মুসলমান [ ২৫৬ ] মুসলমান লালৰেগী, আৰ দাল ও বেদিয়া প্রভৃষ্টি সন্ম নিৰ্বই জাতি এই সমাজের অন্তর্গত। ইহার কোন মুসলমামসম্প্রদায়েই মিশিতে गाप्द्र मा, यमन ,ि भन्ीि ७ जबाथिप्क्रप्ज वाहे८उ७ স্থাদিগের নিষেধ আছে। ইহার হিন্দু ছাড়ি, মেথর ७धक्लङिद्र छाब्र ८इग्न ¢द१ अन्wनौग्न । নিয়শ্রেণীর হিন্দুদিগের কায় ইহাদের মধ্যেও সামাজিক বিধিনিষেধাদি লঙ্ঘনে দগু"দবার জন্ত শাসকসমিতি (গুজ্ঞায়ুত) আছে। জোলাহ, কঁাজ রা, কলু, দাই, দর্জী, ধুনয়। প্রকৃতি আজ লাফ দিগের মধ্যে স্থানবিশেষে এই পঞ্চায়ত প্রখ বিভিন্ন নামে অধধারিত হইয়াছে । এছ সমাজ-শাসকসম্প্রদায় বেহারে পঞ্চায়ড, ঢাকায় মাতববর, যশোরে প্রধান এবং মুর্শিদাবাদ ও ২৪ পরগণায় মণ্ডল নামে খ্যাত। প্রত্যেক স্থলে দুই হষ্টতে পাচ জন সদস্ত লহয়। এই সমিতি গঠিত হয়। স্থানবিশেষে এই শাসকসভা ব্যতীত একটা সাধারণ পঞ্চায়ত নিদিষ্ট আছে। উচ্চ শ্রেণীর সকল মুসলমানহ এই সাধারণ পঞ্চায়তসভার আদেশ পালন করিতে বাধ্য। ঢাকা নগরের প্রত্যেক পল্লাভে নির্ধ্বাচিত লর্গারদিগের পরিচালিত এক একটা সমিতি আছে। লামাজিক কোন গুরুতর বিষয়ের মীমাংস৷ করিতে হইলে, সহরের সমগ্র সমিতির সর্দারগণ একত্র হইয়। সাধারণ পঞ্চারড আছুত করে। আসরাফশ্রেণী ব্যতাত সকলেই এই লণ্ডার মতগ্রহণে বাধ্য । উক্ত পঞ্চামৃত-সভার সদস্ত প্রধানতঃ স্ব শ্ব সমাজের ধনৰান ব্যক্তি হইতেই নিৰ্ব্বাচিত হইয়া থাকে। এই নির্বাচনের সময় নুতন সভ্যকে ভোজ দিয়া ভোটসংগ্ৰছ করিতে হয়। বিভিন্ন শ্রেণীর কক্সাবিবাহ, ব্যভিচার, অখাদ্য:}ভক্ষণ, বিনাকারণে পত্নীত্যাগ, অন্তের পত্নী ৰ৷ কম্ভাহরণ, স্বজাতির বিরুদ্ধে মিথ্য অভিযোগ বা মিথ্যা কুৎসা-রটন প্রভৃতি কার্য্যের দওবিধানাখ পঞ্চায়ত সভার বৈঠক হয়। হকা, জল, নাপিত ও ধোবা বন্ধ এবং তাছার কন্যা গ্রহণ অথবা তাহার গৃহে গমন নিষেধাদি শাসনবিধি দ্বারা পঞ্চায়তগণ সমাজ শাসন করিয়া থাকে। সমাজ মধ্যে পঞ্চারতের প্রভুত্ব থাকায় সাধারণে স্বমতে কাৰ্য্য কfয়তে অক্ষম। বিবাহ, ৰাণিজ্য এবং সামাfঞ্জক বিষয়ের বৈলক্ষণ্য নিৰ্দ্ধারণ করিয়া তাহার অমুজ্ঞাদানই পঞ্চামৃতের কার্য) । কোন ধুনির ষাঙ্গ ধুলিয়ারমণীর পাণিগ্রহণ না করিয়৷ অপর । নীচ বা উচ্চ ) শ্রেণীর ब्रभ१८८८म भूष श्ब्रा डाशरक रिवार कtब्र, ऊाश इह८ग cन नरंतरङाउारद गमाप्ज गttदङ ७ न७र्नेौछ श्ब्र ; कि छ पनि ८ण $ ब्रभ्नैी॥ ८चङ् वाणि। बङ्गषमं कंब्र, ऊ[श! श्ङेंण जग्राह्छब्र cरूtन श्रानसि वादक नl । प्रिञ्जन्- ----- আসরাফ ও কৃষিজীবী শেখ মুসলমানদিগের মধ্যে এরূপ *क्षाब्रtछब्र थडांद माई । कूनश्शाब्र वtनहे हडेक अथवा সাধারrণর জ্ঞানবিচারেই হউক, অপরাধী সমাজ কর্তৃক দওনীয় হইয়া থাকেন। ইহাঁদের মধ্যে সকলেই স্ব স্ব প্রধান । বিদেশাগত মুসলমান বংশধরদিগের কুলগক্কিম আছে। তাহারা আপমাপন বংশাবলী ও বিবাহাদি ক্রিয়া কুলজীর মত লিখিয়। রাখে । নিম্নশ্রেণীর গৃহে কন্যার বিবাহ দিলে মানের লাঘব হইবে জানিয় তাহার। কখনই স্বঘর পরিত্যাগ করে ম। পাঠানের পক্ষে পাঠানের এৰং সৈয়দের সৈয়দ গৃহেই আদান প্রদান করা নিয়ম । আসন্ধাফ-সমাজভুক্ত পাত্র বা পাত্র বিভিন্ন শ্রেণীভুক্ত হইলেও বিবাহ হইতে দেখা যায়। সৈয়দ বংশের সহিত প্রকৃত বৈদেশিক শেখদিগের বিবাহ প্রচলিত অাছে। সৈয়দগণ শেখদিগকে কল্প সম্প্রদান করেন না, বরং তাছাদের নিকট হইতে কম্ভ গ্রহণ করিতে পারেন । আসরাফ ও আজ লাফ সমাজের চিরন্তন পার্থক্য লক্ষিত হইলেও স্থানবিশেষে উভয় সমাজের মধ্যে আদানপ্রদানক্রিয়া প্রচলিত আছে। আসরাফ গণ নিম্ন ঘরে কন্যা দেয় না, কিন্তু আজ লাফের কস্ত বিবাহ করিতে পারে, তাহাতে কেবল কুলে দোষ পড়ে। যদি ঐ ব্যক্তি স্বঘরে কার্য্য করিয়া পরে নিম্ন শ্রেণীর কন্য। বিবাহ করে, তাহা হইলে তাহাদের বংশমর্য্যাদার লাঘব হয় না। এই বিবাহের জাতসস্তানের মাতৃকুলম্যাদ। প্রাপ্ত হইয়া থাকে। তাহার স্বকুলবিবাহিতার পুত্ৰগণের স্থায় তুল্যপদ প্রাপ্ত হয় না। ধনহীন আসরাফ গণ স্বঘরে কার্য্য করিতে অসমর্থ হইয়া ধনবান আঙ্গলাফ ঘরে আপনাদের কুলমান সমর্পণ করিতেছে। পক্ষান্তরে টাকার জোরে আসরাফদিগকে হস্তগত করিয়৷ আeলাফ ধনীগণ তাছাদের মধ্যে বন্ধুতাস্থাপনপুৰ্ব্বক কম্ভগ্রহণ করিয়া থাকে। এইরূপে ক্রমে আসরাফ দিগের সহিত কার্যা করিয়া ধনাঢ্য আজ লাফগণ উচ্চশ্রেণীর আসরাফসমাজে মিলিত হইয়া পড়িয়াছে এবং জোলাছ নাম হইতে ক্রমে শেখ ও সৈয়দ বলিয়৷ গণ্য হইতেছে। বাঙ্গালায় ব্রাহ্মণ কায়স্থ প্রভৃতির কুলক্রিয়ার দ্বার। যেমন বংশগৌরব বদ্ধনের চেষ্টা দেখা যায়, সেইরূপ বংশগৌরব সংস্থাপনের চেষ্টা মুসলমান সমাজেও অমুকুত হইয়াছে। এতদ্ভিন্ন সামাজিক আভিজাত্য ও ইছাদের মধ্যে বলবৎ দেখা যায় । হিন্দুসমাজের স্তায় ইছাদের মধ্যে জাতিবিচার প্রচলিত আছে। উচ্চশ্রেণীর মুসলমানগণ কখনও নিয়শ্রেণীর পৃষ্ট অন্নাদি এছ৭ জখব। তাছাদের সহিত একপঙক্তিতে বসিয়া আছার করেন ন৷ ৷
