শক্তি 零屬 শাকুলাদিক (ৰি) শকুলা খরি গোৱাপত্য। (প ২১১) শাকুলিক (ত্রি) শকুপান্ হৰি বা শকুল ( পক্ষিমাংসমৃগান हखि ! * als॥०४ ) इंठि *कृ । श्वकूलङ्खाँ । ( পুং ) ইক্ষুৰিশেৰ । শাকৃৎক (ডি) শঙ্কৎসখী । ( পা গse) * শাকেয় (পুং ) বৈদিকশাখাভেদ। * ५fलतः ( यूर ) भङ्ग ॰च वार्थं च", । षनषून्, इं, भांकी (जैौ) ** बिडांडांब ७कख्य । শাক্ত (ত্রি) শক্তিদেবতাহত শক্তি (সাত দেবতা। পা ৪২২৪) ইত্যণ, শঙ্ক্যুপালক, তন্ত্রোক্ত শক্তিমগোপালক, র্যাহার কালী, তার প্রভৃতি শক্তিমন্ত্রের উপাসনা করেন, তাহাদিগকে শাক্ত কহে । * মুণ্ডমালাতন্ত্রে দেবীকে শিব বলিতেছেন, “মদংশশ্চৈব যে ভূতাস্তে শৈব নাত্র সংশয়ঃ। ত্বদংশাশ্চৈব শাক্তাশ্চ সত্যং বৈ গিরিনন্দিনী । বহুবর্ষসহস্রাস্তে শৈবাঃ শক্তিপরায়ণা: । শাক্তা বৈ শঙ্করা দেবী যন্ত কস্ত কুলোদ্ভধাঃ ॥ চওtলা ব্রাহ্মণাং শূদ্রা; ক্ষত্রিয়া বৈশুসম্ভব। এতে শাক্তা জগদ্ধাত্ৰি ন মনুষ্যাঃ কদাচন । পশুস্তি মাতুষান লোকে কেবলং চৰ্ম্মচক্ষুষা । ব্রাহ্মণৈ: ক্ষত্ৰিয়ৈ বৈ গুৈঃ পূদৈরেব চ জাতিভিঃ। বামমার্গপ্রভাবেণ কর্তব্যং জপপুজনং। শ্বে শক্ত ব্রাহ্মণ দেবি ক্ষত্রিয়া ব্রাহ্মণা: স্থত: | বৈজ্ঞাশ্চ ব্রাহ্মণা দেবি সৰ্ব্বে শূদ্রাশ্চ ব্রাহ্মণ: | ব্ৰাহ্মণাঃ শঙ্করাচণ্ডি ত্রিনেত্রশ্চিন্দ্রশেখরঃ * ( মুণ্ডমালাতন্ত্র ৭প” ) আমার অর্থাৎ শিবাংশসংস্কৃত জন মাত্রই নিঃসন্দেহ শৈব, এবং তোমার অর্থাৎ দেবী আস্তাশক্তির অংশসম্ভব মাত্রেই প্রকৃত শক্ত। শৈবগণ বহুবর্ষ সাধনার পর তবে শাক্ত হইতে পারে, কিৰ যে কোম কুলোদ্ভব শাক্ত ইচ্ছা করিলেই শৈব হইতে পারে। জাহাঙ্কণ চণ্ডাল পর্যন্ত শাক্ত মাত্রকেই কখন সামষ্টি মন্থৰ্য মনে कप्लेिख नl । 'চর্যচক্ষু দ্বারা সাধারণে মামুখ বলিয়াই দেখে মাত্র । হাফ, ক্ষত্ৰিয়, বৈগু ও শূদ্র যে কোন জাতীয় শাক্ত হউন, খানচার প্রভাৰে তাছাদের জপপুঞ্জ কর্তব্য। ব্ৰাহ্মণ হউন, কবিই হউন, ৰৈশু হউন, বা শূদ্র হউন, শাস্তগণকে ব্রাহ্মণ বলিয়াই জানিৰে। এই শাক্তরূপী ব্রাহ্মণগণই সাক্ষাং শিব * aिtनख, छठrप्**** নিৰ্মাণগুঞ্জে আছে ( ওস্থ পটল )— XX [ २१७ ] DN শাক্ত শাক্ত এৰ ৰিজাঃ সৰ্ব্বে ন শৈব ন চ ৰৈঞ্চৰঃ। উপাসত্তে ধতো দেবীং গান্ধীং পরমাক্ষীম্” পরমাক্ষরী দেবী গায়ত্রীর উপাসনা করেন ৰলিয়। সকল জিই শাক্ত, শৈব বা বৈঞ্চব নহেন। মুণ্ডমালাঞ্চত্রে ২য় পটলে আছে— “গেীরাণাং গাণপত্যানাং বৈষ্ণবানাং তথৈৰ চ । তদন্তে চৈব শাক্তাঃ স্ন্যঃ ক্রমশঃ ক্রমশঃ প্রিয়ে । শৃণু দেৰি বয়ারোহে নাস্তি শাক্তাৎ পরে জনঃ ॥ শাক্তোহপি শঙ্কর সাক্ষাৎ পরং ব্রহ্মস্বরূপভা । আরাধিতা যেন কালী তারা ত্রিভুবনেশ্বরী। ষোড়শী চৈব মাতঙ্গী ছিন্ন চ বগলামুখী। আরাধিতা মহেশানি স শিবে নাত্র সংশয়ঃ ॥ অতিগোপ্যং মহেশানি শাক্তানাং পরমং পদং * সৌর, গাণপত্য ও বৈষ্ণব ক্রমান্বয়ে এই ত্রিবিধ আচারে সিদ্ধ হইলে তৎপরে শাক্ত হইতে পারা যায়। শাক্ত অপেক্ষা শ্রেষ্ঠ আর কিছু নাই। শাক্তই শিব, সাক্ষাৎ পরব্রহ্ম স্বরূপ। কালী, তারা, ত্রিভুবনেশ্বরী, ষোড়শী, মাতঙ্গ, ছিন্নমস্তা, বগলামুখী প্রভূক্তি যাহার নিকট উপাসিত, সেই শাক্তই যে শিব, তাছাতে সন্দেহ নাই। শাক্তণের পরম পদ অতি গোপনীয় । শাক্তেরা বলিয়া থাকেন যে— “পণ্ডিঃ শিবঃ শিব; শক্তিঃ শক্তি ব্ৰহ্মা জনাৰ্দ্দনঃ। শক্তিরিত্রে। রবিঃ শক্তিঃ শক্তিশ্চন্দ্রে গ্রন্থ ধ্রুবম্ ॥ শক্তিরূপং জগৎ সৰ্ব্বং যে ন জানাতি নায়কী ” (শিবগম ও খামারহস্ত ৮ পরিচ্ছেদ ) শক্তিই শিব, শিবই শক্তি, ব্ৰহ্মা বিষ্ণুও শক্তি, ইন্দ্র স্বৰ্য্য দেবগণও শক্তি, চন্দ্রাদি গ্ৰহগণও নিশ্চয় শক্তি, এই সমস্ত জগংই শক্তির বিকাশ, যে শাক্ত ইহা না জানে, সে নারকী। শক্তি ছাড়া এই সম্প্রদায়ের পূজা বা কোন ধৰ্ম্ম কৰ্ম্ম হইতে পারে না, এজন্য ও ইহারা শাক্ত নামে পরিচিত । [ फऽ नएक बिष्ट्रङ दियब्र१ अछेदा । ] *ींद्धमश्वमोtब्रब्रजांसेि6ांसकांलनिfछ । ভারতবর্ষে কোন সময়ে শাক্ত সম্প্রদায়ের উৎপত্তি, তাহা নির্ণয় করা কঠিন। তন্ত্রের উৎপত্তির সহিত যে শাক্তমত প্রচারিত, তাহা কতকটা ঠিক। বিশ্বকোষে তন্ত্ৰ শৰে লিখিত হইয়াছে যে খৃষ্টীয় ৭ম শতাঙ্গের পর এবং ৯ম শতাব্দীর পূৱে দস্তুশাস্ত্রের প্রচার হইয়াছিল । কিন্তু পরে আলোচনা স্বায় প্রমাণিত হইয়াছে যে তন্ত্র তদপেক্ষা বহু প্রাচীন। অথৰ্ব্বৰেৰেই বে তৰুশাস্ত্রের স্বত্র প্রকাশিত, তাঙ্ক পাশ্চাত্য পণ্ডিতগণও Tমৰিবাক্ষাৰ পদতলে নচপৃষ্ঠার_
