ź প্রকৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ श्aक्रुश्atमम खांशगवtंीभ्, नक्षैौश्च श्चम भिक्षाट পণ্ডিত।. ইনিই বঙ্গদেশে তান্ত্ৰিকপুঞ্জাপদ্ধতি প্রচারের প্রধান eङ्ग । वानांणाग्र श्रां★भदाशै* डप्लेisांर्षी दणिब्राहे हैंशद्र थांडि। নবীপ ইহার জন্ম স্থান এবং মহেশ্বর গোঁড়াচীর্ঘ্য ইহার পিতা , মহেশ্বর গৌড়দেশ হষ্টতে নৰদ্বীপে আসিয়া বাস করেন, তাহার পাণ্ডিত্যপ্রতিভা তাহাকে নবদ্বীপে পণ্ডিতসমাজে গোঁড়াচাৰ্য্য আখ্যা দান করিয়াছিল। উক্ত মহাত্মার জ্যেষ্ঠ পুত্র কৃষ্ণানন্দ ও কনিষ্ঠ মাধবানলা সহস্ৰাক্ষ । কৃষ্ণানন্দ শ্রীচৈতন্ত মহাপ্রভূর সমসাময়িক ছিলেন। কাব্যাদি পাঠ শেষ করিয়া তিনি বাসুদেব সাৰ্ব্বভৌমের নিকট তন্ত্রশস্ত্র অধ্যয়ন করেন এবং শক্তিমন্ত্রে দীক্ষিত হইয়া ঘোরতর তান্ত্রিক হইয় উঠেন। তাহার ভ্রাত মাধবানন কুলদেবতা গোপাল দৈবের উপাসক ছিলেন । এষ্ট কারণে উভয় ভ্রাতায় মধ্যে মধ্যে বিষাদ বাধিত। প্রবাদ, এক সময়ে তাহদের বাগানের কদলী কুকু এক কাদি মৰ্ত্তমান কদলী পড়িয়াছে। ভ্রাতৃদ্বয় ঐ রম্ভ স্বপঙ্ক হইলে স্ব স্ব ইষ্টদেবতাকে অর্পণ করিবেন স্থির করিলেন। একদিন কৃষ্ণানন্দ কোন কাৰ্য্যোপলক্ষে নিকটবর্তী গ্রামান্তরে গিয়াছিলেন, তিনি তথা হইতে আসিয়া ঐ স্থপক রম্ভ স্বীয় ইষ্টদেবীকে নিবেঘন করিবেন বাসনা করিয়া দ্রুতপদে গৃহে প্রত্যাবৃত্ত হইতেছেন; ইত্যবকাশে মাধবানন ভ্রাতার অনুপস্থিতির সুযোগ পাইয়া সেই কদলীকন্দ কাটিয়া লইয়৷ শ্ৰীগোপাল দেবের মন্দিরে উপস্নীত হইলেন। এই সময়েই কৃষ্ণাননা বাটতে আসিয়া দেখিলেন গাছে কঁদি নাই। তখন তাহার অত্যন্ত ক্রোধ হইল। তিনি ইহা মাধবের কৰ্ম্ম জানিয় তাহার প্রাণসংহারে কৃষ্ণ সংকল্প হইলেন। o বাটীর চারিদিকে মাধবের অন্বেষণে ঘুরিতে ঘুরিতে কৃষ্ণাননা ক্রমে গোপালের গৃহ সমীপে আসিয়া উপনীত হইলেন। ঠাকুরগৃহ ভিতর হইতে অর্গলবন্ধ। তিনি দ্বারের অন্তরাল হইতে নেৰিলেন, মাধবানন্দ ইষ্টদেব গোপালকে পক্ষ রম্ভাগুলি নিবেদন করির দিতেছেন । ইহা ছাড়া তিনি ভিতরে আর বাহ দেখিলেন তাহাতে তাহার হৃদয় পুলকে পূর্ণ হইয়া গেল। তাহার হয়নিহিত সমুদায় ক্রোধ একেবারে তিরোহিত হইল। ভগবতী কলিৰ মেৰী গোপালকে ক্রোড়ে লইয়া আপনি রম্ভ ভক্ষণ করিতেছেন ও গোপালকে পাওয়াইতেছেন। ইহা প্রত্যক্ষ कनिद्रा डिनि जां★नारक इडार्थश्छ ७ बॉयाप्रु षष्टअनि कब्रिলেন এবং বুঝিলেন গোপাল ও কালীতে ভেদজ্ঞান বিড়ম্বন মাত্র। এই সময়ে বঙ্গদেশে তন্ত্রশাস্ত্রের প্রবল জালোচনা চলিতে দি। কৃষ্ণানন্দ দেখিলেন যে তাত্বিকগণ তন্ত্রশস্ত্রের প্রকৃত ও বিশুদ্ধ মত বগত হইতে না পাৰি কেবল ভয়েন ८मांशद्वे ब्रिां XX [ ৬৬৫ ] ›●ፃ শ্ৰীকৃষ্ণানন্দ আগমবাগীশ নিষ্ঠুরতা ও পখাচারের পরাকাষ্ঠী দেখাইতেছেন এবং সুপিানে উন্মত্ত হইয়া পাপের কলম্বময় গলিলে অবগাহন করিতেছেন। তাহার চিত্ত ইতঃপূৰ্ব্বে সংস্কৃত ও পরিবর্ভিস্থ হইয়াছিল। তিনি সাধারণকে তন্ত্রার্থ অবগত করাইবার জন্ত তৰুশাস্ত্রের সারগঞ্জলনে প্রবৃত্ত"ইলেন। তাহার রচিত সারসংগ্রহের নাম তন্ত্রসায় । भै <इ डिनि भांख ७ वसृभ्वमङांदलचैौनिtशब्र cन६ ७ cनशैौग्न উপাসনা ও পূজাপদ্ধতি অতি সুন্দর ও বিশদভাবে বিবৃত করিয়াছেন। তন্ত্ৰমতে সাৰিকপূজা কিরূপে স্বসম্পন্ন করিতে হয়,তাহাত্ত তিনি বিশেষ ভাবে নিজ গ্রন্থ মধ্যে লিপিবদ্ধ করিয়াছেন। বর্ত. মান কালে কার্ষিকী অমাবস্তা রাত্রিতে যে খামাপূজা হইয় থাকে, সেই গুীমামূৰ্ত্তি ও র্তাহার পূজাপদ্ধতি আগমবাগীশ ভট্টাচাখের কীৰ্ত্তি। পূৰ্ব্বে ঐ রূপ পূজা প্রচলিত ছিল । তৎকালে মূৰ্ত্তি প্রকাশিত না থাকায় পূজাদি সমস্ত কাৰ্য্যই ঘটে নিৰ্ব্বাহ হইত। . আগমবাগীশ কর্তৃক ঐ মূৰ্ত্তি প্রকাশিত হইলেও সেই খটস্থাপন একেবারে রহিত হয় নাই । অস্থাপিও উহা প্রচলিত রহিয়াছে । কৃষ্ণানন্দ প্রথমে যে ঘট স্থাপন করিয়া পূজা করিতেন, অ্যাপি তাহার বাটতে সেই ঘট বিদ্যমান আছে। র্তাহার বংশধরেরা অস্থাপিও ঐ ঘট পূজা করিয়া থাকেন। কৃষ্ণানন্দ কর্তৃক শুীমামূৰ্ত্তিনিৰ্ম্মাণ সম্বন্ধে বাঙ্গালার সঞ্চত্র এই রূপ একটা জনশ্রুতি আছে—আগমবাগীশ ভট্টাচাৰ্য্য শক্তিমূৰ্ত্তি নিৰ্ম্মাণ করিয়া পূজা করিতে বাসনা করেন। তন্ত্রোক্ত ধ্যানানুসারে কিরূপে “বরাভয়ঙ্কর” গঠিত করিবেন এবং পদদ্বয়ই ব। কিরূপ রঙ্গে রঞ্জিত হইবে তাহ স্থির করিতে না পারিয়া তিনি বিশেষ চিন্তাযুক্ত হন। তাহাকে চিন্তান্বিত দেখিয়া দেবী প্রসন্ন মনে প্রত্যাদেশ করিলেন, বৎস! কল্য গ্রাতে শষ্য হইতে ऐगि छुमि८५ मूर्डि गळू९ cनषिप्र, डाशय्डहे भांभाज़ बब्रांडद्रকর ও জম্বন্ধের বিষয় জানিতে পারিবে। পরদিবস প্রত্যুৰে, কঙ্কানল যখন শয। ত্যাগ করিয়া গৃহ হইতে বহির্গত হইলেন, তখন তিনি সম্মুখে এক কৃষ্ণবর্ণ গোপন্নমণীকে দেখিতে পাইলেন। ঐ রমণী স্থিরযৌবন, লোকলজ্জার ভয়ে অতি এঙ্কৰে উঠিয়া গোময় দিতেছিল। সে দক্ষিণপদ অগ্রবর্তী করিয়া গৃহভিত্তিতে সংলগ্ন করিয়াছিল এবং বামপদে নিকটস্থ ভূমিতে ওয়মান হইয়া বামহস্তম্বিত গোময় পিও হইতে দক্ষিণ হকে জরাংশ গোময় লইয়া ভিত্তিগাত্রে প্রক্ষেপ করিতেছিল। পরিশ্রমাধিক্ষ্যে তাহার মুখমণ্ডল হইতে ঘৰ্ম্ম নির্গত হওয়ায় এবং উভয়হস্তের পৃষ্ঠদেশ দিয়া ললাটের বর্ণমোচনের চেষ্টা করার, ললাটস্থ সিন্দুর বিন্দুর দ্বারা তাহার ক্রযুগল লোহিতরাগে পঞ্জিত হইয়াছিল। ঐ সময়ে মস্তকের বস্ত্র স্বস্থানভ্রষ্ট ও কেশরাশি জালুলান্বিত হওয়ায় তাহাতে এক অভূতপূর্ব ভাৰ
