পাতা:বিশ্বকোষ দশম খণ্ড.djvu/৪৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মেনস্থ [ gee বেঙ্গৰ - or-T -- ১৮৪৬ খৃষ্টাঙ্গে কোয়াতোয় জেলার স্থানে স্থানে কতকগুলি যুর প্রাপ্ত হন। ১৮৪• হইতে ১৮৪২ খৃষ্টাদের মধ্যে কোৰাতোর, শোলাপুর, কড়পা, মছর, এবং কল্পনূরের ১০ মাইল পূৰ্ব্বে কোট্রায়মের নিকটবর্তী পৰ্ব্বতে অগষ্টাস, ক্লডিয়াস, কেলিগুল, সেভারসি এণ্টোনিনাস, কোমোডাস, গেট, ট্রাজান, ডুলাস, জেনে প্রভৃতি রাজগণের সময়কার মুদ্র পাওয়া গিয়াছে। এই সকল মুদ্রা হইতে বেশ জানিতে পারা বায় যে, অতি পূৰ্ব্বকালে রোমকবশিকগণ করমওলউপকূলে আসিয়া ভারতীয় পণ্যদ্রব্য ক্রয় করিয়া স্বদেশে প্রত্যাবৃত্ত হইতেন। করমওলউপকূলই যে তৎকালে বাণিজ্যের প্রধানস্থান বলিয়া গণ্য ছিল, তাহাতে কোন সন্দেহ নাই। চীনদেশ ও আরবদেশের নানাস্থান হইতে ব্যবসায়িগণ বাণিজ্য উপলক্ষে এই প্রদেশে জাপিত। করমণ্ডলকুলে প্রাপ্ত চীন ও আরবীমুদ্ৰাই তাছার প্রমাণ। পূৰ্ব্বে চীনরাজ্য ও পশ্চিমে লোহিতসাগরতীয়বস্ত্রী মুসলমানাধিকৃত রাজ্যসমূহের লোকের সেই প্রাচীন সময়ে বাণিজ্য উপলক্ষে ভারতে আদিত । ১৮৭২ খৃষ্টাব্দে তিয়েবল্লী জেলায় প্রায় লক্ষটাকার অধিক স্বর্ণমুদ্রা পাওয়া গিয়াছিল। তন্মধ্যে ৩১টা মাম্রাজ মিউজিয়মে রক্ষিত হইয়াছে। ঐ সকল মুদ্রার কতকগুলি আরবী ও কতকগুলি কিউফিক্ তাৰায় নামাঙ্কিত। আরবীয় মুদ্রাগুলি প্রায় খালিফ, আতাবেগ, আয়ুব ও মামূলুক-বীৎবংশীয় রাজগণের সময়কার । এই মামলুক-বংশীয় রাজগণ ইজিপ্টে রাজত্ব করিতেন, তাহ ইতিহাস পাঠক মাত্রেই অবগত আছেন। কতকগুলি মুদ্রার উপয় লাটিন ভাষায় আরাগগরাঞ্জ ৩য় প্রিদ্রোর নাম খোদিত । ইনি ১২৭৬ খৃষ্টাব্দে রাজ্যলাভ করেন । মামূলুল্ক-বীৎবংশীয় মুলতানের সহিত এক সময়ে তাহার সন্ধি হইয়াছিল। সম্ভবতঃ ঐ সন্ধিস্থত্রে উtহায় মুদ্রা ইজিপ্টে ও তথা হইতে বাণিজ্যবাপদেশে ভারতে আসিয়া থাকিবে । ত্রিবাজোড়রাজ ও রেসিডেন্ট-জেনারল কালে সাহেবের নিকট কতকগুলি প্রাচীন রোমক মুদ্র আছে । কতকগুলি মুদ্রায় আবার ভ্যালেণ্টিনিয়ান, থিওডোসিয়াস ও ইউডোসিয়ার নামও খোদিত আছে। এই সফল মুদ্রার ধারাবাহিক তত্ত্ব সংগ্ৰহ করিলে এবং মুসল মানগণের ইতিহাস পাঠ করিলে বেশ বোধ হয় যে, বহু শতাব্দী ধনিয়নের ও সমস্ত করমণ্ডল-উপকূল প্রসিদ্ধ বাণিজ্য खेथशज (कविज्ञा निषिग्रांप्इम cय भूशां७णि 4ठ नृठन ८थम 4हे भांज केोक लाज इहेरठ जांब इश्ब्राप्इ sषः भवनिहे कङरू रुनि भूजां★ 8"ब्रकांद्र ट्राँच चनिन्ना डब्लैश्वां भिन्नारइ !” • Indian Antiqnary, Vol. WI. p. 815-16. স্থান বলিয়া খ্যাত ছিল। তেজিয়া-জুল অমূলার নামক ইতিহাসে লিখিত আছে যে, কুর হইতে নীলাবৰ (নেই) পৰ্যৰ প্রায় তিন শত “কম্বদক্ষ’ বিষ্কৃত সমুজের উপকূল মারাবর নামে খ্যাত। এখানকার রাজগণের উপাধি দেবর । চীন ও মহাচীনবাসিগণ তাহাদের ‘জঙ্ক’ নামক জাহাজে তদেশজাত সূক্ষ্ম কারুকাৰ্যবিশিষ্ট দূর্লভবম্বসমূহ বোঝাই করিয়া, এই প্রদেশে বিক্ৰস্থার্থ লইয়া আলিত। সিদ্ধ ও তৎপার্শ্ববর্তী জলপাৰাগী মুসলমানেরাও এই দেশে বাণিজ্য জন্ত অর্ণবপোতলাছাষ্যে জাগমন कब्रिङ । हेब्राक् श्हेष्ठ cथाब्रांगन भर्षीड शांनगमूरु ७षर রুম ও য়ুরোপের স্থানে স্থানে যে সকল প্রাচীন ও সুন্দর গৃহ-সজ্জা এবং সথের দ্রব্যাদি দেখিতে পাওয়া যায়, তাহার কতকাংশ এক সময়ে এই বাণিজ্যবহুল ভারত-উপকূল হইতে নীত হইয়াছিল। পারস্য-উপসাগরস্থ দ্বীপবাসিগণের অর্থ ও মণিমুক্তাদি এক সময়ে এই প্রদেশ হইতে জান্ধত, তাহাতে সন্দেহ নাই। যখন স্বন্দর পাও এই প্রদেশের রাজ, তখন কায়েস দ্বীপের বণিকগণ ও মালিক উল ইসলাম জমাল উদ্দীন তাহাকে বাণিজ্যাৰ্থ করম্বরূপ প্রতিবৎসর তন্ধেশछांउ »8०० श्रभं निष्ठ ७वंठिॐउ इन । त्रांद्र७ छांना शांग्र যে, মৃদুরবর্তী চীন ও অন্যান্ত দেশ হইতে যে সকল স্কলার ও স্বল্পদ্রব্য এই স্থানে আসিত, রাজা সৰ্ব্বাগ্রে করস্বরূপ তাহারও মধ্যে কতক বাছিয়া লইতেন । এতদ্ভিন্ন নেবুকাড়নেজার ও নিকোর সময়ে বাবিলন ও ইজিপ্টদেশীয় বণিকগণ বাণিজ্য উপলক্ষে ভারতে অসিতেন, তাহা তৎসময়ের ইতিবৃত্ত পাঠে জানা যায়। { নেবুকার্ডনেজার দেখ। ] বর্তমান সময়ে দক্ষিণ-ভারতের আর সেই বাণিজ্যগৌরব নাই। প্রায় খৃষ্টীয় চতুর্দশ শতাব্দী পৰ্য্যস্ত ঐক্কপ ব্যবসা-স্রোত চলিয়াছিল, ক্রমশঃই হ্রাস পাইয়া এখন প্রায় তাহা একরূপ লোপ পাইয়াছে বলিলেই হয়। ঐ প্রাচীন ব্যবসায়ের সঙ্গে সঙ্গেই নেজুরের নীলবর্ণ সালে পোর নামক বস্ত্রও বিশেষ খাতিলাভ করিয়াছিল। পূৰ্ব্বকালে ঐ বস্ত্র ওয়েষ্ট-ইণ্ডিজ দ্বীপবাসী নিগ্রে জাতির জাগ্রহের সহিত পরিধান করিত। এই কারণে ঐ বন্ধের কখনও অনাদর হয় নাই। এখন নেলুর হইতে আয় কার্পাস বস্ত্র বিদেশে রপ্তানী হয় না। দেশবালিগণ আপনাদের পরিধেয় মত বস্ত্রাদি বয়ন করে। নেয়, নগরের নিকটবৰ্ত্তী কোবুর গ্রামে এক প্রকার স্বল্প বস্ত্র ও ক্ষমালের উপযোগী বস্ত্র প্রস্তুত হয় । শ্রমজীবিগণ গাধরণতঃ চট প্রস্তুত ও কাপড় রং করে। কেহ কেহ ৰ তাম্র, পিত্তল ও ফাংশু • lndiam Antiquary, lf. p 941-48 + Eliioios Muhammadan Historian, Vol. III. p. 8E-88,