শিশুপাল “চতুর প্রাতরঙ্গীয়াৎ পিগুনি বিপ্রঃ সমাহিতঃ। চতুরোধগুলিত্তে স্বর্ষে শিশুচাঞ্জায়ণং তম্।” (אצאן צי שף) हेशरङ रु८%ाब्रड अम्न, यहेखछ हेश्ाङ्ग नाम लि७झाङ्ग्रोम्न५, ব্ৰাহ্মণ সংষতচিত্তে প্রান্তঃকালে চারিগ্রাস অন্নভোজন এবং সুর্য্য অস্তমিত হইলে রাত্রিকালেও চারিগ্রাস অন্নভোজন কপ্লিবে । চন্দ্রর হ্রাসবৃদ্ধি না করিয়া উক্ত নিয়মে আহার করিলে শিশুচান্দ্রায়ণ হয় । শিশুত্ব (ক্লী ) শিশোর্ভাব ত্ব। শিশুতা, শিশুর ভাৰ ৰ৷ ধৰ্ম্ম, বালচাপল্য, শিশুর কার্য্য। *আহে। শিশুত্ব তব খণ্ডিতং ন স্মরস্ত সখী বয়সাপানেন ॥”(নৈষধ) ২ শৈশব, শিশুর অবস্থা । শিশুদেশু (ত্রি ) প্রায় শিশুসদৃশ । শিশুনন্দ ( পুং ) রাজভেদ । ( ভাগবত ১২।১৩১ ) শিশুনাগ (পুং ) রাজভেদ, ইহার পুত্ৰ কাকবর্ণ ও পৌত্র ক্ষেমধৰ্ম্ম । ( ভাগবত ১২।১18 ) শিশুনামন (পুং ) উষ্ট্র। (হেম ) শিশুপাল (পুং ) রাজভো, চেবিংশীয় রাজা। পর্যায় দমঘোষমৃত্ত, চৈদ্য, চেদিরাট । ( জটাধর ) কৃষ্ণ ইহাকে বিনাশ করেন। মহাভারতে ইহার উৎপত্তি প্রভৃতির ৰিবরণ এইরূপ লিখিত আছে যে শিশুপালের পিতার নাম দমঘোষ, ইনি শ্ৰীকৃষ্ণের পিতৃস্বশ্রেয় অর্থাৎ পস্তুত ভাই ছিলেন। যখন ইহার জন্ম হয়, তখন ইহার তিন চক্ষু ও চারি বাহু ছিল এবং জন্মিবা মাত্র গর্দভের দ্যায় চীৎকার করেন। ইহাতে ইহার জনকজননী বন্ধুগণের সহিত অতিশয় ভীত হুইয়া ইহাকে পরিত্যাগ করিতে সঙ্কল্প করেন। এমন সময় আকাশবাণী ছয় যে, রাজন্! তোমার যে এই পুত্র অতি বলবান ও বীরদিগের অগ্রণী হইবে। অতএব এই শিপ্ত হইতে তোমার কিছুমাত্র ভয় নাছ, তুমি নিঃশঙ্ক চিত্তে ইছাকে পালন কর । তোমার যত্নে ইহার মৃত্যু হইবে না, এবং ইহার মৃত্যুকালও এখন উপস্থিত হয় নাই। ইহাকে যিনি বধ করবেন, তিমি উৎপন্ন হুইয়াছেন। এই শিশুকে পালন কর, এই দৈববাণী হইয়াছিল, এই জন্ত ইহার নাম শিশুপাল হয়। শিশুপাল-জননী এই দৈববাণী শুনিয়া পুত্রস্নেহবশতঃ সেই অদৃপ্ত প্রাণীর উদ্দেশ্বে বলিলেন, ধিন এই দৈববাণী করিয়াছেন, তাপার-চরণে কোটি কোটি প্ৰণাম। কোন ব্যক্তি বিনাশক তাহা জানিতে আমার বাসনা বলবতী হইয়াছে, তাহ ৰলিয়া আমাকে কৃতাৰ্থ করুন। অনস্তর পুনৰ্ব্বার এইরূপ দৈববাণী । -গুইল যে, ঘনি ক্রোড়ে লইলে এই বালকের অতিরিক্ত ভুজম্বর ক্ষিতিতলে নিপতিত হইবে এবং যাহাকে অবলোকন করিয়া [ 84 - 1 শিশুপাল T ईशग्न गणाप्लेश् छुडौग्नरगाळ्म विनूलु झहेब्र शाहेtर, उिनिहे हेशंद्र श्ख्रा झहे८रुन । পৃথিবীন্থ রাজন্তবর্গ দমঘোষের ত্ৰিলোচন ও চতুভূজ এক পুত্ৰ জন্মিয়াছে গুনিয়া সকলেই তাহীকে দেখতে আসিলেন । চেঙ্গিরাজও সমাগত রাজন্তৰীকে যথাযোগ্য পূজা করিয়া তৎকালে প্রত্যেক নরপতির ক্রোড়ে পুত্র সমর্পণ করিলেম । এই রূপে ক্রমে ক্রমে সহস্ৰ সহস্র রাজগণের অঙ্কদেশে সমারা হইস্থাৎ বালকের অতিরিক্ত হস্ত ও লোচন নিপতিত ও বিলুপ্ত হইল না। দ্বারকায় এই বৃত্তান্ত শ্রবণ করিয়া বলরাম ও জনাৰ্দ্দন পিতৃস্বসার সহিত সাক্ষাৎ করিবার উদ্দেশে চেদিনগরে উপস্থিত হইলেন। অনস্তুর রাজমহিষী প্রীতি সহকারে শ্রীকৃষ্ণের ক্রোড়ে স্বয়ং পুত্র সমর্পণ করিলেন। কৃষ্ণের অঙ্কদেশে নিহিত হইব। মাত্র তাহার অতিরিক্ত ভুঞ্জস্বয় স্থলিত হইল এবং সেই ললাটজাত নেত্রটও ডুবিয়া গেল। ইহা দেখিয়া রাঙ্গী ব্যথিত ও ভীত হইয়া কহিলেন, কৃষ্ণ ! আমি ভয়ে ব্যাকুল হইয়াছি। আমাকে একটী বর প্রদান কর, যে হেতু তুমি জাৰ্বদিগের আশাস্থল এবং ভীতদিগের অভয় প্রদ। পিতৃস্বসার এইরূপ কাতর বাণী শুনিয়া কৃষ্ণ র্তাহাকে আশ্বাস দিয়া কছিলেন, দেবি ! আপনি ভয় করিবেন না, আমার নিকটে আপনার ভয়ের কোন কারণ নাই। আমাকে কি করিতে হইবে, আর কি বল্প প্রদান করিব, আজ্ঞ করুন, সাধ্য বা অসাধ্য হউক, আমি অবশ্যই আপনার বাক্য রক্ষা করিব । কৃষ্ণের এই কথা শুনিয়া তখন রাজমহিষী তাহাকে কছিলেন, আমার নিমিত্ত তোমাকে শিশুপালের সমুদয় অপরাধ ক্ষমা করতে হইবে। ইহাই আমার গ্রার্থন। কৃষ্ণ কছিলেন, আপনার পুত্র বধার্থ হহলেও আমি ইহার শত অপরাধ ক্ষম। করিব । অতএব আপনি শোক করিবেন না। ক্রমে শিশুপাল বয়ঃপ্রাপ্ত হইয়া শ্ৰীকৃষ্ণের ঘোর বিদ্বেষী হইয়া উঠিল এবং নানা প্রকারে কৃষ্ণের প্রতি অষ্টাঙ্গাচরণ করিতে লাগিল, কিন্তু শ্ৰীকৃষ্ণ উক্ত প্রতিজ্ঞানুসারে তাহার প্রতি কোন রূপ বিপ্রিয়াচরণ করিলেন না । রাজা যুধিষ্টির রাজস্বয় যজ্ঞ সমাপন করিয়া সমবেত রাজন্তগণের সমক্ষে যজ্ঞের অর্ঘ্য কাহাকে প্রদান করিৰেন; এই কথা উীয়কে জিজ্ঞাসা করিলে তিনি কহিলেন, জগদকপূজ্য ভগবান প্রীকৃষ্ণ ব্যতীত আর কাছাকে অর্থ্য প্রদান করিবে? তাছাকেই জধ্য প্রদান কর। যুধিষ্টর শ্ৰীকৃষ্ণকে অর্থ স্থায় পূজা কমিলে । শিশুপাল তাহার ঘোর প্রতিবাদ করিয়া ভীষ্ম ও শ্ৰীকৃষ্ণের অজস্র নিৰ্ম্ম ৰঞ্জিতে লাগিল এবং সমাগত রাজপ্তবর্গকে উত্তেজিত করিয়!
