গোয়ালিয়ার श्रेण ? ७ जश्रझ भाऊ tष्ठा श्रांtझ् । कशि १ॐॉब्रांtग्नग्न भtउ কলিযুগের প্রায়ন্তে এষং ফজলঙ্গালি ও হীরামনের মতে ৩৩৯ ধিক্রমসম্বতে অর্থাৎ ২৭৫ খৃষ্টাব্দে গুর্খালেন কর্তৃক স্থাপিত হয়। প্রত্নতত্ত্ববিদ কানিংহাম লিখিয়াছেন, “তোরমাণের পুত্র রাজা পশুপতির ১৫শ বর্ষ রাজাকালে তাহার মন্ত্রী কর্তৃক স্বৰ্য্যমন্দির স্থাপিত হয় । ২৫ খৃষ্টাকে তোর মাণের অভু্যদর, এরূপ স্থলে ৩৩• সম্বতে বা ২৭৫ খৃষ্টাব্দে মনির নিৰ্ম্মিত হইয়। থাকিবে, ঐ সময়েই গোয়ালিয়ার দুর্গ স্থাপিত ও স্বৰ্য্যকুণ্ড খনন করা হয়।” ( Cunningham's Arch. Sur. Rept. Vol. II, p. 372.) গোয়ালিয়ার দুর্গ হইতে প্রাপ্ত মিহিরকুলের ১৫শ সংবৎবরজ্ঞাপক শিলালিপিতে লিখিত আছে যে মাতৃচেট নামে এক ব্যক্তি ঐ স্বৰ্য্যমন্দির প্রতিষ্ঠা করেন। এরূপস্থলে খৃষ্টীয় ষষ্ঠশতাব্দীতে সুর্যমন্দির নিৰ্ম্মিত হইয়াছিল, তাহ নিঃসনোহে স্বীকার করিতে হয় । [ তোরমাণ ও মিহিরকুল দেখ।] প্রাচীন গোয়ালিয়ারনগর কোন সময়ে নিৰ্ম্মিত হইল, তাহ। ঠিক বলা যায় না। মহাভারতে এই জনপদ “গোপরাষ্ট্র” • নামে এবং মিহিরকুল প্রভৃতির সময়ে উৎকীর্ণ শিলাফলকে “গোপাহয় ভূধর”t, “গোপাচল", "গোপাদ্রি” ইত্যাদি নামে অভিহিত হইয়াছে । খঙ্গরার লিথিয়াছেন—কচ্ছবাহুবংশীয় কুন্তলপুরীরাঙ্গ সূৰ্য্যসেনের কুষ্ঠয়োগ হইয়াছিল। একদিন তিনি গোপ গিরির নিকট মৃগয়া করিতে গিয়াছিলেন। এখানে তিনি তৃষ্ণাৰ্ত্ত হইয়া গোয়ালিপা (শ্বালিপা) নামক একসিদ্ধের গুহায় আসিয়া জল প্রার্থনা করেন। সিদ্ধ কমণ্ডলু হইতে জল লইয়। রাজাকে পান করিতে দিয়াছিলেন । সেই জল পান করিবামাত্র স্বৰ্য্যসেন কুণ্ঠরোগ মুক্ত হন। তখন তিনি কৃতজ্ঞহৃদয়ে কয়ঘোড়ে সিদ্ধের কোন অভীষ্ট পূর্ণ করিয়া দিবার জন্য প্রার্থনা করেন, সিদ্ধপুরুষ র্তাহাকে গোপগিরির উপর দুর্গ নিৰ্ম্মাণ ও কুগুটী বৃহৎ করিয়৷ কাটাইয়া দিতে বলেন । সেই মত স্বৰ্য্যসেন পিন্ধের মামানুসারে তুর্গ নিৰ্ম্মাণ করিয়া তাহার “গোরালি-জাবর” বা “গোরালিয়ার" ও কুপট বড় করিয়া কাটাইল্প তাহার নাম স্বৰ্য্যকুণ্ড রাখিলেন। সিদ্ধ স্বর্যাসেনের অপর মাম দিলেন মুছমপাল । খড়গরায় ও ফজল আলির মতে স্থহনপাল লইয়া ৮৪শ পুরুষে তেজকর্ণ জন্মগ্রহণ করেন, তাহার সময়েই গোয়ালিয়ার অপরের হস্তগত হয়। খড়গরার, বদলিদাস প্রভৃতির মতে-ভেজকর্ণ রাজা স্ত্রণমলের
- भइांछब्रिछ छौश्रण* * अः । † Flest's Inscriptionum indicarum, Voi, II. p. 162n.
[ cax ) গোয়ালিয়ার कछोंtरू बेिवांश् रकब्रिवीद्र अछ cमशांtन शंभन कtब्र । शाईবার সময় তাহাঁয় ভাগিনেয় পরমাল দেওয় উপর রাজ্যভার দিয়া যান। রণমলের পুত্রসস্তান মা হওয়ায় জামাত তেজকর্ণকেই নিজ রাজ্য অর্পণ করেল। এদিকে পরমাল মামাকে অতি মিষ্ট কথায় বলিয়া পাঠাইলেন, গোয়ালিয়ার রাজ্য র্তাহাকে প্রদান করা হউক । তেজকর্ণ ইতস্ততঃ করিতে লাগিলেন । পরমাল বিদ্রোহী হইয়। মাতুলকে বলিয়া পাঠাইলেন যে তিনি আর গোয়ালিয়ার হুর্গের অধিকার পাইবেন না। এইরূপে গোয়ালিয়ার পরিহারবংশীয় পরমাল বা পরমদী দেবের হস্তগত হয়। খঙ্গরার প্রভৃতির মতে পরমাল ১১৮৬ সস্বতে ( ১১২৯ খৃষ্টাকে ) রাজারোহণ কয়েম । টড সাহেব লিখিয়াছেন, “গোয়ালিরারের শেষ কচ্ছবাছরাঙ্গ টোলারার ( দুলহারায় ) ১৯২৩ সম্বতে (৯৬৬ খৃষ্টাক্সে ) রাজ্য ছাড়িয়া যান ।” আবার গোয়ালিয়রের কোন কোন ভট্টের পুথিতে ১৯৬৩ সম্বৎ ( ১• •৬ খৃষ্টাব্দ লিখিত আছে। প্রত্নতত্ত্ববিদ কানিংহামের মতে, উহা ১৯৬৩ সম্বৎ না হইয়া ১১৬৩ সম্বৎ অর্থাৎ ১১৯৬ খৃষ্টাব্দ হইবে * । আমাদের বিবেচনায় উহার কোনটা ঠিক নহে । খড়গরায় প্রভৃতি লিখিয়াছেন, দুলহ-রায় গোয়ালিয়রে একবর্ষ মাত্র রাজত্ব করিয়া বিবাহ করিতে যfন এবং বিবাহের একবর্ষ পরেই শ্বশুররাজ্য প্রাপ্ত হন। ইহার অনতিপরেই পরমাল বিদ্রোহী হইয়া ছিলেন । সুতরাং পরমাল ১১৮৬ সম্বতে রাজ্যারোহণ করিলে ১৯২৩, ১৯৬৩ কিম্ব ১১৬৩ সম্বতে দুলহী-রায় বা তেজকর্ণ কর্তৃক গোয়ালিয়াররাজ্য পরিত্যাগ হইতে পারে না। খড়ারার প্রভৃতি ফুলহী-রায় ও তাহার পূর্ববর্তী কচ্ছবাহ রাজগণ সম্বন্ধে যে সকল কথা লিখিয়াছেন তাহার অধিকাংশ কাল্পনিক বলিয়া বোধ হয়, কারণ গোয়ালিয়র হইতে আবিষ্কৃত শিলালিপি দ্বারা জান। যায় যে, খৃষ্টীয় ৯ম শতাব্দে গোয়ালিয়ার মহারাজ রামদেব ও তৎপুত্র মহারাজ তোজদেবের অধীনে ছিল । ভোজদেব ৮৬২ হইতে প্রায় ৮৮২ খৃষ্টাব্দ পর্য্যস্ত বিদ্যমান ছিলেন । প্রত্নতত্ত্ববিদ কানিংহামের মতে-পূৰ্ব্ব হইতে বরাবর স্বাধীনভাবে না হউক করদরূপেও কচ্ছবাহুবংশ গোরলিয়রে রাজত্ব করিয়াছিলেন । উক্ত তোজদেবের কনিষ্ঠ পৌত্র ধিনায়কপালের পর (৯৫৯ খৃষ্টাকে ) কচ্ছবাৰ্ছবংশীয় ৰঞ্জদামা গোয়ালিয়ার অধিকার করিয়া নবরাজধংশের প্রতিষ্ঠাতা হন। এখানকার জৈমদেবমূর্তির পবিত্র অঙ্গে
- Cunningham's Arch. Sur. Reports, Vol. II. p. 376. * † Epigraphia indica, Vol. I. p. 156, o