শালগ্রাম মেরুতন্থেও পূজ্য শালগ্রাম শিলার ৰিষয় বর্ণিত দেখা ধায় –ৰীয় বর্ণ, অর্থাৎ শিলার বে বর্ণ তানী বর্ণবিশিষ্ট শিলা, ব্রাহ্মণাদি বর্ণসমূহ মুখলাভের নিমিত্ত পূজা করিৰে । স্নিগ্ধ ও রুক্ষবর্ণ শিলা পূজনীয়, এই শিলাপূজনে সিদ্ধিলাভ হয়। পীতবর্ণ শিলাপুঞ্জনে পুত্র লাভ হয়। নীলবর্ণশিলা পূজনে লক্ষ্মীলাভ, এবং সমশিলা সৰ্ব্বার্থসাধিক হয়। গৃহস্থদিগের কিরূপ লক্ষণাক্রান্ত শিলা সুখদায়ক, লক্ষণামুসারে তাহার নিম্নে নাম লিখিত হইল। ৰে শালগ্রাম শিলায় পদ্মের সহিত চক্র বিদ্যমান থাকে, অথবা কেবল বনমালা "চহ্ন থাকে, তাহার নাম লক্ষ্মীহরি, এই শিলা গৃহস্থদ্বিগের অভীষ্টদায়িনী । যে শালগ্রামের চক্রযুক্ত দুইট দ্বার থাকে, অথবা যে শিল শ্বেতবর্ণ ও দুইট সমান চক্রবিশিষ্ট তাহা বাসুদেব নামে কথিত । এই শিলা পাপনাশক। পূৰ্ব্ব ও পশ্চাদভাগে দুইটী চক্ৰ থাকিলে সেই শিলা সঙ্কর্ষণ নামে পূজিত হয় । ইহা রত্ন স্বরূপ ও সুশোভন, গৃহী ব্যক্তির এই শিলা পূজনে অভীষ্ট লাভ হয় । যে শালগ্রাম শিলার চক্র সুন্ম এবং ছিদ্র দীর্ঘ ও বিচিত্রিত, অস্তঃ ও বহির্দেশ ছিদ্রযুক্ত, তাহ প্রত্যুম্ন। ইহা পীতবর্ণ 's ইষ্টপ্রদায়ক । শিলা নীলাভ, বৰ্ত্তল ও অতি সুন্দর, দ্বারদেশে স চ শৰীজপদে মাধব: শ্ৰীগদাধর । গদাজশঙ্খচক্ৰী বা গোবিন্দীখ্যে গদাধরঃ ॥ পদ্মশখান্ধি গদিনে বিষ্ণুশখায় ৰৈ নমঃ । স শখাজগদীচক্রমধুসুদনমুৰ্ত্তরে । নমো গদসিচক্রাক্তযুক্তস্ত্রৈবিক্রমায় চ। সাধিকৌমোদকৗপদ্মশখধামমমুম্ভয়ে । শখাজচত্রগদিনে নমঃ শ্ৰীধরমুর্তয়ে। झईोtग* मlनिकोलं|***{if१ मtभtशरछ ८ कृ ॥ সাজশখগদাচক্ৰপদ্মনাভশ্বরূপিণে । দামোদর শঙ্খগদাচক্ৰপাণি নমোহন্ত তে ॥ সাবিশখগঙ্গাজায় বাসুদেব নমো নমঃ ॥ শদ্ধাঙ্গচক্রগদিনে মম: সঙ্কর্ষণীয় চ। শঙ্খচক্ৰগদাজার ধৃত প্লেক্সান্নমুৰ্ত্তরে । नtभtझनिद्भकtग्न श्रीनt°षज १ङ्ग५iन्निt१ ॥ সাজশখগদাচক্র পুরুষোত্তমমুর্তয়ে । नtभो४८५ांकछग्न° iग्न श्रृंली"ष१ि५ॉब्रिt१ ॥ নৃসিংহমূৰ্ত্তরে পদ্মগনাশখবিধায়িণে। পদ্মবিশখগদিনে লমোহস্তচু্যতমূৰ্ত্তয়ে । , সশঙ্খচক্রীজগদং জনাৰ্দ্ধনমিছে! নমঃ । ॐt°डण१ *णि ने९ मों"ष ****ीच५ नcमtश्रछ ¢छ । ম চক্রাঙ্গপাশজ্বযুত্তায় হfরমুর্তৰে । স গদ্যস্ত বিশখাং নমঃ শ্ৰীকৃষ্ণমূৰ্ত্তরে ॥” [ ৩১১ ] শালগ্রাম . স্কুইট রেখা যুক্ত, এবং পৃষ্ঠদেশ পদ্ম লাইভ হইলে অনিরুৎ ৰছে। শিলায় পূৰ্ব্ব ৰ পশ্চা ভাগে এক বা হুইট চক্র থাকিলে কেশৰ । ইহা চতুষ্কোণ, এই শিলা পূজা করিলে সৌভাগ্য বৃদ্ধি হইয় থাকে। খামবর্ণ, নাভিদশ উন্নত চক্রৰিশিষ্ট এৰং দীর্ঘরেখাযুক্ত ও দক্ষিণদেশ পৃথু শুষির অর্থাৎ স্থল গহবরসমন্বিত এরূপ শিলাকে নারায়ণ কছে । ধে শিলার মুখ উৰ্দ্ধদেশে স্থাপিত অথচ শিলার স্থায় হরিपाद्र श्टे डब्र, डांशद्र नाम शब्रि। ५ह निगाध्ऊ छूख् ि७ মুক্তপ্রদ। যে শিলা পদ্ম ও চক্রযুক্ত, বিম্বফলের স্থায় আকৃতি বিশিষ্ট, শুক্রাভ এবং পৃষ্ঠদেশে বৃহৎ শুষির অর্থাৎ গৰ্ত্ত, বিশিষ্ট তাহ পরমেষ্ট নামে কথিত। কৃষ্ণবর্ণ, সুশোভন দুষ্টট চক্রযুক্ত, মধ্যদেশ হইতে দ্বারোপরি একট রেখাসম্বলিত শিলার নাম বিষ্ণু । নৃসিংহলক্ষণ যুক্ত শিলা যদি গুড় বা লাক্ষ সদৃশ বর্ণ ৰিশিষ্ট হয়, তন্মধ্যে দুইটী স্থল চক্র ও দ্বারে সুশোভন রেখা থাকে, এবং তাহাকে এই রেখা যদি কেশবাকার দীর্ঘ ৫ ভয়ানক মুখযুক্ত হয়, তাছার নাম মহানৃসিংহ। পূৰ্ব্বোক্ত লক্ষণযুক্ত শিলা বনমালাবিরাজিত, চাটি চক্র ও বিন্দুযুক্ত হইলে লক্ষ্মীনৃসিংহ নামে অভিহিত হয় । ইহা শুভপ্রদ। পুঞ্চোত্ত বরাহুলক্ষণযুক্ত শিলা ৰদি ইন্দ্ৰনীলসদৃশ স্থল, তিনট রেখাযুক্ত এবং শক্তি, লিঙ্গ ও চক্র বিষম হয়, তাছা হইলে তাহা পৃথ্বী-বারাহ নামে কথিত। ইহা যদি অভু্যা ও একটা রেখাযুক্ত হয়, তাহ হইলে গতরাজ্যপ্রদ হইয়া থাকে। বর্ণ স্বর্ণসদৃশ, দীর্ঘাকৃতি, তিনটা বিদুবিভূষিত এবং কাংস্ত হইতেও অধিক ভারবশিষ্ট, তাহাই মৎস্তশিলা নামে অভিহিত । এই শিলাপুঞ্জনে ভুক্তি ও মুক্তি লাভ হইয় থাকে। যে শিলার পৃষ্ঠদেশ বর্জুল ও উন্নত এবং কৌস্তভ চিহ্নিত্ত ও হরিদ্বর্ণ, তাহাই কুৰ্ম্মাখ্য শিলা । কুৰ্ম্মাঙ্কার, চক্রান্বিত, ও বৃত্তযুক্ত শিলাও কুৰ্ম্মশিলা নামে অভিহিত । এই শিলাচক্র অভীষ্টফলপ্রদ । চঞ্জ সমীপে অঙ্কুশাকার রেখা ও বহু বিন্দু বিদ্যমান এবং পৃষ্ঠদেশ নীরদ নীলবর্ণ, তাছা হয়গ্ৰীৰ সংজ্ঞিত। যে শিলা হয়গ্ৰীবসদৃশ ও দীর্ঘরেখাযুক্ত, তাহাকে সেীমা হয়গ্ৰীৰ কহে। মুখ হস্বাকৃতি ৰা পদ্মাকৃতি এবং মস্তক অক্ষমালাযুক্ত ছইলে তাহার নাম ছয়শীর্ষ । তিলবৰ্ণাভ এবং একট চক্রযুক্ত, ধৰজচিহ্নিত, স্বারোপরি সুশোভন রেখাবিশিষ্ট শিলা বৈকুণ্ঠ নামে বিদিত। যে শিলা বনমাণ চাইত, কদৰকুসুমাকার, রেখাপঞ্চকশোভিত, তাহার নাম ভাধর । অতত্ত্বস্ব, বঞ্জল, জওলী
পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/৩১৩
অবয়ব