শিব আছে। পৰ্ব্ব ৪ জুৱাদি নামগুলি অগ্গিরই পৃথক নাম। ভাৰ্য कान्न णि{थब्रांरक्कम, “erाष्ठाॉनिटमभएछरभम *सर्वानि मांभtडtन३পি দেৰশ এক এব।” অর্থাৎ প্রাচ্যাদি দেশভেদে নাম-ডেম্ব ছইলেও দেধও একই। সৰ্ব্বাদি অষ্টমূৰ্ত্তির বিৰয়ণ সৰ্ব্বপ্রথমে এই শগুপথব্রাহ্মণেই দেখিতে পাওয়া যায়। মার্কণ্ডেয় ও বিষ্ণুপুরাণে যে রূদ্রোৎপত্তির প্রসঙ্গ আছে, তাল শতপথব্রাহ্মণের বিবরণেরই অনুরূপ। শাম্বায়ন বা কৌষিতকী ব্রাহ্মণেও এই আখ্যাক্টিকাট কিঞ্চিৎ পৃথকৃভাবে বর্ণিত হইয়াছে । রুদ্র দেবठांब नहिठ अभिtनंदङांग्न ७कडांनषक बिय८ब्र भशंङब्रिt४ दन • পর্ক্সেও পরিচয় পাওয়া যায় যথা "মাগমা মগুজল্যান্ত্র সঙ্ক দেব্য পরস্তুপ । অৰ্চয়ামাস সুগ্ৰীতে ভগবান গোবৃষধ্বজ । রুদ্রমগ্নিং দ্বিজ্ঞাঃ প্রাহুঃ রুদ্রমুচুস্ততস্তু স: | ফদ্রেণ শুক্রমুংগৃষ্টং তৎ শ্বেতং পৰ্ব্বতোহভৱৎ ।” কালারিরুদ্র নামেও মঙ্গদেবের পুজা কষ্টয়া থাকে, এই নামে একখানি উপনিষদও দেখিতে পাওয়া যায়। শ্বেতাশ্বতর উপনিষদে লিখিত হইয়াছে, রুত্রের বিশ্বতে মুখ । সুতরাং শিব প্রতিমার পঞ্চ মুখের শ্রেীতভিত্তির প্রমাণও নিতান্ত দুৰ্ব্বল নহে। অথৰ্ব্বশির উপনিষদে মহেশ্বর ঈশান, শম্ভু ও মহাদেব প্রভূতি নামে ও স্থানে স্থানে রুদ্রদেব নামে অভিহিত ছষ্টয়াছেন। এই উপনিষদে উমার নামও দেখিতে পাওয়া যায়। মহেশ্বরাদি নামের ব্যাখ্যাও অথৰ্ব্বশীৰ্ষ উপনিষদে লিখিত झट्टै प्लttछ्रे । কৈবল্য উপনিষদে শিবমূৰ্ত্তি আরও গ্রন্ট যথা— rউমাসহাষ্ট্রং পরমেশ্বয়ং প্রভুং ঞ্জিলোচনং নীলকণ্ঠং প্রশাস্তম্। ধ্যা মুনিগচ্ছতি ভূতযোনিং সমস্ত লাক্ষিং তমস: পরস্তাৎ ॥* এতদ্ব্যতীত নীলরুদ্রোপনিষদ প্রভৃতি আরও কয়েকখানি উপনিষদে রুদ্র ও শিবমাহাত্ম্য কীৰ্ত্তিত হইয়াছে। ঞ্চৈবলোপনিষদে আমরা শিবপত্নী উমার নাম প্রাপ্ত হইতেছি। শুরুষফুৰ্ব্বেদ পাঠে জানা যায়, অম্বিকা দেবী মহাদেবের সাংস্ত ধজ্ঞভাগ গ্রহণ করতেন। (৩৪৭ ) কিন্তু তিনি ইত্রের ভগিনী বলিয়াই সে স্থলে পরিচিত। কেন উপনিষদে আমরা সৰ্ব্বপ্রথমে হৈমবর্তী উমার পরিচয় পাই । যথা “স তম্মিন্নেবাকাশে স্ক্রিয়মাজগাম বহুশোভমানাং উমাং হৈমৱতীঃ তাং হোবাচ কিমেতদ যক্ষমিতি ." (কেন আ১২ ) দেবগণ কি প্রকার সর্ব প্রথমে এই হৈমবতী উমার সদর্শন গাগু হইলেন, এই উপনিষদেই জাহারও বিবরণ আছে। উহার ΧΧ s sss } Ye'l শিব ---T- o -- সংক্ষিপ্ত মৰ্ম্ম এই যে, ব্রহ্ম একদা দেবতাগণকে বিজয় প্রদান করেন, কিন্তু দেবতার ব্ৰহ্মশক্তি বুঝিতেন পারিয়া আপনাদিগকেই প্রকৃত বিজেতা বলিয়া মনে করেন । দেবভাদের এই ভ্ৰম ধারণ নিৰাৱণের নিমিত্ত ব্ৰহ্ম তাহাম্বের সমক্ষে উপস্থিত হন। দেবতার তখন ব্রন্ধের নিকট বায়ু ও অগ্নিকে প্রেরণ করেন । ব্ৰহ্ম জিজ্ঞাপ করেন, তোমাদের কি শক্তি আছে ? অগ্নি বলেন, আমি যে কোন পদার্থ দহন করিতে পারি। বায়ু বলেন, আমি বস্তু সমূহ উড়াইয়া লষ্টতে পারি। ব্ৰহ্ম তখন র্তাহীদের শক্তিপরীক্ষার্থ এক গাড়ি তৃণ র্তাহাজের সমক্ষে উপস্থাপিত করিলেন, কিন্তু অগ্নি উহা দহন করিতে পারলেন না, বায়ু উষ্ণ উড়াইতে সমর্থ হইলেন না। বায়ু ও অগ্নি অপ্রতিভ হইলেন এব" কে তাছাদের সমক্ষে উপস্থিত তাছ। নির্ণয় করিতে পারিলেন না। দেবগণ তখন ইঞ্জকে প্রেরণ করিলেন। ইন্দ্ৰ উপস্থিত হওয়া মাত্রই ব্ৰহ্ম অস্তর্হিত হইলেন । ইন্দ্র তখন আকাশে বহুশোভযান উমা হৈমবতীকে দেখিতে পাইলেন। তাহাকে জিজ্ঞাসা করায় উমা বলিলেন, ইনি ব্ৰহ্ম । ভাষ্যকার উমাকে ব্রহ্মবিস্তু বণিয়া ব্যাখ্যাত করিয়াছেন। স্বয়ং ব্রহ্মবিস্তা রমণীর রমণীমূৰ্ত্তি পরিগ্ৰছ করিয়া ইঞ্জের সমক্ষে প্রকটত হইয়াছিলেন । তৈত্তিরীয় আরপাকে ( ১৮ অল্পবাক ) “অম্বিকাপতয়ে” পদ আছে। যথা নারায়ণীয়োপনিষদে “অম্বিকাপগুয়ে উxtপতয়ে পশুপতয়ে নমোনমঃ ।” সায়ণ ইহার ভাষ্যে লিথিয়াছেন, “অম্বিক জগন্মাতা পাৰ্ব্বতী—তস্তাঃ ভত্রে অম্বিকাপড়য়ে” । তৈত্ত্বিরীয় আরণাকে উমা শকের ও প্রয়োগ আছে। লায়ণ এই উমাকেও “রুদ্রপত্নী” ৰলিয়াই ব্যাখ্যা করিয়াছেন। এতদ্ব্যতীত গৌরী ও পাৰ্ব্বতী নামট ও বৈদিক যুগ হইত্তেই প্রচলত। পাৰ্ব্বতীও রুদ্রপত্নী বলিয়াই বৈদিক যুগ হইতে পরিচিত । नाद्राग्रमैग्न ॐनिरुन्थनि क्लक राष्ट्रमित्व अयुर्गङ ।। ७हे উপনিষদুখানি তৈত্তিরীয় আরণ্যক উপনিষং নামেও প্রসিদ্ধ। ইহাতে আমরা রুদ্র ও তৎপত্নীর বহু পরিচয় প্রাপ্ত হই। এই छे°निषरक्ष झझ*ाग्नजौ ७ झूर्शीशांग्नशैौ याएझ । इर्शी काडrाग्ननी নামে প্রসিদ্ধ। দুর্গ এই উপনিষদে দুর্গি ও কস্তকুমারী নামেও অস্থিস্থিত। তুর্গার একট প্রণামও এই উপনিষদে দেখিতে *ां७ध्नां शtघ्र ! १९1 “ভামগ্নিবৰ্ণাং তপসা জলক্ট্রং বৈরোচনীং কৰ্ম্মফলেষু জুষ্টা। দুর্গাং দেবীং শরণমহং প্রপস্তে স্বতঃসি তরসে মমঃ ” এখানে তুর্গ “অগ্নিবর্ণ” বলিয়া বর্ণিত রুইয়াছেন। অগ্নি রুদ্রেরই একমূৰ্ত্তি, অগ্নি ও রদ্র এক বলিয়াই স্থানে স্থানে বর্ণিত হইয়াছেন । মুণ্ডকোপনিষদে লিখিত্ব আছে—
পাতা:বিশ্বকোষ বিংশ খণ্ড.djvu/৪২৭
অবয়ব