कूनंतच কুশল লৈ) কুশলিগনিৰ লচ (নিদাদিত্যশ্চ পা <!२ २१l) * कणri१, यशश । (“পগ্রচ্ছ কুশলং রাজ্যে রাজ্যাশ্রম মুনিং মুনিঃ “ রঘু ১৫৮) बष्ट्र कूलण नक दावहांब्र कङ्गिवांद्र नि#िहे मिग्नभ रूहिब्रছেন । কুশল শব্দ কেবল ব্রাহ্মণকে মঙ্গলপ্রশ্ন করিবার সময় ব্যবহৃত হইবে। ক্ষত্রিয়কে অনাময়, বৈঙ্গকে ক্ষেম ও শূদ্রকে জারোগ্য শষ্ণ ব্যবহার করিয়া মঙ্গল প্রশ্ন করিবে । ( "ব্রাহ্মণং কুশলং পৃচ্ছেৎ ক্ষত্রবন্ধুমনাময়ম্। বৈগুং ক্ষেমং সমাগম্য শূদ্রমারোগ্যমেবচ” । মমু ২১২৩) (ত্রি ) ২ তাক । (ক্লী) ৩ পুণ্য । (“মৰেষ্ট্যকুশলং কৰ্ম্ম কুশলে নানুষজ্জতে ।” গীত। ১৮২৯)। (ত্রি ) ৪ পুণ্যশীল। কুশং লাতি গৃহাতি, কুশল কঃ । যে ব্যক্তি কুশ গ্রহণ করিতে সমর্থ, কুশ গ্রহণ করিবার সময় হাত কাটিয়া যাইবার বিশেষ সম্ভাবনা, যে ব্যক্তি চতুর হইবে তাহার হাত কাটিবে না এই অর্থে চতুর, শিক্ষিত। ( “সমুদ্রযানকুশল দেশকালাৰ্থদশিন: " মসু ৮।১৫৩ । ) ৫ কুশগ্রাহক । ( পুং ) ( বহু ) ৬ জনপদবিশেষ । ৭ কুশদ্বীপবাসী । ( পুং ) ৮ শিবের একটী নাম । ৯ রাজপুলবিশেষ । ১০ একজন বৈয়া করণিক, ইনি পঞ্জিক প্রদীপ নামক গ্রন্থ রচনা করেন । ১১ ক্ষেমঙ্করের পৌত্র, ঘটকপরটীক।-রচয়িত । কুশলব (পুং ) ( দ্বি ) পুষ্পবভেরিন এক শক্তা রামপুঞ্জয়েরেব বোধকত্বং কুশশ্চ লবশচ-তেী, দ্বন্দ্ব: মিত্রাব রুণাদি বৎ । রামচন্দ্রের পুত্রস্বয় । কুশল প্রশ্ন (পুং ) কুশল: প্রশ্নঃ, মধ্যলো। কুশল জিজ্ঞাসা। কুশলবুদ্ধি (ত্রি ) কুশল বুদ্ধির্যস্ত, বহুব্রী। শিক্ষিত, চতুর। কুশলসাগর (পুং ) লাবণ্যরত্বের শিষ্য, একজন গ্রন্থকার । কুশলী { ন ] (ত্রি ) কুশলমস্ত্যষ্ঠ, কুশল ইনি। কল্যাণযুক্ত । কুশলী (স্ত্রী) কুশল-ভৗষ, ১ অশ্বন্তক বৃক্ষ, পশ্চিমপ্রদেশে ইহাকে আবুট কহে । ২ ক্ষুদ্রামিকা । কুশলোদর (ক্ট ) কুশলসুরমন্ত, বহুত্র । ভবা, চালতা। কুশবর্তী (স্ত্রী) নগরবিশেষ, কুশাবতী নামেও ইহার উল্লেখ জাছে । ( মহাভারত, বনপৰ্ব্ব )। কুশাবতী দেখ । ] কুশবিন্দু (পুং বহু জনপদবিশেষ । ( মহাভারত ৬৯ অঃ। কুশীর (স্ত্রী) নদীবিশেষ, কুশচীরা প্রভৃতি বিভিন্ন নামে ইহার উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায় । ( মহাভারত, ৬৯অঃ । ) কুশপ্তম্ব (পুং ) কুশানাং স্বৰে ওচ্ছ, তৎ। ১ কুশের जाणै । २ छैौर्षविप्लव । ( यशङांद्रङ ०७ । २८ अः। ) ৩ রাজপুলৰিশেষ । IV [ ৩৬৫ } কুশ কুশস্থল ( ) কুশগ্ৰধানং স্বলং। কাঙ্কফুজের মামাৰয় । (কস্তাকুজং, কৌশং কুশস্থলং চ তৎ । হেমচন্দ্র ৪৪• । ) কুশস্থলী ( ঐ ) কুশস্থল উীৰ। একটা অতি প্রাচীন নগরী। শ্ৰীকৃষ্ণ প্রভৃতি যাদবগণ জয়াসদ্ধ স্তয়ে উৎকণ্ঠিত হইয়া রৈবতক গিরির নিকট এই নগরে জালিয়া দুর্গসংস্কার করিয়া অবস্থান করেন । ( মহাভারত সভা ১৩ অঃ ) হরিবংশে লিখিত আছে-- ‘কুশস্থলী মানৰ্ত্তের রাজধানী। পূৰ্ব্বে রৈবতের অধিকারে ছিল । যাদবগণ এই স্থানে আলিয়া রমণীয়া দ্বারকানগরী স্থাপন করেন । ( ১৯ অ: ) । ‘কুশস্থলী পুরলক্ষণোপযোগী অতি রমণীয় স্থান । ইহার চারিদিকে সাগরবেষ্টিত থাকায় দেবগণেরও দুর্ভেদ্য । ইহার মধ্যে মধ্যে সাগর জল প্রবিষ্ট ও সজলস্থান সন্নিবিষ্ট । ইহাতে নানাবিধ ফলফুল ও সৰ্ব্বপ্রকার রত্বের আকর অাছে। ইছায় সৰ্ব্বত্রই লোকাকীর্ণ, চতুৰ্দ্দিক স্বর্ণপ্রাকার ও পরিখা-পরিবৃত । অতু্যচ্চ অট্টালিকা, বিচিত্র প্রাঙ্গণ, মনোহর রাজপথ, বিপুল তোরণদ্বার, রমণীয় গোপুর, বিচিত্র যন্ত্র ও অর্গল শোভিত। এই স্থান মনুষ্য, হস্তী, অশ্ব ও রথচক্রের ঘর্ঘরধ্বনিতে নিরস্তর সমাকীর্ণ । নানাদিগ দেশজাত পণ্যদ্রব্যে পরিপূর্ণ। বৃহৎ বৃহৎ প্রাসাদশ্রেণী ধ্বজপতাকায় সুশোভিত । পুরস্কারে অনতিদূরে ভূষণস্বরূপ রৈবতগিরি বিরাজ করিতেছে । (হরিবংশ ১১২-১১৩ তম: ) বিষ্ণুপুরাণ ও ভাগবতের মতেও কুশস্থলী আনৰ্ববিষয়ের অন্তর্গত । ইহার অপর নাম দ্বারক । ( বিষ্ণুপুরাণ ৪১।৩৪, ভাগবত ৯৩, ২৮ । ) সহাদ্রিখণ্ডের মতে, পরশুরাম দশগোত্রীয় ত্রাহ্মণ মানাইয়। এখানে স্থাপন করেন ; যথা “পশ্চাৎ পরশুরামেণ হানীত মুনয়ো দশ । ত্ৰিহোত্ৰবাসিনশ্চৈব পঞ্চগৌড়ান্তরস্তথা । গোমাঞ্চলে স্থাপিতাস্তে পঞ্চক্রোপ্তাং কুশস্থল্যাম । ভারদ্বাজঃ কৌশিকশ বৎসকৌশুিম্ভকগুপা: | বসিষ্ঠে জামদগ্নিশ্চ বিশ্বামিত্রশ গৌতমঃ ॥ অত্রিশ দশ ঋষয়ঃ স্থাপিতাস্তত্র এবহি ॥” সহারি ২।১।৪৭-৫৯ । কুশহস্ত (ত্রি) কুশা হন্তে যন্ত, বহুত্রী। প্রান্ধ বা দানাদি কাৰ্য্যকালে হস্তে কুশ গ্রহণ করিয়া থাকিতে হয়, এইরূপ অবস্থায় কাৰ্য্য কর্তা কুশহস্ত বলিয়া উল্লিখিত হইয়া থাকেন। so কুশ (স্ত্রী) কুশক্তিরাং টাপ, মধুকৰ্কটক, যাহাকে মউকুটীলেবু কহে । ৩ বঙ্গ, লাগাম । ( বরাবক্ষেপণী কুশ । হেমচন্ত্র ৪৩১৮ । ) ৪ ফুশতৃণ । お、
