বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:বিশ্বকোষ প্রথম খণ্ড.djvu/২৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অমুস্তৃত। লোকে, নিবাসার্থমনুজ্ঞাং দত্বা, প্রজাং পুৰ্ব্ববিদ্যমানাং পুত্রাদিকাং, ‘দ্রবিণং ধনং 'চ' ধেহি সম্পাদয়, অমু জানীহীভ্যর্থঃ । ১৩ । ত্বং প্রতি গতঃ সব্যে পাণবভিপদ্যোথাপয়তি, * * হে নারি, ত্বং ইতামুং’—গতপ্রাণং, এতং’—পতিং, ‘উপশেষে’—উপেত্য শয়নং করেষি, উদীঘ6– অস্মাৎ পতিসমীপাদ উত্তিষ্ঠ, ‘জীবলোকমভি’—জীবস্তুং প্রাণিসমূহমভিলক্ষ্য, ‘এহি’—আগচ্ছ। ‘তুং হস্তগ্রাভস্ত'—পাণিগ্রাহৰতঃ, ‘দিধিবো?—পুনর্বিবাহেচ্ছে:, “পত্যুঃ এতৎ জনিত্বং—জায়াত্বং, অভিসম্বভূব’—আভিমুখ্যেন সম্যক প্রাপুহি। ১৪। হে মনুষ্য। এই নারী পতিলোক কামনা করিয়া নিকটে আগমন পুৰ্ব্বক মৃত তোমাকে সম্যক্ রূপে পাইয়াছেন। তিনি চিরকাল স্ত্রীধৰ্ম্ম পালন করিয়া তাসিয়াছেন । র্তাহীকে ইহলোকে থাকিবার জন্ত অমুমতি করিয়া প্রজা ও ধন প্রদান কর । ১৩ । হে নারি। তুমি মৃতপতির কাছে শয়ন করিয়া আছ ; তুমি এখান হইতে গাত্ৰোখান কর, জীবিত প্রাণিদের নিকটে আইস। তোমার বিনি পাণিগ্রহণ | করিবেন, সেই পুনৰ্ব্বার বিবাহেছু পতির সম্যক রূপে জায় হও । ১৪ { ঋগ্বেদের এবং তৈত্তিরীয় আরণ্যকের মন্ত্র দুইটীর প্রত্যেক শব্দের অর্থ তুলনা করিলে দুইটারই একভাব প্রকাশ পায়। কিন্তু দুইটা মন্ত্রেরই কাল সম্বন্ধে গোল আসিয়া পড়ে। কারণ, বৈদিক ভাষায় ভূধাতুর বর্তমান কালে মধ্যম পুরুষে অনুজ্ঞ বুঝাইলে "বভূবি’ এই প্রকার রূপ হয়। অভি সং বভূব ইহা ভূত কালের মধ্যম পুরুষের বহুবচনের রূপ, আর প্রথম ও উত্তম পুরুষের একবচনে ও প্রযুক্ত হয়। কিন্তু তৈত্তিরীয় আরণ্যকের মন্ত্রে স{য়নাচাৰ্য্য আপত্তি করেন নাই । ‘জায় হও’ বলিয়া তিনি অনুজ্ঞাতেই অর্থ করিয়াছেন। তামুখপিয়েদেযরঃ পতিস্থানীয়েইন্তেবাসী জরদাসে। বোদীঘ নাৰ্য্যeি জীবলোকমিতি। অ10 গৃ• ৪। ২। ১৮। গার্গ্যনারায়ণ এই স্থঙ্ত্রর এই রূপ টীকা করিয়াছেন— অখ পত্নীমুখপরেং ক ? দেবরঃ পতিস্থানীয়: গ পতিস্থানীয় ইত্যুচ্যতে । অনেন জ্ঞায়তে পতিকর্তৃকং কৰ্ম্ম পুংসবনাদি পত্যসম্ভবে দেবর: কুৰ্য্যাদিতি। অস্তেবাসী শিষ্য । যে বহুকালং দাস্তং কৃত্ব বৃদ্ধোংছুৎ ল বা । , [ २१& } অমুস্তৃতা ८मबद्ध विनि भडिब्र गजून, इग्न उिनि किष निषा অথবা পুরাতন চাকর তাহাকে এই বলিয়া তুলিবেন,— হে নারি ! উঠ, জীবলোকে আইস ইত্যাদি। পতিস্থানীয় শব্দের অর্থে টীকাকার লিখিয়াছেন যে, পতিকর্তৃক পুংসবনাদি কৰ্ম্ম যিনি সম্পন্ন করেন। এই সকল প্রমাণ দেখিয়া স্পষ্টই জানা গেল যে, বৈদিক সময়ে স্বামীর মৃত্যুর পর বিধবারা পুনৰ্ব্বার বিবাহ করিতেন,তাহারা মৃতপতির সঙ্গে পুড়িয়া মরিতেন না। কিন্তু একটা বড় সন্দেহ আসিয়া পড়িতেছে । আসল বস্তু না থাকিলে তাহার নকল বস্তুর স্বাক্ট হয় না। আসল মুক্ত আছে, তাই দেখিয়া ঝুটো মুক্ত৷ প্রস্তুত হয়। পূৰ্ব্বে যজ্ঞোপবীত হইলে ব্রহ্মচারীরা গুরুর আশ্রমে যাইতেন ; গিয়া বেদ পাঠ করিতেন। এখন আর সে প্রথা নাই ; যজ্ঞোপবীত হইলে কেহ গুরুর গৃহে বেদ পড়িতে যান না । কিন্তু পূর্বের সেই আসল নিয়মের একটা নকল আজও রহিয়া গিয়াছে । যজ্ঞোপবীত হইলে ব্রহ্মচারী বাট হইতে চলিয়া যাইৰার নিমিত্ত কয়েক পা অগ্রসর হন, পরে জননী গিয়া তাহাকে ফিরাইয়া আনেন। এটা কেবল পুরাতন নিয়ম রক্ষা মাত্র, বস্তুতঃ আর কিছুই নয়। বৈদিক সময়ে সহমরণ বিষয়েও আমাদের সন্দেহ এই যে, স্বামীর মৃত্যুর পর বিধবা নারী মৃতপতির চিতায় গিয়া শুইতেন কেন ? আমাদের বোধ হয় বৈদিক কালের পূৰ্ব্বে লোকে যখন অত্যন্ত অসভ্য ছিল, সেই সময়ে আর্য্যজাতির মধ্যে সহমরণ চলিত ছিল। জীবিত মানুষকে পোড়াইয়া মারা পশুর কাজ বৈ আর কিছু নহে । সাধ করিয়া স্ত্রীহত্য, মাতৃহত্যা করা ধাৰ্ম্মিক লোকের বুদ্ধিতে অসে না, এ কেবল পাযও নরপিশাচদের মনের ঘোর অল্প তার পরিচয় । বেদের সময়ে আর্য্যের সুশিক্ষিত ও সভ্য হইয়াছিলেন, ধৰ্ম্মের নিৰ্ম্মল জ্যোতিঃ তাহাদের মনকে আলো কিত করিয়াছিল। তেমন অবস্থায় মিথ্য। আশায় ভুলিয়। কখনই তাহারা স্ত্রীহত্যা করিতে পারেন না। কিন্তু একটা প্রথা দেশে অনেক দিন চলিয়া আসিলে একেবারে তাহ উঠাইয়া দেওয়াও কঠিন হয় । বৈদিক সময়ের পূৰ্ব্বে সহমরণ চলিত ছিল, তাই বৈদিক কালে ঋষিরা ঐ প্রথা একেবারে রহিত করিতে পারেন নাই । cन यछ वाभौद्ध भृङ्काद्र अन्त्र, श्रृङ्ख्याउन मिग्रम अक्रा कब्रिवाब्र নিমিত্ত বিধবা মাস্ত্রী মৃতগতির চিত শয্যায় গিল্প এক