অগ্নিমুখমণ্ডুর এই স্বত্রায়ুসারে ‘আীমারুতি' এই প্রকার রূপ সিদ্ধি হইবে। এস্থলে ‘অগ্নিমারুতি’ এটা বেদের গৃহীত রূপ, পৃষোদরাদির নিয়মানুসারে পূর্ব পদ হ্রস্ব এবং ইকরের লোপ হইয়াছে। f অগস্ত্যমুনি। অগস্ত্য অগ্নীমারুতের ঔরসে যন্ত্রীয় কুম্ভে জন্ম গ্রহণ করিয়াছিলেন। [ অগস্ত্য দেখ ] অগ্নিমিত্র (পুং ) শুঙ্গবংশীয় দ্বিতীয় নৃপতি। ইনি মগধের অধীশ্বর ছিলেন। মৌর্য্যবংশীয় শেষ রাজা বৃহদ্রথের সেনাপতি পুষ্পমিত্র তাহার স্বামীকে নষ্ট করিয়া আপনি রাজা হইলেন । অগ্নিমিত্র পুষ্পমিত্রের সন্তান । অগ্নিমিত্রের মৃত্যুর পর তাহার পুত্র মুজ্যেষ্ঠ মগধের রাজা হুইয়াছিলেন । ভাগবত ১২ । ১ অগ্নিমুখ ( পুং ) অগ্নিমুখমিব যন্ত । দেবতা । দেবতার অগ্নিরূপ মুখস্থার হব পান করেন । ক্ষুধা বৃদ্ধির জন্য [8b, ) অগ্নিমুখ ঔষধ বিশেষ (ক্লী) । হিং ১ ভাগ, বচ ২ ভাগ, পিপুল ৩ ভাগ, শুঠ ৪ ভাগ, জোয়ান ৫ ভাগ, হরীতকী ৬ ভাগ, চিতা ৭ ভাগ, কুড় ৮ ভাগ। এই সকল দ্রব্য একত্র মিশ্রিত করিয়া দধির সঙ্গে সেবন করিলে অজীর্ণ ও বায়ুপিত্ত নষ্ট হয়। ব্রাহ্মণ। ভেলা, ভগ্নাতক। চিতা । ‘অগ্নিমুখো দ্বিজে দেবে ভল্লাতে চিত্রকে কচিৎ।" (ইতি বিশ্বপ্রকাশ: ) । অগ্নিমুখচূর্ণ (বৃহৎ ) ইহার উপকরণ ও প্রস্বত্ত করিবার প্রণালী এই--সোর, সাচিক্ষার, চিতামূল, পাঠামূল, করঞ্জমূল, পঞ্চলবণ, ছোট এলাচ, তেজপত্র, বামুনহাট, বিড়ঙ্গ, হিং, কুড়, শঠী, দারুহরিদ্র, তেউড়ী, মুতী, বচ, ইঞ্জযব, আমলা, জীর, অামরুল, গজপিপ্পলী, কৃষ্ণজীর, অন্নবেতস, তিন্তিড়ী, যবানী, দেবদারু, হুরীতকী, আতইচ, অনন্তমূল হবুষা, সোদালফলের শাস, তিলনালের ক্ষার, পলাশক্ষার, গোমূত্রসিক্ত মঞ্জুর। এই সমস্ত দ্রব্য সমভাগ লইয়া চূর্ণ করিবে। তাহার পর তিন দিবস ট্যাৰানেবুর রসে, তিন দিবস কাজিতে, তিন দিবস আদার রসে ভাবনা দিয়া গুকাইবে । মাত্রা ২ তোলা । স্কৃত ও অল্লের সঙ্গে মিশ্রিত করিয়া সেবন করিবে। ইহাতে ক্ষুধা বৃদ্ধি হয় ও স্বল্পীর্ণ রোগ 凶忆夺夺得拉 অগ্নিমুখমণ্ডুয়। শেখরোগের ঔষধ । শোধিত মত্ত্বর ৯৬ কোল, ইহাৰ আটগুণ গোমূত্রের সঙ্গে পাক করিবে: পিপুল, পিপুলমূল, চুই, চিন্তামূল, ", দেৱাঙ্গ, স্বতঃক্রিটু,ত্রিকাৰিক্ষদ, প্রত্যেক৮ঙ্কোল এক্ষেপ पञनििश्च দিয়া একত্র মিশ্রিত কল্লিবে । মাত্র ১ তোলা । স্কৃত এবং মধুর সঙ্গে মাড়িয়া তক্রের সহিত সেবন করিবে । हैश cश्राशरब्रारशंद्र $९ङ्गहे खैरु५ ।। অগ্নিমুখরস। অগ্নিমাল্যরোগের ঔষধ। মীচ, মুতা, বচ, কুড়। প্রত্যেক একতোলা, বিষ এক তোলা । আদার রসে মাড়িয়া মুগ প্রমাণ এক একটা বটকা প্রস্তুত করিবে। ইহা অজীর্ণ ও অগ্নিমান্য রোগে সেব্য। অগ্নিমুখলবণ । (ক্লী) অপ্লিমাদ্য রোগের ঔষধ বিশেষ। চিতামূল, ত্রিফলা, দন্তীমূল, তেউড়ীমূল, কুড়। প্রত্যেক সমান অংশ। সৰ্ব্বসমষ্টির সমান সৈন্ধব লবণ। একত্র সিজের আটায় ভাবনা দিয়া সিজের ডালের ভিতর পূরিবে। তাহার উপর পন্ধের অল্প লেপ দিয়া অগ্নিতে দগ্ধ করিয়া চূৰ্ণ করিবে। চুর্ণের মাত্র ও রতি। ইহাতে অগ্নিবৃদ্ধি ও যকৃৎ, প্লীহা, গুল্ম, অৰ্শ, পাশ্বশূল প্রভৃতি नष्ठे झग्न । - অগ্নিমুখলৌহ। অৰ্শরোগের ঔষধ । প্রথমে ১৯২ তোলা স্কৃত উষ্ণ করিয়া লইবে । তাহার পর, বিচুটার মূলের রসে শোধিত লৌহ ভস্ম ৯৬ তোলা সেই স্কৃতে নিঃক্ষেপ করিবে। তৎপরে, তেউড়ী, চিতা, নিসিমল, সিঙ্গ, মুণ্ডুরী, ভূই আমল,—প্রত্যেক ৪৮ তোলা জল ৬৪ সের শেষ ১৬ সের। এই কাথ এবং ১৯২তোলা চিনি ঐ স্থতে দিবে। ঘনীভূত হইলে, বিড়ঙ্গ ও ত্রিকটু চুর্ণ প্রত্যেক ২৪তোলা ত্রিফলা চূর্ণ ৪০ তোলা এবং শিলাজতু ৮ তোলা দিবে। শীতল হইলে মধু ১৯২ তোলা। মাত্রা ৪ মাষা। ইহা অগ্নিমান্য, শোথ, প্লীহা ও অর্শের উৎকৃষ্ট ঔষধ । অগ্নিমুখী (স্ত্রী) অগ্নিরিব মুখমগ্ৰং যন্তাঃ। ভল্লাতকবৃক্ষ । ভেলাগাছ । [ ভল্লাতকদেখ]। লাঙ্গলিক বৃক্ষ। অগ্নিরেব মুখং বস্তাঃ। গায়ত্রী। অগ্নিরক্ষণ (ক্লী) অগ্নি-রক্ষ-লুটু। আগুন রক্ষা করিবার মন্ত্র। সে কালে রাক্ষসেরা আসিয়া ঋষিদের যজ্ঞকুও নিখাইরা দিত । তজ্জন্ত র্তাহারা মন্ত্ৰপাঠপূৰ্ব্বক এই অত্যাচার নিবারণ করিতেন। অগ্নিহোত্র। অগ্নিহোত্ৰগৃহ। ভাবে লুটু। অগ্ন্যাধান। অগ্নিয়জস্ (পুং ) অগ্নি-রঞ্জ অমুন নযোগঃ অগ্নিরিব রাতে দীপ্যতে। রক্তবর্ণ, ইজগোপ নামে কী । (কী) ७-ठ९ । श्रर्भ, ब्रख्रf । (*५) अग्निब्रस्रl:, अभिद्रअरनो, অয়িজগঃ (দী) অগ্নিয়ন্ত্র,অরিজমী, জরিমাংসি । अभिजश्छ{बि) ऋधइमगङ ज्ञश्छर ठाजांभाननानिभूস্বধৰ্ম্ম রঞ্জক্ট। জঙ্কিগুল গুৱাভি স্বাত্ত
