পাতা:বিশ্বকোষ ত্রয়োদশ খণ্ড.djvu/২৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভরতসেন [ २१७ ] उद्रछांख् ভরত প্রসূ { স্ত্রা ) প্রস্থতে ইতি স্থ-কিপ প্রস্থ, ভরতস্য প্রস্থঃ । ভরতের মাত কৈকেয়ী । ( শঙ্করত্নাe ) ভরতবীণা ( ) বীণাধন্ত্র বিশেষ । ভরতবীণার নাম গুনিয়াই অনেকে ইহার যৌগিক অর্থ—ভরত ঋষি প্রণীত বাণ—গ্রহণ করিয়া, ইহাকে প্রাচীন সঙ্গীতশাস্ত্রাসুমত অতি প্রাচীন যন্ত্র বলিয়। মনে করিতে পারেন, কিন্তু বাস্তবিক তাহা নছে। এই বীণা অতি আধুনিক। রুদ্রবীণ ও কচ্ছপীবীণার fম প্রণে ইহার উৎপত্তি হইয়াছে। ভরতবীণার ধ্বনিকোধটি অবিকল রুদ্রবীণার মত কাষ্ঠনিৰ্ম্মিত ও চৰ্ম্মাচ্ছাদিত এবং দস্তু, কীলক, তারসংখ্যা, স্বরবন্ধন, ধারণ ও বাদনপ্রণালী প্রভৃতি সমুদায়ই কচ্ছপীবীণার অনুরূপ। মোটের মধ্যে, এই যন্থে পিত্তলনিৰ্ম্মিত ক একটী পাশ্বতন্ত্রিক সংযোজিত থাকে, সেই পাশ্বতন্ত্রিকাসমূহ পৃথক্ভাবে বাদিত না হইয়৷ প্রধান তারগুলির কম্পনে প্রতিধ্বনিত হয়।, ভরতবীণার নায়কী ভারট লৌহের হয় ; কিন্তু অপরাপর তারগুলি কোন ধাতুর না হইয়। তন্তুময় হইয়া থাকে। এই বীণাধবনির মধুরত। রবাব কিংবা কচ্ছপীর সদৃশ নহে, বরং অপেক্ষাকৃত নারস বলিয়া বোধ হয়। ( যন্ত্রকোষ ) ভরতমল্লি ( পুং ) জনৈক বৈয়াকরণ। ভরতমল্লিীক, বৈষ্মকুলোস্তব জনৈক স্থবিজ্ঞ পণ্ডিত। সংস্কৃত ভাষায় তাহার বিলক্ষণ বুৎপত্তি ছিল। তদ্রাচিত গ্রন্থাবলী হইতে তাহার বিশেষ প্রমাণ পাওয়া যায়। তিনি প্রায় ছুইশতাব্দ পূৰ্ব্বে জীবিত ছিলেন। তিনি কল্যাণমল্লের আশ্রিত এবং বৈদ্যকুল তলক হরিহর থানের বংশধর গৌরঙ্গ মল্লীকের পুত্র। উপসর্গকৃত্তি, এক বর্ণার্থসংগ্ৰহ, কারকোল্লাস, কিরাতাজুণীয় টকা, কুমারসম্ভব টকা, ঘটকপর টকা, দ্রুতবোধবাকরণ ও দ্রুতবোধিনী নামে তাহার ব্যাখ্যা,দ্বিরূপধ্বনি সংগ্ৰহ, নলোদয়টক, মুগ্ধবোধিনী টীকা, ভটিকাব্যটক, অমরকোষটাকা, মুখলেশন নামে তাহার রচিত কএক খানি গ্রন্থ এবং রাঢ়ীয় বৈস্তকুল-পঞ্জিকা পাওয়া যায় । [ ভরতসেন দেখ ] ভরতবর্ষ ( ক্লী) ভরত নৃপতির রাজ্য । [ ভারতবর্ষ দেখ ] ভরতসেন, প্রসিদ্ধ বৈশ্বকবি ভরতমল্লিকের নামান্তর। গৌরাঙ্গ (মল্পীক) সেনের পুত্র এবং হরিহর খানের বংশ-সস্তৃত। স্বীয় বিদ্যাৰত্তার জন্ত তিনি মহামহোপাধ্যায় ও যশশ্চন্দ্র রায় উপাধি প্রাপ্ত হন। তিনি রাঢ়ীয় বৈদ্যদিগের একজন প্রধান কুলীন ছিলেন। তৎকৃত বৈদ্যফুলপঞ্জিকা পাঠে জানা যায় যে, তিনি দ্বিজ ও বৈদ্যদিগের সেবক এবং রাজপণ্ডিত্ত ছিলেন। র্তাহার উপসর্গকৃত্তির শেষ শ্লোক হইতে আমরা জানিতে পারি যে, তিনি ১৭৫৮ শকে বিদ্যমান ছিলেন ;– | “শাকেইষ্টশরসগুেন্দুমিতে চাষাঢ়কে কুঞ্জে । সমাপ্ত চোপসৰ্গাণাং বৃত্তিঃ প্রতিপদীন্দুভে ৷ ” ভরতস্বামী, ১ জনৈক প্রাচীন পণ্ডিত। নারায়ণের পুত্র। ইনি হোসলাধীশ্বর রামনাথের প্রতিপালিত ছিলেন। খৃষ্টীয় ১৩শ শতকের শেষভাগে শ্রীরঙ্গে থাকিয়া ইনি সামবেদবিবরণ (দেবরাজ এই বেদ-ভাষ্যের উল্লেখ করিয়াছেন ) ও বৌধায়নকল্পস্থত্রবিবরণ নামে দুইখানি গ্রন্থ রচনা করেন। ২ জনৈক জ্যোতির্বিদ। আলুবিরুণী ইহার উল্লেখ করিয়াছেন। ভরতাগ্রজ (পুং ) ভরতন্ত অগ্ৰজঃ । দাশরথি, ক্রীরাম । “শেতে স চিত্তশয়নে মম মীনকুৰ্ম্মকালোইভবন নৃহরিবামনজামদগ্ন্যঃ। যোংভুদ্বভূব ভরতাগ্রজরঞ্চবুদ্ধঃ কঙ্কা সতাঞ্চ ভবিতা প্রহরিষ্যতেহরান ॥” (বোপদেব) ভরতাশ্রম (পুং ) ভরতন্ত আশ্রম: । ভরতমুনির আশ্রম । ভরতেশ্বর তীর্থ ( ক্লী ) তীর্থভেদ। ভরথ (পুং ) বিভীতি ভূঞ ( ভূঞশ্চিৎ। উ৭, ৩১১৫ ) ইতি অথ, সচ চিৎ। লোকপাল। (উজ্জল ) ভরদ্বাজ (পুং ) দ্বাভ্যাং জায়তে ইতি জন-ড তত: পৃষোদরাদিত্বাং দ্বাজ সঙ্কর, ত্ৰিয়তে মরুদ্ভিরিতি ভূ-অপু ভর, ভরশ্চাসে দ্বাজশ্চেতি কৰ্ম্মধা । মুনিভেদ। ইছার জন্মবিবরণ ভাগবতে এইরূপ লিখিত আছে,—একদা উতথ্যবণিতা মমতার সসত্ত্বাবস্থায় বৃহস্পতি গোপনে ঐ ভ্রাতৃভাৰ্য্যায় মৈথুনার্থ প্রবৃত্ত হন । কিন্তু তৎকালে গর্ডমধ্যে এক সন্তান ছিল, সে সময় তন্মধ্যে দ্বিতীয় গর্ভের স্থান ছিল না, এইজহু গর্ভস্থিত বালক বৃহস্পতিকে বীৰ্য্যসেক করিতে নিষেধ করেন । বৃহস্পতি কামান্ধ হইয়াছিলেন, গর্ভস্থ বালকের বারণে ক্রুদ্ধ হইয়৷ ‘অন্ধ হও’ বলিয়া, তাহাকে অভিশাপ দেন এবং বল পুৰ্ব্বক বীর্যাসেক করেন। বৃহস্পতির শাপে এই পুত্র অন্ধ হয়। পরে গর্ভস্থিত বালক পাঞ্চি প্রছার দ্বারা বৃহস্পতির বীৰ্য্য যোনির বাহিরে নিঃসারিত করিয়া দেয় । ঐ শুক্র বাহিরে পতিত হইবামাত্রই তৎক্ষণাৎ এক পুত্র হয়। স্বামী পাছে ব্যভিচারিণী জানিয়া পরিত্যাগ করেন, এই उरग्न उँौऊ श्ब्र ठेउथादनिऊा भभङा ५हे शूगटक उrाश করিতে ইচ্ছা করেন। কিন্তু বৃহস্পতি ঈদৃশ কাৰ্য্য করিতে নিষেধ করিলে, তাহার সহিত মমতার বিরোধ উপস্থিত হয়। এই সময় বৃহস্পতি মমতাকে বলেন যে, এই বালক একের ক্ষেত্রে অন্যের বীৰ্য্যে উৎপন্ন হুইয়াছে। সুতরাং এ তোমার স্বামীরও পুত্র। ভর্ত হইতে তোমার কোন ভয় নাই, তুমি ইহাকে ভরণ কর। ইহাতে মমতা বলেন, তুমিও ইহাকে