মোক্ষ - এই যুক্তি আপাততঃ রমণীয় হইলেও একটু মনোনিবেশ লঙ্ক কারে চিন্তা করিয়া দেখিলে আপনিই ইহার অসারত বুঝিতে পারা যায়। দেখা গিয়াছে যে, যথাবিধি ঔষধসেবন, মনোজ্ঞ স্ত্রীপানভোজনাদির উপযোগ, নিরাপদ স্থানে অবস্থিতি ও নাতিশাস্ত্রের অভ্যাস এবং মণিমন্ত্রাদির সংগ্ৰহ করিয়া ও আধ্যাত্মিকাদি দুঃখের প্রতীকার করিতে পারা যায় নাই । অতএব উছা দুঃখনিবৃত্তির উপায় হইলেও ঐকান্তিক বা অব্যভিচারী উপায় নহে। আরও মনে হয়, ঐ সকল উপায়ে তৎকালে দুঃথের নিবৃত্তি হইলে কালান্তরে তজাতীয় দুঃখের পুনরাবির্ভাব হয়, ইছা প্রত্যক্ষসিদ্ধ। বিবেক জ্ঞানই কেবল দুঃখনিবৃত্তির ঐকান্তিক উপায় । অথচ বিবেক জ্ঞানদ্বারা দুঃথের উচ্ছেদসাধন হইলে পুনৰ্ব্বার দুঃথের আবির্ভাব একাগু অসম্ভব। কেন না মিথ্যাজ্ঞান দুঃখের নিদান বা আদি কারণ । বিবেক জ্ঞানদ্বারা মিথ্যাজ্ঞান সমূলে উন্মলিত হইলে, কারণের অভাবে, উৎপত্তির ( কার্যের উৎপত্ত্বির ) আশঙ্কাই হইতে পারে না। বেদোক্ত যজ্ঞাদি দ্বারা স্বৰ্গলাভ করা যায়, এবং তস্থার দুঃখনিবৃত্তিও হইতে পারে, এবং অনেক জন্মপরম্পরার আয়াসপাদ্য বিবেকজ্ঞান অপেগণ বৈদিক যজ্ঞাদির অসুষ্ঠান অল্পকাল সাধ্যও বটে, তথাপি ইহার অনুষ্ঠান দ্বারা ও দুঃখের সমুচ্ছেদ হইলে ও অত্যন্ত সমুচ্ছেদ হয় না । তাছার কারণ এই যে, বেদোক্ত যজ্ঞানুষ্ঠানে পশু ও বীজাদির হিংসা করিতে হয় । এই হিংসা পাপীজনক । ৰজ্ঞানুষ্ঠানে যেমন প্রভূত পুণ্য সঞ্চয় হয়, সেইরূপ উহ। হিংসাসাধ্য বলিয়া প্রভূত পুণ্যের সঙ্গে সঙ্গে যৎকিঞ্চিৎ ZSBBBB BBD DBBS BBB S BBBBS BBBBS DBB শ্বোপার্জিত পুণ্য রাশির ফলস্বরূপ স্বৰ্গমুখের উপভোগ করিবেন, তখন হিংসাজস্ত পাপাংশের ফল স্বরূপ যৎকিঞ্চিৎ &:থও তাহাকে ভোগ করিতে হইবে । কিন্তু স্বগী পুরুষের মুখের মোহিনী শক্তিপ্রভাবে এমন মুগ্ধ হন যে, ঐ স্থ:থকণিকাকে ঃখ বলিয়াই বিবেচনা করেন না । "মৃধ্যস্তে হ পুণ্যসম্ভারোপনীত স্বৰ্গস্বধা মহাহুদাবগাহিন: কুশলাঃ পাপমাত্রেপিপাদি তাং দুঃখবহি কণিকাং” (তত্ত্বকো-) বেদোক্ত স্বৰ্গফলজনক কৰ্ম্মগুলি একরূপ নহে । কন্মের তারতম্যানুসারে স্বর্গের তারতম্য হইয়া থাকে, এবং স্বর্গও sिञ्चशार्द्रो नररु, काएग ठांशग्नs नांन श्रेtव। उभवान् श्रद्रर रुडिब्रां६छ्न- #.
- তে তং ভূত্ত্ব স্বৰ্গলোকং বিশালং ক্ষীণে পুণ্যে মর্ত্যলোকং ৰিশক্তি।” (গীত)
[ 8२१ ] মোক্ষ পুণাত্মা লোকদিগের স্বৰ্গভোগের পর পুণ্যক্ষম হইলে মর্ত্যলোকে প্রবেশ করেন । অতএব সিদ্ধ হইল যে, দৃষ্ট বা লৌকিক উপায় ঔষধাদি এবং অদৃষ্ট ৰ৷ বৈদিক উপায় যজ্ঞানুষ্ঠানাদি ইহার কোন উপায়েই দুঃখের অত্যন্ত নিবৃত্তি হইতে পারে মা । সুতরাং ৰেদোক্ত একমাত্র বিবেকঞ্জামরূপ উপায় অঞ্চলম্বন করিলেই দুঃখের অভ্যস্ত নিবৃত্তি হইতে পায়ে । মতএব সিদ্ধান্ত হইল যে, এই দুঃখনিবৃত্তি দৃষ্ট উপায়ে বা শাস্ত্রীয় যাগযজ্ঞাদির অনুষ্ঠানেও হয় না। প্লাতাহিক ক্ষুন্নিবৃত্তির দ্যায়, দুঃখনিবৃত্তি হয় বটে, কিন্তু অত্যস্তিক মিবুঞ্জি হয় না, পুনরায় তাহার উৎপত্তির সম্ভাবনা থাকে । বেদো স্তু যজ্ঞাদির অনুষ্ঠান দ্বার স্বৰ্গলাভ করা যায়, স্বৰ্গ অথে দুঃখবিরোধী সুখবিশেষ, সুতরাং ও দ্বার দুঃখনিবু; স্তু হঠতে পারে এবং অনেক জন্মপরম্পরায় আয়াসমাধ্য বিবেকল্পান অপেক্ষ বেদোক্ত যজ্ঞাদির অমুষ্ঠান অল্পকালসাধ্যও বটে, তথাপি বেদোক্ত যজ্ঞাদির অনুষ্ঠান স্বার। দুঃখের সমুচ্ছেদ হৰ্চলে ও অত্যন্ত সমুচ্ছেদ হয় না, যজ্ঞাদি হিংসা'wcদাষ-তুষ্ট, উহ। দ্বারা পাপ ও পুণ্য উভয়ই হয়, সুতরাং হিংসাঞ্জনিত পাপহেতু দুঃখ এবং পুণ্য জন্ত স্বৰ্গ হইয় থাকে। অতএব ইহাতে দুঃথের একান্ত উচ্ছেদ হয় না। লৌকিক ধনাদি ও বৈদিক কৰ্ম্মকাও উভয়ই সমান। আত্যস্তিক দুঃখনিবৃত্তি ধনাদির দ্বারা হয় না, বৈদিক যাগযজ্ঞাদির দ্বারাও হয় না। এ বিষয়ের সিদ্ধাস্ত এই যে, বেদবিচারজনিত বিবেকহ্বান ব্যতীত অস্ত কিছুতেই মোক্ষরূপ পরমপুরুষাৰ্থ লাভ করা যায় না। সম্প্রতি বন্ধন কি তাহ বলা হইতেছে। মুক্তি বন্ধনসাপেক্ষ । সুতরাং মুক্তি বলাতেই বন্ধন বলা হইয়াছে। দুঃখনিবৃত্তিই মুক্তি, এই কথা বলাতে বলা হইয়াছে যে, দু:খসংযোগই বন্ধন । জীবের বন্ধন কি স্বাভাবিক ? এই প্রশ্নের উত্তরে শাস্ত্র বলিয়াছেন,--বন্ধন স্বাভাবিক নহে । স্বাভাবিক হইলে শাস্ত্রে যে মুক্তির উপায় নির্দেশ আছে এবং তাহার যে বিধান বা অনুষ্ঠানপ্রণালী কথিত আছে, তাহ বৃথা হইয়া ষায় । বন্ধন স্বাঙাধিক হইলে শাস্ত্রে মোক্ষেয় উপায় অভিহিত হইত না । কারণ স্বাভাবিক ধর্থের অপগম হয় না, ইছা নিশ্চয় । অগ্নির উষ্ণতা স্বাভাবিক, তাহ। কিছুতেই নিবারিত হয় না। হইলে তৎসঙ্গে অগ্নিও অভাবপ্রাপ্ত ছয় । স্বভাব অপবাহিত হয় না, যতকাল দ্রব্য ততকালই থাকে । দুঃখসংযোগরূপ বন্ধন স্বাভাবিক হইলে তাহ ধাৰণ্ড পুরুষ, छाद९ भांकिएव, कि कुछहें छाश यां*८व नl । अखtaब ছুঃখসংযোগন্ধপ বন্ধন পুরুষের স্বাভাৰিক নহে। "