সোমরোগ [ సివి) ] সোমরোগ কাখার্থ গোমরাজীবীজ ১২me সের, জল ৬৪ গেল্প, শেষ ১৬ সের, গোমুর ১৬ সের। কন্ধাৰ্থ চিতামুল, ঈশালাঙ্গল, শুঠ, কুড়, করিদ্রা, ডগ্রকরঞ্জৰীজ, হরিতাল, মনছাল, হাফরমালী, আকন্দমূল, করবীমূল, ছাতিমমূলের ছাল, গোময়, খদিল্পকাষ্ঠ, নিৰপত্ৰ, মরিচ, কালকাসদ এই সকল দ্রব্য প্রত্যেকে ছুই তোলা । ভৈলপাকের বিধানাকুলারে এই ভৈল পাক করিতে হয় । এই তৈল মৰ্দ্দন করিলে সকল প্রকার কুষ্ঠ, স্থষ্ট শ্রণ, জঞ, গাত্রবৈবৰ্ণ, পাণ্ডু ও বিসর্পাদি যে কোন চৰ্ম্মরোগ হউক না কেন, আশু প্রশমিত হয় এবং ইহাতে বিশীর্ণ চৰ্ম্মমাংসাদি দৃঢ় হয়। কুষ্ঠরোগাধিকারে ইহা একটী শ্রেষ্ঠ তৈল । (ভৈষজ্যরত্না- কুণ্ঠরোগাণি” ) সোমরাজ্য ( স্ত্রী ) চন্দ্রলোক । সোমরাত (পুং) মুনিবিশেষ। শকুন্তলায় ইহার নামোল্লেখ আছে। সোমরাষ্ট্র (জী) জনপদবিশেষ । সোমরোগ (পুং) সোমনামকে রোগঃ। স্ত্রীরোগবিশেষ, স্ত্রীদিগের মুত্রাতীলার রোগ, স্ত্রীদিগের বহুমূত্র রোগ। বৈদ্যাকশাস্ত্রে এই রোগের পূৰ্ব্বক্ষপ নিদান ও চিকিৎসাদির বিশেষ বিবরণ লিখিত আছে, সংক্ষিপ্ত ভাবে ইহা লিখিত হইল । লক্ষণ—
- ীণামতিপ্রসঙ্গেন শোকাচ্চাপি শ্রমাদপি । আভিচারিকযোগান্ধা গরযোগাত্তথৈবচ ॥ আপঃ সৰ্ব্বশরীরস্থাঃ ক্ষুভাস্তি প্রস্রবস্তি চ। তস্যাস্তাঃ প্রচু্যতঃ স্থানায়ুরমার্গং ব্রজস্তি ছি। প্রসন্ন। বিমলাঃ শীত নিৰ্গন্ধ নিরুজাঃ সিতাঃ । প্ৰবন্তি চাতিমাত্রতাঃ সা ন শক্লোত্তি দুৰ্ব্বল । বেগং ধারঞ্জিভূং তাসাং ন ৰিনাতি স্থখং কচিৎ। শিৱঃ শিথিলতা ভঙ্গ মুখং তালুচ গুষ্যতি ॥ মুর্থ কৃন্ত এলাপশ্চ গ্রক্ষা চাতিমাত্ৰত । ভগৈর্ভোজ্যৈশ্চ পেয়ৈশ্চ ন তৃপ্তিং লভতে সজা ৷ সদ্ধারণাচ্ছরীয়স্ক ভাঃ আপঃ গোমসংজ্ঞিডাঃ । ততঃ লোমক্ষয়াৎ স্ত্ৰীগাং সোমরোগ ইতি স্থতঃ ॥*
( নিদান—সোমরোগাধি• ) অতিরিক্ত পুরুত্বসংসর্গ, শোক, পরিশ্রম, অভিচার এবং গরদোষ এই সকল কারণে স্ত্রীদিগের সর্বশরীরগত জলীয় ধাতু আলোড়িত ও স্বস্থানচ্যুত হইয়া মূত্ৰশ্রোতঃ দ্বারা প্রাবিত হইয়৷ থাকে। এই লোমরোগে মুঞ্জৰাৰ্গ দ্বার স্বচ্ছ, নিৰ্ম্মল, বেদনাशैन, निर्बक, अथक ॐी उण cईठवfटवॉरु झन्न । ऐश८ठ cब्रांशिनै अणश्नकैणl ७ बलरीम! हब्रl cषण थांब्र° कब्रिtड नभर्थ इब्र व्], এবং মস্তকের শিথিলতা, মুখ ও আলুৰ শুকতা, মূৰ্খ, বৃত্তা, এলাপ ও চন্মের অভ্যস্ত রূক্ষত হয়, আহার্ষ্য বা পানীয় কোন জুৰ্যেই স্কৃপ্তি বোধ হয় না। শরীর ধারণের প্রধান অৰলম্বন সোম मांभरू cष थांडू cनहरु अवश्डि थाcरू, ठांशग्न भग्न एग्र वणिब्रl ইহাকে সোমরোগ কৰে । সোমরোগের সাধারণ নাম বহুমূত্ৰশ্নোগ । পুরুষ বা স্ত্রী উতয়েরই এই রোগ হইয় থাকে । नयन-मिटे जवा वा कशाजनक अtबjब्र अशिरू cडांछन, অধিক স্ত্রীসঙ্গম, শোক, অতিরিক্ত পরিশ্রম, ধোনিদোষসম্পন্ন স্ত্রীয় সহবাস, অধিক মদ্যপান, অতিনিদ্রা বা দিবানিদ্রা, অতিরিক্ত চিন্তা আখৰ ৰিষদোষ প্রভৃতি কারণে সকল দেশস্থ জলীয় পদার্থ বিকৃত ও স্থানচ্যুত হইয়া মুন্নমার্গে উপস্থিত হয়। তখন ঐ জল মূত্ররূপে পরিণত হইয়া অধিক পরিমাণে নির্গত হষ্টতে থাকে। নির্গমকালে কোনরূপ যাতনা থাকে না এবং মূত্র বেশ নিৰ্ম্মল, শীতল, শুক্লবৰ্ণ ও গন্ধপৃষ্ঠ হয়। এই রোগে দুৰ্ব্বলতা, গতিশক্তির হীনতা, স্ত্রীসহবাসে অক্ষমতা, সৰ্ব্বাঙ্গের বিশেষতঃ মস্তকের শিথিলতা, মুখ ও তালুশোষ, অত্যস্ত তৃষ্ণা, এই সকল লক্ষণ প্রকাশ পায়। রোগের প্রবলাবস্থায় শরীর কৃশ, ঘৰ্ম্মনিৰ্গম, অঙ্গে গন্ধ; কাস, অঙ্গের শিথিলতা, অরুচি, পীড়কা, পাণ্ডুবৰ্ণতা, শ্রাস্তি, মুহের পীতবর্ণতা, মিষ্টাস্বাদ এবং হস্ত, পদ, জিহা ও কর্ণে সঙ্কাপ এই সমস্ত লক্ষণ প্রকাশিত হয়। এই রোগে অতিশয় বলক্ষয় হইয়া প্ৰলাপ, মূৰ্ছ বা পৃষ্ঠত্রণ প্রভৃতি ফুরারোগ্য স্ফোটকাদি উপস্থিত হইলে রোগীর প্রাণ নাশের সম্ভাবনা ৷ চিকিৎসা—সুপক্ক কদলীঞ্চল, ( বিচাকলা) এবং আমলকীর য়ল, মধু ও চিনিসহযোগে সেবন করিলে সোমরোগ প্রশমিত হয়। মাষকলায়চুর্ণ, যষ্টিমধুচুর্ণ ও ভূমিকুস্যাওচুর্ণ, মধু ও চিনির সহিত মিশাইয়া ছুগু দ্বারা প্রাতঃকালে পান করিলে এই রোগ আশু প্রশমিত হয়। বেদনায় সহিত মূত্রসহযোগে পুনঃ পুনঃ সোমন্ত্রাব হইলে এলাচি ও ভেজপত্র চুর্ণ প্রক্ষেপ দিয়া বারুণী নামক স্বরাপান করিবে । পেষিত আমলকীর মধু ও চিলির সহিত মিশ্রিত করিয়া জলের সহিত তিনদিন পান, এবং নাগকেশর ভক্র দ্বারা পেষণ করিয়া থাইলে ও ভক্র সহিত অল্প ভোজন করিলে এই রোগ প্রশমিত হয় । পাকা কাচকলা একটা, আমলকীর রস ১ তোলা, মধু ৪ মাৰ, চিনি ও মাথা ও ছুথ এক পোয় এই সকল দ্রব্য একত্র তক্ষণ করিলে লোমরোগের উপশম হয়। পঙ্ক কদলীফল, ভূমিকুয়াও ও শঙমূলীয় চূর্ণ সমান ভাগে একত্র করির দ্বন্ধের সহিত পান ५व१७वडिनिन मधूब गरिउ जांमगकीघ्र ब्रन ब यषकांरब्रब्र गहिङ বাসকের রস সেবন করিলে ইহা প্রশমিত হয়। কচিত্তাল বা খেজুরের মূল এবং কদলী হন্ধের সহিত প্রাতঃকালে ভক্ষণ
