পাতা:বিশ্বকোষ দ্বাবিংশ খণ্ড.djvu/৩৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

স্বর [ ৩৯২ ] স্বর সম রাখিবার স্থান আছে। যথা—প্রথম অনাঘাতজ, পূর্ণ অনাঘাত ও অনগ্নাতকাল । বিষমের উক্ত তিন প্রকাধ ভেদ আছে— বিষমুকের, পূর্ণবিষম ও বিষমকাল। এই নট এবং ইহাতে '! করিলে দশট সম রাখিবার স্থান হয়। সকলে ইহা Aীকার করেন না, চারিট মাত্র স্বীকার করিয়া থাকেন। প্রথম সম হইতে উঠিয়া আস্থায়ী, অন্তরী, সঞ্চারী ও আভোগ এই চারিট তুকেই সম রাখিতে হইবে । উক্ত চরিটা তুক কেবলমাত্র ধ্রুপদ গানে ব্যবহৃত হয়। খেয়াল ও রঙ্গিণ গানে কেবল অস্থিায়ী ও অন্তরা যাবহৃত হইয়া থাকে । তান--সপ্তস্বর আরোহী, অবরোহী, মুচ্ছন ও গমকাদি দ্বারা আলাপ করার নাম তান । সঙ্গীতশাস্ত্রে পাঁচহাজার চল্লিশ তান এবং উনপঞ্চাশ কুটতানের উল্লেখ দেখিতে পাওয়া যায়। এই সকল তানের প্রত্যেকের বিবরণ লেখা একরূপ অসম্ভব এবং ইহা গুরূপদেশসাধ্য। সঙ্গীতশাস্ত্রাভিজ্ঞ গুরুর উপদেশ ভিন্ন এই সকল তানে অধিকার হয় না, কাজেই এই সকল তানের বিষয় লিখিত হইল না । “তানাস্তেহপুJনপঞ্চশত সপ্তস্বরসমুদ্ভবtঃ । ভেভ্য এব ভবস্ত্যন্তে কুটন্তানাঃ পৃথক পৃথক । তে সু্যঃ পঞ্চসহস্রা৭ি এরস্ত্রিংশদ্ভূতানি চ ॥” (সঙ্গীতদামোদর) সঙ্গীতদপণে লিখিত আছে যে, প্রত্যেক মুচ্ছ নাতে ৫ •৪ • তান, এবং ৫৬ মুচ্ছ নায় ২৮২২৪ • কুটতান আছে। “পুর্ণাঃ পঞ্চসহস্রাণি চত্বারিংশদযুতানি চ । একৈকস্তাং মুছনায়াং কুটতানাঃ সহব্রুমৈঃ ॥ ঘটুপঞ্চাশষ্মছনঃ স্থাঃ পূর্ণঃ কুটাস্তু যোজিতা । লক্ষদ্বয়সহস্রাণি দ্ব্যশীতিদ্বৈশতে তথা । চত্বারিংশষ্ট সংখ্যাতা; অথপুর্ণন প্রচক্ষহে ॥" (সঙ্গীতদুপর্ণ) সঙ্গীতসাধক স্বরসাধন করিতে হইলে প্রথমে একটী স্বর ঠিক করিয়া লইয়া সেই সুরের সহিত স্বর মিশাইয়া স্বরসাধন শিক্ষা করিবেন । সুর ব্যতীত স্বরসাধন হয় না । ••• বীণাদি বস্ত্রের মুর বাধা বিশেষ কঠিন । তবে মোটামুটি রূপে অনেকেই সুর বাধিতে পারেন । যাহাদিগের স্বাভাবিক এমন স্বরবেধি আছে যে, তদ্বারা কোনটী নরম ও কোনটি কড়া তাহা স্থির করিতে পারেন, তাহার চেষ্টা করিলে বিশেষ পারদর্শিত লাভ করিতে পারিবেন । কণ্ঠস্বরসাধনা করিতে হইলে স্বরগ্রামগুলিতে বিশেষ DBYDS DDD DDS DDDKS KmBB BB BBBBB জারত্ত্বাধীন হইলে তানূপুর বাধিবার অধিকার জন্মে, তখন তানপুর। লইয়। স্বরসাধন কঞ্জিলে স্বরের কোমরূপ বিকৃতি एहेबाँग्न मछखिनl थॉरक नां । স্বরসাধনস্থলে তারোহী, অবরোহী ক্রমে ইহার সাধন করিবে । যা, রি, গা, মা, পা, ধা, নি,সা ইহাকে তারোহী কহে । সা, নি, ধা, পা, মা, গা, রি, স৷ ইহ:র নাম অবরোহী । এই স্বরসাধনপ্রণালীতে আরোহী নিষ্কর্য, অবরোহী নিষ্কর্য, তারোগ প্রেথিত, অবরোহী প্লেখিত, আরোহী সদ্বীপ্রচ্ছদন, অবরোধী সন্ধা প্রচ্ছদন, তারোঙ্গ তাড়াচ্চয়, অবরোহী অভু্যচ্চয়, আরোহী ভদ্র, অবলোচী ভদ্র, আরোহী গাত্রবর্ণ, অবরোহী গত্রিবর্ণ, আরোঙ্গী ভদ্রানন্দ, অবরোধী ভদ্রীনন্দ, আরোহী পরীবৰ্ত্ত, অবরোগী পরীবৰ্ত্ত, আবোহী বিদুত্রিবণী, অবরোহী বিদুত্রিবণী, আরোহী পাঞ্চালী, অবরোচী পাঞ্চালী, আরোহী পঞ্চানন, অবরোহী পঞ্চানন, আরোহী নির্দোয, অবরোহী নির্দোষ, আরোহী ষড়ানন, অবরোধী যড়ানন । এইরূপ অনেক প্রকার ভেদ আছে । স্বরসাধনের বাহুল্যভয়ে সকল স্বরসাধন প্রণালী উল্লিখিত হইল না। সঙ্গীতপারিজাতে রাগরাগিণী ও স্বরগ্রামের বিস্তৃত বিবরণ লিখিত আছে। রাগরাগিণী ও স্বরগ্রামসকল গুরূপদেশ ভিন্ন কিছুতেই আয়ত্ত হয় না। সঙ্গীতসাধকগণ গুরুর উপদেশানুসারে বিশেষ রূপ চেষ্টা করিলে তবে ইহাতে সাফল্য লাভ করিতে পারেন। প্রত্যেক রাগ বা রাগিণীর মতানুযায়ী গীতের স্বরলিপিসকল রাগরাগিণী অনুসারে হইবে । রাগরাগিণীর স্বরসাধন ঠিক গীতের স্বরলিপি ও তদনুসারে স্থির করা বিশেষ কঠিন নহে । সঙ্গীতাভিজ্ঞ ব্যতীত অপর সাধারণের নিকট একরূপ বোধ্য। (সঙ্গীতদর্পণ) যামবেদীয় নারদীর-শিক্ষাতেও স্বরের বিস্তৃত বিবরণ লিখিত আছে । ষাগষজ্ঞাদিন্থলেও স্বরজ্ঞানের বিশেষ অtলশুক । কারণ স্বরজ্ঞান না থাকিলে যাগবজ্ঞাদিতে ফল হয় না, বরং অনিষ্ট হইয়া থাকে । ইহার উদাহরণস্থলে লিখিত আছে যে, দেবদানব-যুদ্ধকালে দানবগণ ‘ইন্দ্রশত্র’ অর্থাৎ ইন্দ্র হইয়াছে শত্র যাহার তাহার নাশ হউক, এইরূপ প্রার্থনা করিলেও স্বরজ্ঞালের অপরাধে ইন্দ্রের শত্রু দানবগণই বিনষ্ট হইয়াছিল, এই স্থলে শক্রবধ কামল করিতে গিয়া স্বল্পজ্ঞানের অভাবে নিজেদেরই অনিষ্ট করা হইল। অতএব স্বরজ্ঞান না থাকিলে উক্তরূপ : ধিপত্তি ঘটিয়া থাকে। “মস্ত্রেী হীনঃ স্বরতো বৰ্গতে বা মিথ্যা প্ৰযুক্তে ন তমর্থমাহঃ । স বাগ বঞ্জে বল্পমানং হিনস্তি যথেঞ্জশক্রঃ স্বরতোৎপরাধাৎ ॥” * (নারীরশিক্ষা ৫) মন্ত্ৰসকল স্বর ও বর্ণ হইতে হীন হইয়া মিথ্যারূপে প্রযুক্ত हहेण ऊांशtब्र ८कtन कृष्ण श्ब्र नl । cमहे याब्रव्र अनब्रां८५ बाँक्] রূপ মন্ত্ৰ ৰজস্বরূপ হইয়া ইঞ্জের শত্রু দানবগণকে বেরূপে বিনষ্ট कब्रिछांश्लि, डझन् १अमांनरे दिनटे ह्छ । कस्tिकमै वङ्ग*ildज},