পাতা:বিশ্বকোষ নবম খণ্ড.djvu/৬০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

--- جای ایج ५ गवांब ठेभ्रात्रकर्ड चार ब्राधा कृकांनन।"शखरी পূর্ণিমার দিনে বিগ্রহ স্থাপিত হইবেন। পূৰ্ব্বদিন হইতে নহবত বাদ্য জারম্ভ হইল, পূর্ব দিনেই প্রাঙ্গণে চন্দ্ৰাতপাদি খাটান হইল। ভক্তিরত্নাকরে লিখিত আছে— “কি অপূৰ্ণ চন্দ্ৰাতপ অঙ্গন আবৃত। কত শত কদলী বৃক্ষাদি সুশোভিত। কেহ কেহ পুষ্পমালা প্রস্তুত কারণে। কেহ বহলোক যুক্ত চন্দন ঘর্ষণে । কেহ করে নানা বাদ্য বাদক নর্তক । বহুদেশ হইতে আইল অনেক গায়ক।” बभूर्ल शब्रांभशप्रैौ कैौर्डन यांब्रड शहैन, उद्ध११ ७ई नरीौन কীৰ্ত্তন শ্রবণে একেবারে মুগ্ধ হইয় গেলেন। তখন তাহাদের মধ্যে কীৰ্ত্তন সম্বন্ধে নানা কথা হইতে লাগিল— “কেহ কহে মহাপ্রভু স্বরূপের স্থানে। গুনিতেন উচ্চ গীত মহাহৰ্ষ মনে ॥ গীতপ্রথা রক্ষাক্ষোভ-নিবৃত্তি নিমিত্তে । প্রচারিতে সম্যকৃ বিচার কৈল চিতে ॥ সে সময়ে তাহা প্ৰেম-সম্পূটে রাখিল । নরোত্তম দ্বারে প্রভু এবে উগাড়িল ॥” ( ভক্তিরত্নাকর। ) এ কীৰ্ত্তনে কথিত আছে, স্বগণ মহাপ্রভু আবিভূত হইয়াছিলেন। আর রাজা কৃষ্ণানন্দ কীৰ্ত্তনানন্দে বিভোর হইয়৷ প্রাসাদের সমস্ত ধন বিতরণ করিয়াছিলেন । এই উৎসবে যে ছয় বিগ্রহ সংস্থাপিত হন, তাহদের নাম নরোত্তম ঠাকুর মহাশয়ের স্বকৃত একটা শ্লোকে লিখিত আছে। ঐ শ্লোকটী সেই উৎসব সময়েই তৎকর্তৃক রচিত হয় শ্লোকটী ७ई- - “গৌরাঙ্গ বল্লভীকান্ত শ্ৰীকৃষ্ণ ব্ৰজমোহন। রাধারমণ হে রাধে রাধাকান্ত নমোস্তুতে ॥” এ উৎসবকালীন, ঠাকুর মহাশয়ের রূপ বর্ণনা করিয়া তীয় ভক্তগণ র্তাহার একটী প্রশাম রচনা করেন, তাহা এই— “সংকীৰ্ত্তনানন্দজমন্দহান্ত-দস্তছাতিতাদি খায়। স্বেদাশ্রধারান্নাপিতায় তস্মৈ নমোনমঃ শ্ৰীল নরোত্তমায় ॥” ঐনিবাস এই উৎসবে উপস্থিত হইয়াছিলেন, তাহার সহিত রামচন্দ্র কবিরাজ আইসেন। রামচন্ত্রের সহিত ঠাকুর মহাশয়ের এরূপ বন্ধুত্ব জন্মিল, যে একে অন্তকে ছাড়িয়া থাকিতে পারিলেন না। রামচন্দ্র কাজেই খেতরী রহিয়া গেলেন। মরোত্তমের প্রস্তাবে এই সময়ে বহুলোক আকৃষ্ট হয়। অনেক ব্ৰাহ্মণ ও প্রধান প্রধান ব্যক্তি ঠাকুর মহাশয়ের শিষ্যত্ব গ্রহণ [ &సిd ] ঘোরতর আন্দোলন উপস্থিত হইল। কিন্তু যুক্তি তর্কে কেহই তাহাকে পরাজয় করিতে পারিল না। এইরূপে অনেক ব্রাহ্মঃ পণ্ডিত আসিয়া শেষে তাহার শিষ্যত্ব গ্রহণ করিলেন। ব্রাহ্মণগণ নিরূপায় হইয়া সকলে রাজা নরসিংহের কাছে গেলেন ও র্তাহার শরণ লইলেন। রাজা মহা জড়িম্বরে ব্রাহ্মণগণ সঙ্গে খেতরীর সন্নিকটে এক গ্রামে শিবির সংস্থাপন কল্পিলেন । ঠাকুর মহাশয় এবং তাছায় পরিকরগণ এই সংবাদ শুনিলেন। ঠাকুর মহাশয় স্বভাবতঃ তর্ক করিতে অনিছক, uई गश्वांटन डिनि काउब्र शहेरणन। उषम ब्रांबष्ठव ७ #ांकूद्र मशंभरजग्न निषा ननांनांब्रांद्रण कक्वदउँौं कूयग्नभूब्र निंद्र, भखिउঘূহকে পরাস্ত করিা আসিলেন। রাজা নরসিংহ রাণী রূপমালার সহিত ঠাকুর মহাশয়ের শরণ লইলেন, সেই পরাজিত পণ্ডিতগণও ঠাকুর মহাশয়ের শিষ্য হইলেন । এই ঘটনায়, ঠাকুর মহাশয়ের নাম দেশ বিদেশে আরও রাষ্ট্র হইয়া পড়িল, ইহার পরে যে চাঁদ রায়ের প্রতাপে গৌড়ের বাদশ ব্যতিব্যস্ত হইয়া পড়িয়া ছিলেন, যিনি পঞ্চ সহস্ৰ অশ্বারোহী ও বহু পদাতিক *नछनश् @डिनिद्रङ शूक निग्नऊ शकिरउम, cनई कँीनब्रांब्र সপরিবারে ঠাকুর মহাশয়ের চরণ আশ্রয় করিয়াছিলেন। ঠাকুর মহাশয়ের রূপায় টারায়ের হিংস্রস্বভাৰ দূৰীভূত হইয়াছিল। । ইহার কিছুদিন পরে আন্দাজ ১৫৯৯ শকের পরভাগে " রামচন্দ্র বৃন্দাবনে গমন করেন। রামচন্দ্র আর ফিরিয়া আসেন নাই। প্রিয় সঙ্গীর বিরহে ঠাকুর মহাশয় ক্রমে নিতান্ত কাতর হইয়া পড়িলেন। এমন কি, সমস্ত দিবারাত্রি “প্রেমন্থলি” নামক ভজন স্থানে একাকী পড়িয়া থাকিতেন, কাহারও সঙ্গে আলাপ মাত্রও করিতেন না। এইখানে বসিয়া ঠাকুর মহাশয় যে সকল প্রার্থনা গীত গাহিতেন, তাহাই তাহার বিরচিত প্রসিদ্ধ “প্রার্থনা গ্রন্থ।” “লক্ষ গ্রন্থের সার”, “অদ্ভূত প্রেমভক্তিচঞ্জিকা” গ্রন্থও ঐ সময়েই বিরচিত হয়। প্রেমভক্তিচন্ত্রিকার শেষে তিনি খেদ করিয়া বলিয়াছেন,— "রামচন্দ্র কবিরাজ, সেই সঙ্গে মোর কাজ, তার সঙ্গ বিনা সব পূক্ত। नःि श्ा खश्च शूनः, তার সঙ্গ হয় যেন, নরোত্তম তবে হয় ধন্ত ।” यहै नमग्न उँीशब्र शमब्र बिब्रटश् अर्बक्रीडूछ। নিয়ের পদ ছুইটী তাহার পরিচয়,— “ৰিধি মোরে ফি করিল, খ্ৰীনিবাস কোথা গেল, श्द्रि मांएक मांझन इष निब्रा।” हेठानि । “ীেরাঙ্গেয় সহচর । খ্ৰীনিবাস গদাধর * नब्र-इब्रि बूढून बूब्रॉब्रि। -