পাতা:বিশ্বকোষ দ্বিতীয় খণ্ড.djvu/২৩৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अॉलौबक शै। হইলেন। ১৭৩৯ খৃষ্টাব্দে বিহারের শাসনকৰ্ত্তী কোন অপরাধে পদচ্যুত হইলে শাসন-সমিতির অনুরোধে আলীবী সেই পদ পাইলেন। নব সম্মানে সম্মানিত হইয়া তিনি পাচ হাজার সৈন্য সহ পাটনায় উপস্থিত হইলেন । তথন পাটনায় বড় বিভ্রাট উপস্থিত। বঞ্জর নামক এক দল দস্থ্য শস্যক্রয়ের ভান করিয়া নগরে প্রবেশ করে, তাহারা লুটপাট আরম্ভ করিয়া নগরের লোকদিগকে ব্যতিব্যস্ত করিয়া তুলে । এমন কি তাহারা তথাকার সরকারী খাজান আদারের টাকা অবধি লুট করে। আলীবর্দী এই দুষ্ট দল এবং কতকগুলি দুর্গান্ত জমীদারকে দমন করিবার জন্য কতকগুলি আফগান সৈন্য সংগ্ৰহ করিলেন, আবদুল . করীম খাঁ তাহীদের অধ্যক্ষ হইলেন ; অনেক আয়াসের পর দন্যদল ও জমিদায়েয় শাসিত হইল। আলীবর্দী তাহtদের সঞ্চিত ধনরত্নাদি গ্রহণ করিলেন । র্তাহার রণদক্ষতা ও স্বচতুর বুদ্ধির গুণে দিল্লীসম্রাট তাহাকে ‘মহবৎজঙ্গ’ এই উপাধিতে ভূষিত করিলেন । যাহার। বড় চতুর, তাহার। প্রায় অধিক সন্দিগ্ধ হয়। এই সন্দেহের ফঁাদে পড়িয়া তিনি আপ্লন প্ৰিয় সৈন্যাধ্যক্ষ আবদুল করীম থাকে হত্যা করিলেন। ১৭৪০ খৃষ্টাব্দে সম্রাট মুহম্মদ শাহের প্রধান মন্ত্রী আইজাক্ খাঁ তাহাকে বঙ্গ, বিহার ও উড়িষ্যার শাসনভার অর্পণ করেন। উক্ত বৎসরে আলীবর্দী নবাব সরফরাজ র্যার বিরুদ্ধে যুদ্ধযাত্রা করেন । এই সময়ে সরফরাজের মৃত্যু হয় । আলীবর্দী সরফরাজের সঞ্চিত বহু অর্থ প্রাপ্ত হইলেন ; তিনি সম্রাটু মুহম্মদশাহ ও দিল্লীর প্রধান উজীরকে সস্তুষ্ট রাখিবার জন্য সৰ্ব্বসমেত ১ ক্রেীর ৭০ লক্ষ টাক। নজরাণ স্বরূপ পাঠাইয়া দেন, এই সময় সম্রাট তাহাকে বঙ্গ, বিহার ও উড়িষ্যার সুবেদার, সাত হাজার সৈন্যের নায়ক এবং স্বজা উল্-মুলক ও হিসাম-উদ্দৌলা এই কয়েকটা উপাধি প্রদান করেন । মানুষের মন সকল সময়ে সমান থাকেন। আলীবর্দী সম্রাটের বিষনজরে পড়িলেন। ১৭৪১ খৃষ্টাবো সম্রাট মুরাদ থাকে সরফরাজের সমস্ত মণিরত্নাদি এবং দুই বৎসরের আর আদায় করিতে বাঙ্গালীয় পাঠাইলেন। কিন্তু আলীবঙ্গী কৌশল করিয়া মুরীদকে রাজমহলে রাখিয়া কয়েক णक्र नशन ऐाक नहेब बूबैौरभद्र. निकै उं★श्ऊि श्णन । ५है पश्नांब किहूनि *tब्र उिनि उफ़िशाब्र नाननकé बूनैौन-कूणौब्र विक्रtरु शूकयाबा करद्रन । भूर्लोम-कूगौ *ब्राজিত হইলেম এবং জামাতার সহিত বালেশ্বরে পলাইয়া গেলেন। আলীবর্দী জাপম ভ্রাতু-পুত্র সৈয়দ আহ্মদকে [ $వd } জালীবদাঁ খ উড়িষ্যায় শাসমভার দিয়া মুশীদাবাদে চলির আসেন। কিছুদিন পরে লৈরদের অত্যাচারে প্রজার বিদ্রোহী হইয়। উঠিল। তাহারা সৈয়দকে কয়েদ করির বুকর খাকে শাসন ভার দিল । এই সংবাদ পাইবামাত্র অtলীবর্দী সসৈন্তে মহানদী তীরে উপস্থিত হইলেন, তথায় বুকর থাকে পরাস্ত করিয়া মুহম্মদ মামুম থাকে শাসনভার দিয়া অসিলেন । ১৭৪১ খৃষ্টাব্দে রঘুজী ভেঁাশলা বঙ্গের চতুর্থাংশ কর আদায়ের জষ্ঠ ভাস্কর পণ্ডিতকে সসৈন্তে বাঙ্গালায় প্রেরণ করেন। বৰ্দ্ধমানে মাৰ্হাট্টাদের সহিত যুদ্ধ হয়। মার্হাট্টার প্রস্তাব করে বদি তাহারা দশ লক্ষ টাকা পায়, তাহা হইলে তাহারা চলিয়া যায় । আলীবর্দী প্রথমে তাছাদের প্রস্তাবে সন্মত হইলেন। কিন্তু লোভীর আকাঙ্ক্ষা শীঘ্ৰ মেটে না, অর্থলোলুপ মার্হাট্টাগণ পুনরায় ক্রোর টাকা চাহিয়া বসিল । অসম্ভব প্রার্থনা শুনিয়া অtলীবর্দী টাকা দিতে অসন্মত হইলেন । ১৭৪২ খৃষ্টাব্দে ভাস্কর পণ্ডিতের সৈন্তগণ হঠাৎ জগৎশেঠের ধনাগার লুট করেন এবং হুগলী, বৰ্দ্ধমান, বীরভূম, রাজসাহী, রাজমহল, মেদিনীপুর ও বালেশ্বর পর্য্যন্ত অধিকার করেন । এই সময়ে আলীবর্দী কলিকাতাস্থ ইংরাজদিগকে কলিকাতার চারিধারে নালা খনন করিতে অাদেশ দেন। ঐ নাল। এক্ষণে মাৰ্হাট্ট ডিচ নামে অভিহিত। ১৭৪৩ খৃষ্টাব্দে রঘুজী ভেঁাশলা নবাবের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করিতে আসেন। এই সময় পেশোয়। বলাজী রাও সম্রাটের প্রাপ্তব্য ১১ লক্ষ টাকা আদায় করিবার জন্য আলীবর্দীর নিকট আগমন করেন । পেশোয়ার সহিত রঘুজীয় বরাবর শক্রতা। এখন সময় পাইয়া তিনি আলীবর্দীর সহিত মিলিত হন এবং রঘুজীকে তাড়াইল্প দেন। ১৭৪৪ খৃষ্টাব্দে, ভাস্কর পণ্ডিত পুনরায় আলীবর্দীর বিরুদ্ধে অস্ত্ৰধারণ করেন। কিন্তু আলীবর্দীর যুদ্ধ কৌশলে পরাস্ত হইয়া ভাস্কর ইহলোক পরিত্যাগ করিলেন । ১৭৪৫ খৃষ্টাবে, আলীবর্দীর সেনাপতি মুস্তাফা ৰ তাহার সহিত বিবাদ করিয়৷ বিহার আক্রমণ করিলেন। আলীবর্দীর আদেশে তথাকার শাসনকৰ্ত্ত কর্তৃক পরাজিত হইয়। মুস্তাফ চুনারে আশ্রয় গ্রহণ করেন। ১৭৪৬ খৃষ্টান্ধে রঘুজ ভোল্লা পুনরায় আলীবর্দীর বিরুদ্ধে অস্ত্ৰধারণ করেন, কিন্তু বিহার ও কাটোয়tয় যুদ্ধে তিনি সম্পূর্ণরূপে পরাস্ত হন। এই বৎসর আলীবর্দীর দৌহিত্র সিরাজ উদ্দৌলার মহাসমারোহে বিবাহ হয়। ১৭৪৭ খৃষ্টাব্দে আলীবর্দী মীরজাফর ধাঁকে ফটকের মার্হাট্টাদিগকে আক্রমণ করিতে পাঠান । ७हे नभरग्न नाम्नग्न थै निशंरब्रज नाननकर्डी। डिनि