়া সম্পূর্ণ প্রতাপশালী রাজা হইয়া মৰ্ত্ত্যলোকে জন্মগ্রহণ করিবে । যে ভক্তিপূর্বক বক রেশ্বর শিবকে পূজা করিয়া মহীসাগরসঙ্গমে স্নান করিবে, তাহার সকল মনোরথ পূর্ণ হইবে । কাৰ্ত্তিকমাসের কৃষ্ণচতুর্দশী তিথিতে যিনি এই কূপে স্নান করিয়া ভক্তিপূৰ্ব্বক পিতৃলোকের তর্পণ করেন ও বন্ধ রেশ্বর শিবের অর্চনা করেন, তিনি সকল পাপ হইতে মুক্ত হন । রাজকুমারী এই প্রকার বরলাভ করিয়া সিংহলে গমন করিলেন ও সমস্ত বৃত্তাস্ত পিতার নিকট নিবেদন করিলেন। তাহার বৃত্তান্ত শ্রবণ করিয়া রাজা ও পুরবানীগণ সকলেই বিস্ময়াবিষ্ট হইয়া তীর্থের প্রশংসা করিতে লাগিলেন। অনন্তৱ সকলেই সেই মহাতীর্থে উপস্থিত হইয়। স্নান-দানাদি করিলেন এবং বন্ধ রেশ্বর শিবকে অৰ্চনা করিয়া পুনৰ্ব্বার সিংহলে প্রত্যাগমন করিলেন । সিংহলেশ্বর ভারতবর্ষকে নয়ভাগে বিভক্ত করিয়া আপনার সস্তানগণকে প্রদান কয়িয়াছিলেন তাহার একভাগ কুমারীখণ্ড । সকলদেশের মধ্যে কুমারী খণ্ডই শ্রেষ্ঠ, কুমারীখণ্ডে চতুবৰ্গই সিদ্ধ হয়। কুমারীখণ্ডের মধ্যে গুপ্তক্ষেত্রই প্রশস্ত। যে গুপ্তক্ষেত্রে অবস্থান করিয়া কুমারিক কুমারেশ-শিবের অর্চনা করিতেন এবং স্বস্তিকহ্রদে প্রতিদিন স্নান করিতেন । কালক্রমে স্কন্দনিৰ্ম্মিত শিবমন্দিরটা জীর্ণ হইয়া গিয়াছিল। কুমারিক পুনৰ্ব্বার একটা স্বর্ণময় শিবমন্দির নিৰ্ম্মাণ করাইয়াছিলেন। মহাদেব তাহার ভক্তিতে সন্তুষ্ট হইয়া কুমার-লিঙ্গ হইতে বাহির হইয়া বলিলেন, ‘ভদ্ৰে ! আমি তোমার ভক্তিতে ও দিব্যজ্ঞানে সন্তুষ্ট.হইয়াছি । তুমি এই জীর্ণ মন্দির পুনরুদ্ধার করিয়াছ, অতএব আমি তোমার নামেই বিখ্যাত श्हेद । भलिब्र बिमि धजुङ करव्रन ब1 बिनि भतिज्ञ श्रृनङ्गজার করেন, ইহারা উভয়েই সমান ফল-ভাগী। অতএব श्रांज शहेरङ आभाद्र कूभांरब्रल ७ कूभांग्रैौल 4हे छूहेछैौ নাম হইল। হে বরবর্ণিনি ! তোমার শেষ সময় প্রায় उँभश्ऊि श्हेब्राप्श् । किरू अङईक-मान्नीब्र शृङ्गा श्रेरण वर्श७ श्द्र मा, बूडि७ रब ना । श्रांमाग्न आरमरन छूबि মহাকালকে পত্তিৰে বরণ কর । কুমারিক জদ্রের বাক্যে মহাকালকে পত্তিত্বে বরণ করলেন ও মহাকালের সহিত