[ ఆరిఆ } নালিকদিগকে অত্যক্ত বিপদাপন্ন করিয়া থাকে । ইহt dames and Mary sand bank asso wiss চগলী জেলাতে অনেকগুলি বিল আছে, ইহাদের মধ্যে রাজাপুর, ডানকুণী ও সামৃতী ঝিলষ্ট বিখ্যাত। সামৃতী ঝিলের ভূপরিমাণ ৩০ বর্গমাইল । এই জেলাতে ৭ট খাল আছে। ইeাদের দৈঘ্য প্রায় ৩৩ মাষ্টল। চগণীর ইতিহাসের সহিত তারতবর্ষের ইতিহাসের বিশেব সম্বন্ধ রতিয়াছে । চশলীর প্রত্যেকট প্রধান সঙ্গরের সষ্ঠিত বচ্চ জাতির প্রাচীন স্মৃতি বিজড়িত । •ণশ্ববর্তী প্রত্যেক গ্রাম কোন না কোন বিখ্যাত ঐতিহাসিক ঘটনার জন্ত তারত্ত-ইতিহাসে প্রসিদ্ধ । প্রাচীন মুসলমান হুগলীর পৃব্বসীমা নদীর । সম্রাট দিগের আমলে সাতগা ও নিম্নবঙ্গের সর্বাপেক্ষা প্রধান । বাণিজ্য-শাসনকেন্দ্র ছিল । টোডরমল্ল যখন রাজস্বেব তারতমাৎসারে বঙ্গদেশকে সরকারে বিভক্ত করিয়াছিলেন, তখন হাবড়া, ২৪ পরগণা এবং বদ্ধমানের কিয়দংশ সাতগাও সরকারের অন্তৰ্ভুক্ত হইয়াছিল। পৌরাণিক যুগ হইতে আরম্ভ করিয়া পর্তু গীজদিগের আগমন কাল পর্যাস্ত সাতগাও বঙ্গদেশের বাণিজ্যকেন্দ্র । বলিয়াই পখ্যাত ছিল । কিন্তু ১৫২৭ খৃষ্টাব্দের পর সরস্বতী নদী শুষ্ক তষ্টতে লাগিল, সবস্বতীর জলপ্রবাঙ্গ ভাগীবণীকে আশ্রয় । কfরল ; এই সঙ্গে সাতগা ওয়ের পুরাতন সমৃদ্ধি লোপ পাইতে লাগিল ; এখন সাতগাঁ ও চগলি জেলার একটি গও গ্রাম মাত্র । সাতগাওর সমৃদ্ধি নষ্ট কষ্টলে পর্তুগীজগণ এ স্থান ত্যাগ করিয়া : হুগলীর আশ্রয় লইল । প্রভৃতি শবে বিস্তৃত বিবরণ দ্রষ্টবা । ] ১৬৩২ খৃষ্টাব্দে হুগলী মুসলমানদিগের অধীনে আসে । তাহার হুগলীকে বঙ্গের পধান বন্দর করিয়া তুলিলেন । দলিল সকল সাতগাও হইতে উঠাষ্টয়া ভুগলীতে আন চষ্টল । ইংরাজগণ সুলতান সুজার নিকট হইতে ফৰ্ম্মান লইয়। এখানে একটী কারখান! ( Factory ) স্থাপন করিলেন । নিম্নবঙ্গে ইংরাজদিগের এই প্রথম ভিত্তিলাত। বঙ্গের সুবাদারগণের অনুগ্ৰছে ইংরাজ-ব্যবসায়িগণ হুগলী পর্য্যন্ত মাল বোঝাই করিবার জন্ত জাহাজ আনিবার অনুমতি পাষ্টলেন । তাঙ্গর পুৰ্ব্বে তাঙ্গার ছোট নৌকায় মাল বোঝাই করিয়া আনিয়া নদীর মুখে জাহাজে বোঝাষ্ট করিয়া লইতেন। হগলীঙেই ইংরাজদিগের সহিত বাঙ্গালীয় মুসলমান নবাবের প্রথম সংঘর্ষ হয় । ১৬৮৭ খৃষ্টাৰে হগলীর ফাক্টরীর কৰ্ম্মচারদিগের সহিত নবাবের বিবাদ হওয়াতে ইংলও হইতে সৈন্ত আসিয়া ইংরাজসেনাদল বুদ্ধি করিল। কতকগুলি নবাবসৈন্তু অকস্মাৎ কতকগুলি ইংরাজসেনাকে আক্রমণ কয়ায় [ কলিকাতা, পর্তুগীজ, সপ্তগ্রাম । রাজকৰ্ম্ম ও হুগলী হুগলীর রাজপথেই তাহাদিগের সঞ্চিত যুদ্ধ বধিল । সেনাপতি তোপ লাগিয়া হুগলী সন্থর উড়াইয় দিলেন । তোপের আগুনে • • • বাড়ী ও ইংরাঞ্জদিগের গুদাম ঘর পুড়িয়া গেল । তাঙ্গর পূৰ্ব্বে শাহজাহান পর্তুগীaদিগকে যখন বাঙ্গল হইতে তাড়াচয় দিতে উদ্যোগী হইলেন, তখন হুগলীতে মুসলমান ও পর্তুগীজে যুদ্ধ হয়। পর্তুগীজগণ পরাজিত হইয়। হগলী পরিভ্যাগ করে । যুরোপীয় অন্তান্তজাতি বাঙ্গালা দেশে আসিয়া প্রথমে হুগলীতেই স্ব স্ব বাণিজ্যকেন্দ্র স্থাপন করেন। ওলনাজগণ খৃঃ সপ্তদশ শতাব্দীতে চুচুড়ায় প্রতিষ্ঠিত হন, ১৮১৫ খৃষ্টাব্দে ধৰদ্বীপের কিয়দংশের বিনিময়ে চুঁচুড়া ইংরাজদিগের হন্তে সমর্পণ করেন । দিনেমারগণ ও শ্রীরামপুরে বাণিজ্যোপনিবেশ স্থাপন করিয়াছিলেন, কিন্তু ১৮৪৫ খৃষ্টাব্দে দিনেমারগণের রাজার সহিত সন্ধির সর্তাম্বুসারে দিনেমারের তাহদের ভারতীয় অধিকার ত্যাগ করেন । ১৬৭৩ খৃষ্টাব্দে চন্দননগরে ফরাসিগণের উপনিবেশ স্থাপিত হয় । এখনও এই স্থান ফরাসিগণের অধীনেই আছে । হুগলী জেলা তিনটী মহকুমার বিভক্ত, হুগলী সদর, ঐরামপুর এবং জাহানাবাদ । হুগলীর সাধারণ সৰ্ব্বোচ্চ উত্তাপ ৯৬* ফ|” এলং সৰ্ব্বনিম্ন ৬০° ফা” । এই জেলায় জর, ওলাউঠ ও আমাশয় প্রধান রোগ। ম্যালেরিয়া জরের যথেষ্ট প্রকোপ আছে, সেষ্টজন্ত গ্রাম ও সহরগুলি লোকশূণ্ঠ কষ্টয়া পড়িতেছে। ২ হুগলী জেলার সদর ও মহকুমা। অক্ষা” ২: • ৫২% হইতে हे९खtछ BBe BAAAS AAAASS SSSSSS BBB BB AAAAA S LLS ggg S S ttS ৩৩% পুঃ মধ্যে অবস্থিত । প্রতি বর্গমাইলে লোকসংখ্যা প্রায় ৬৯৭ । ৫টা থান এই মহুকুমার অন্তর্গত । ৩ উক্ত জেলায় সদর, ভাগীরথী নদীর পুৰ্ব্বতটে অবস্থিত । হুগলী এবং চুচুড়া একটী মিউনিসিপালিটীর অন্তর্গত। হাবড়ার রেলওয়ে পথে কলিকাতা হইতে ২৫ মাইল দূরে অবস্থিত। মহম্মদ মহসীন নামক একজন শিয়া শ্রেণীস্থ সাধু মুসলমানের সৎকাৰ্য্যাৰ্থ বিপুল অর্থদান হষ্টতে এখানকার ইমামবাড়া নিৰ্ম্মিত হইয়াছে । সপ্তগ্রামের অবনতির সঙ্গে সঙ্গে পর্তুগীজ বলিৰুদিগের যত্নে এই সহরটর পত্তন হয়। এই স্থানে প্রতিষ্ঠিত কষ্টয়া •ढुंगेजभण গোলঘাটে একটী দুর্গ নিৰ্ম্মাণ করেন, এই দুর্গ হটতেই আধুনিক হুগলী সহরের উদ্ভব। জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে যখন রাজপুত্র খুক্লম বিদ্রোহী হন, তখন তিনি বঙ্গদেশে পলাইয়া আসিয়া পর্তুগীজদিগের সহায়তা চান। কিন্তু পৰ্বগীজগণ বিদ্রোহী বলিয়া বিস্ক্রপ করিয়া খুক্কমকে সাহায্য অস্বীকার
