পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/২৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ষ্ট্রে ----- ইহাজের ঠোঁট ও পাৰয় লাল, চক্ষু পাটল অথচ কট, কিন্তু স্বত্ব পঞ্জীর লাল। চাক্ষর পল্লব কটাশে সাদা ও খাব পাণ্ডটে। লম্বে প্রায় ২৮ ইঞ্চি পর্যন্ত হইয়া থাকে। পুচ্ছ প্রায় ১৯ ইঞ্চি, ডানা ৮ ইঞ্চি । মুখবিবর হইতে ঠোট ১৮ हेन्धि ठात्र1 इग्न ! হিমালয় পৰ্ব্বতে শতঙ্ক উপত্যক হইতে মেপাল পৰ্যন্ত । জালামের নাগাপাহাড়, খাম, ব্ৰহ্মদেশ, আরাকান, ভামো ও । তেনাসেরিম এবং পুৰ্ব্ববঙ্গের পাৰ্ব্বত্যপ্রদেশে এই জাতীয় বহু श्रृंक्री (अक्ष शोग्न । हैशंद्र ¢ांग्र ठिमणै ट्रहैt७ इत0ौ *र्दाख ५कब दिशंद्र काब। भाई श्रेष्ड यूशाहे भान भीख हेशब्र ञ्मि भएरु ७ খাবক উৎপাদন করে। বৃক্ষদির উচ্চ কিংবা নিম্নডালে ইহার ডাল পাল দিয়া নীড় রচনা করে এবং তষ্মধ্যস্থ গর্তে ৩ট হইতে ৫টা পৰ্য্যস্ত আগু প্রসব করিয়া থাকে। কেহ কেহ এই পক্ষীকে নীলকণ্ঠ মনে করে। কিন্তু নীলকণ্ঠ ও নীলকান্ত দুই স্বতন্ত্র পক্ষী । ২ বিষ্ণু ও মণিভেদ । নীল দেখ। ] নীলকান্ত শাহ, মধ্যভারতেরনাগপুর বিভাগস্থ চৰ্দাপুর জেলার গোড় রাঙ্গাদিগের শেষ রাজা । ইনি অত্যন্ত নিষ্ঠর ও বিশ্বাসঘাতক ছিলেন, এজন্ত সমস্ত প্রজী উীহাকে অত্যস্ত কৃপা করিত। ১৭৫৯ খৃষ্ঠাগে রঘুী ভোস্তুে চীনা আক্রমণ করিলে কেহই নীলকাস্তের পক্ষে অস্ত্ৰধারণ করে মাই, সুতরাং রঘুজী বিনা রক্তপাতে ঐ জেলার অধীশ্বর হন । কিন্তু চুই যৎসর পর্যন্ত [ २१२ ] নীলগাই কেঁচিবক। পৰ্যায়-নীলাঙ্গ, দীর্ধগ্ৰীৰ, অতিজাগয় । ( শৰয়” ) প্রিয়াং ৰাতিস্থাৎ উীপূ। নীলথিয়াৎ, (নীলথিয়াং শঙ্গের প্রকৃত অর্থ নীলকণ্ঠ ) নেপালের মধ্যবর্তী একটা ভুল। ইহার নাম নীলথিয়াৎ কুগু বা গোসাইকুও। কথিত আছে, দেবগণ যখন অমৃতের আশায় সমুদ্র মন্থন করেন, তখন তাঁহা হইতে বিষ উঠিয়াছিল। মহাদেব ঐ বিষ পান করিয়া যন্ত্রণায় অধীর হইয়া পড়িলেন। অনস্তর কোন ক্রমে দুর্গার মন্ত্রবলে সঞ্জীবিত হন, কিন্তু যন্ত্রণ। হইতে নিস্কৃতি পান নাই। পরে জাল নিবারণ নিমিত্ত নিভৃত তুষারাচ্ছাদিত স্থানে ত্ৰিশূলের আঘাত করায় তিনটী স্রোত বহির্গত হয়। এই তিনটী স্রোত মিলিত হইয় একটা হ্রদ প্রস্তুত করে। ইহারই নাম নীলথিয়াৎ। স্বন্দপুরাণে হিমবৎখওে এই নীলকণ্ঠের মাহাত্ম্য বর্ণিত আছে। নীলগঙ্গা ( স্ত্রী ) নদীভেদ। (শিবপু• ) নীলগঞ্জ, ১ পূর্ণিা জেলার অন্তর্গত ধৰ্ম্মপুর ও হাবেলি পয়গণার মধ্যস্থ একটী স্থান । এখানে একটী নীলকুঠি আছে। ২ যশোরের অন্তর্গত চাচড়া হইতে একক্রোশ অস্তরে, ভৈরবনদীতীরে অবস্থিত। নীলগণেশ (পুং ) নীলো গণেশঃ। নীলবর্ণ গণেশ। “কণিকায়াং চতুর্দিষ্ণু প্রথমং পুজয়েদিমান। গণাধিপং গণেশানং তৃতীয়ং গণনায়কম্ ॥ গণক্রীড়ং পীতগোররক্তনীলরুচঃ ক্ৰমাৎ "(শারদাতি• ১৩ প°} তিনি উক্ত স্থানের আংশিক আয় লইয়া রাজ্যে হস্তক্ষেপ করেন নাই। অবশেষে নীলকণ্ঠশাহকে বন্দী করিয়া সমগ্র স্থান নিজ অধিকারভুক্ত করেন। এই সময় হইতে চান ভোল্লু রাজ্য মধ্যে পরিগণিত হয় । নীলকায়িক (ত্রি ) ১ নীলশরীরবিশিষ্ট । (পুং) ২ বৌদ্ধ ¢लरुडोंtडग्न ! নীলকুঠ, নীলগ্রন্থতের কারখান। ( স্ত্রী) নীলা নীলবর্ণঃ কুস্কল যন্তীঃ । পাৰ্ব্বতীর সখিভেদ। "সখী রত্নমুণী নাম জগাদৈবং শুচিস্মিতা । তাং নিবাৰ্য্যপরা প্রাহ সখী সী নীলকুন্তল ॥" (কুন্ধৰ্ম্মপুত্র ৩৪ ) নীলকুরুন্টক ( পুং ) নীলকণ্টী, নীলফুল, কুলকিট। নীলকুকুম (স্ত্রী) নীলবর্ণ ৰিষ্টা। (রানি) মালকেশী (স্ত্রী) নীলিকাবৃক্ষ, নীলগাছ। ৰীলক্রাস্তা (স্ত্রী) ইলেন নীলবর্গেম ক্রান্ত। বিষ্ণুক্রান্ত, कृकांनं★iछिऊ । (झांखनि' ) নীলক্ৰৌঞ্চ (পুং নীল ক্ৰৌঞ্চ নীলবক, কালরক চলিত নীলগৰ্ড (ত্রি) নীলঃ গর্ডে যস্ত। নীলমধা, যাহার মধাদেশ নীলবর্ণ। নীলগাই, মৃগছাতীয় জন্তুবিশেষ। সচরাচর নীলগাই নামে পরিচিত। আমাদের হিন্দুশাস্ত্রে বৃষোৎসর্গ যজ্ঞে নীলক্ষ নামক কোন জন্তুর উৎসর্গ হইত এবং তাহার বহুফল শাস্ত্রে লিখিত আছে। নীলবৃষ বলিলে সামান্ততঃ নীলরঙের ধাড় বলিয়া মনে হয়। কিন্তু উক্ত গুণযুক্ত র্যাড় সচরাচর দেখিতে পাওয়া যায়: না বলিয়া, আধুনিক স্মৃতিকারের নীলবৃষ শব্দে কোন প্রকৃত, জন্তুর নাম স্বীকার করেন না । শুদ্ধিতত্ত্বে লিখিত আছে,— "লোহিতো যস্ত বর্ণেন মুথে পুচ্ছে চ পাগুরঃ । শ্বেতক্ষুরবিষাণাভ্যাং স নীলবৃষ উচ্যতে ॥” রক্তবর্ণ শরীর, মুখ ও পুচ্ছ পাগুর, ক্ষুর ও শৃঙ্গ খেতবর্ণ; এইরূপ লক্ষণাত্রাস্ত জীবের নাম নীলক্ষ । উক্ত লক্ষণে নীলবুধের কোন অঙ্গ লীলবর্ণের তাছা অনুমান করা যায় না। নীলগাই নামে প্রসিদ্ধ মুগশ্রেণীভুক্ত যে চতুষ্পদ জন্তু আছে, তাহা দেখিতে লোহিতাভ নীলবর্ণেরও বটে এবং কতকাংশে বুৰঞ্জাতির অনুরূপ। এই নীলগাই যে পূৰ্ব্বতন গ্রন্থঙ্কারদিগের मैौजबूद ठांश अमांद्रॉग शतग्रभभ इ६ ॥ . .