مگـ অজাস্তু। [$s(t) অজাপক পাচটী চৈত্য অর্থাৎ দেবমন্দির এবং চব্বিশটী বিহার বা সন্ন্যাসিদের মঠ। এখন ইহার সকলগুলির উপর উঠিতে পারা যায় না। চারিট চৈত্যে এবং তেইশটা বিহারের উপর উঠিতে ক্লেশ নাই। বাকি ছুইটী অতিশয় দুর্গম । মন্দিরগুলি উচ্চে এবং প্রস্থে সমান এবং প্রস্থের ঠিক দ্বিগুণ লম্বা । ছাদ উচ্চ ও খিলান করা ; কোন কোন ছাদের গায়ে কাঠের বরগ বসানো । যে সকল ঘরে কাঠের বরগা নাই, তাহাদের ছাদের পাথর ঠিক বরগার মত কাটিয়া বাহির করা। পুরাতন মন্দিরগুলির থাম আটপল, তাহার গায়ে ও মাথায় কোন প্রকার নক্স কাটা নাই। কিন্তু আধুনিক স্তম্ভগুলির নিম্নে বেদী এবং তাহদের গায়ে ও কাৰ্ণিসে নানা রকম ঝাড়বুট ও চিত্ৰ দিয়া সাজান। মন্দিরের সম্মুখে প্রাচীর । প্রাচীরের তিতর একটা মন্দিরের কাছে উঠান আর একটার কাছে নাট্যশালা। অজস্তার বৌদ্ধাশ্রম কত দিন নিৰ্ম্মিত হইয়াছে, তাহা ঠিক বলা যায় না । পাথরের উপর যে সকল বৃত্তান্ত খোদিত ছিল, তাহ পুচিয়; গিয়াছে—আর পড়িতে পারা যায় না। কেহ কেহ অনুমান করেম, যিশু খৃষ্টের জন্মের ২০০ বৎসর পূৰ্ব্বে বশিষ্ঠপুত্র অজস্তার দেবালয় জনৈক গৃহস্থকে দান করিয়াছিলেন । এই বশিষ্টপুত্র কে, সে বিষয়ে অনেক সন্দেহ আছে যাহা হউক, অজস্তার চৈত্যগুলির চিত্র দেখিলে পূৰ্ব্বকালের বেশভূষার এবং আচার ব্যবহারের অনেক পরিচয় পাওয়া যায়। চিত্রের মধ্যে অনেক গুলিই দেবমূৰ্ত্তি। স্থানে স্থানে বাজসভা। সভার মধ্যস্থলে নৃপতি বসিয়া আছেন, চারিদিকে সভাসদ । রাজার মূৰ্ত্তি পরিষ্কার কাঞ্চনবর্ণ; চক্ষু দুটা ছোট, ওষ্ঠপুরু, কান বড়; দাড়ী নাই, মুখে কেবল পাতলা পাতলা গোপ আছে ; মাথার চুল একত্র গোছাইয়া দক্ষিণদিকে চূড়া বাধা । অলঙ্কারের মধ্যে গলায় মুক্তার কিম্বা সোনার পাচনলী, কণ্ঠ মালা ; ৰাহুর উপর তাড়, হাতে বালা, গায়ে জামা । নাই । কোন স্থলে বীরপুরুষদের গায়ে জামা আছে। কেহ হাতীর উপর চড়িয়া ; হাতে ধনুৰ্বাণ ও বর্শা,সশস্ত্রে মৃগয়া করিতে যাইতেছেন , মৃগয়ায় গিয়া বনের ভিতর দুর্জয় বাঘ মারিয়াছেন। পুরাতন চিত্রে বীরপুরুষ“দের হাতে নানা প্রকার অন্ত্র দেখা যায়, কিন্তু কুত্রাপি বন্দুক নাই। সে কালের অগ্ন্যন্ত্র বলুক হইলে, কোন বীরের হাতে কি আমরা বলুক দেখিতে পাইতাম না ? অজস্তার আর এক দিকে যাও,--আরও অনেক চিত্র। চিত্রের গায়ে আরও অনেক ইতিহাস লেখা। নৃপতির অস্তঃপুরে রাজমহিষীদের সঙ্গে কথা কহিতেছেন ; কাছে সহচরী । সহচরীরা গৌরাঙ্গী,-বলিয়া যেন আপনাদের রূপের গরিমা দেখাইতেছেন। দেখিয়া বোধ হয়, তাহারা যেন এ ভারতের নয়—সকলেই যবনকম্ভা, পারস্ত কিম্বা ইউরোপ হইতে আসিয়াছেন। পূৰ্ব্বকাল হইতেই এ দেশের নৃপতিরা পারস্তাদি দেশ হইতে সুশ্ৰী যবনকম্ভা আনিয়া আপনাদের সহচরী করিতেন। ছয়্যন্ত রাজা অনুমালিনী নদীর কুলে কণুমুনির আশ্রমে মৃগয়া করিতে গিয়াছিলেন, তাহার সঙ্গে যবমকম্ভ ছিল, শকুন্তলা নাটকে তাহার উল্লেখ দেখা যায়,—এসে বাণাসণহখাছিং জবণীহিং বণপুপ্ৰফমালা, ধারিণীহিং পরিবুদে ইদো এবর আত্মছদি পিঅবত্মস্থলে। বিদূষক বলিতেছে—ঐ যে ধতুৰ্ছস্ত বনমালাধারিণী ঘবনকস্তায় পরিবৃত হটয়া প্রিয় ব্যস্ত আমার এই দিকে আসিতেছেন। চিত্রের কোন নৃপতি ও রাজসভাসদগণ প্রজাদের আবেদন শুনিতেছেন, কেহ বণিকদের সঙ্গে কথা কহিতেছেন । কোন স্থলে নৌকা ও জাহাজ। কেহ নৌকায় উঠিতেছেন, কেহ নৌকা করিয়া বেড়াইতেছেন । আমরা ঋগ্বেদে সমুদ্র পোতের কথা দেখিতে পাই ; তাহার অনেক পরেও সেই সমুদ্র পোত। এখন হইতে দুই সহস্ৰ বৎসর পূর্কেও এ দেশের বণিকরা সমুদ্রপথে দেশদেশাস্তরে বাণিজ্য করিতে যাইতেন, তাহারও প্রমাণ পাইতেছি । দুই সহস্ৰ বৎসর পূৰ্ব্বে হিন্দুদের বিদেশযাত্রা নিষিদ্ধ হয় নাই, চিত্র দেখিয়া তাহার স্পষ্ট প্রমাণ পাওয়া যইতেছে । র্যাহার। ভারতবর্ষের পুরাতন ইতিহাস উদ্ধার করিতে ইচ্ছা করেন, সে সকল লোক আগে ইলোরা, অজস্তা ও ভুবনেশ্বর প্রভৃতি স্থানের প্রাচীন চিত্রগুলি পড়িয়া অামুন । পুস্তকের চেয়ে ঐ সকল চিত্রগুলি পূৰ্ব্বকথার অনেকটা পথ পরিষ্কার করিয়া দিবে। अस्नातौं (झैौ) अछु अब्जभित्र अङ्ग५ अङ्गाकोब्रक्र्री 6को5न्नমঞ্জরী ষষ্ঠাঃ । নীলবর্ণ বোমা, নীলকুহা, সীল পুপ, অতি লোমশা । t অজাপক (কী) অলক্ষীরাদিন জাপঙ্কং স্থতম্। কাসরোগের ভূতবিশেষ । জাপচয় পচে যঃ পা ४। २1 २ । भन्न थाङ्क फ्रेञ्चब बिक्ने यछाध्छ। ठकाब्र
পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/১৩৯
অবয়ব