পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৩৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বেন । ১৮৫৯ খৃ: জৰো চীনগণ সন্ধির নিয়ম ভঙ্গ করিয়া ইংরাজদিগের বিরুদ্ধাচরণ কয়িতে লাগিল। ইংরাজগণ ফরাসিनिरश्रब्र जश्ठि विशिष्ठ झहेब्र हैौtनग्न अभ१था जश्च दिनां* করিলেন । ১৮৬০ খৃঃ অশ্বে পিকিনে সন্ধি হইল যে, বিদেশীয় | বপিকগণ যথেচ্ছাক্রমে চীনের নগর সকলে প্রবেশ করিয়া বাণিজ্য করিতে পারিবেন, এবং চীনগণও যথেচ্ছ বিদেশে গমনাগমন করিতে পরিবে। ১৮৬১ খৃঃ অব্দে সন্ত্রটুি হাং ফু গতানু হইলে তঁহীর পুত্র টুং-ছি রাজপদ প্রাপ্ত হন, কিন্তু যুবরাজ বালক থাকায় তাহার খুল্লতাত কং রাজকাৰ্য্য পর্যাবেক্ষণ করিতে থাকেন। ১৮৬৪ খৃঃ অধো জুলাই মাসে বিদ্রোহীগণ নাস্কিন নগয়ে একত্র হইয়া সম্রাটের বিরুদ্ধে | উখিত হইল। সম্রাটের সেনাপতি ছেং কোচান নাস্কিন অবরোধ করিয়া বিদ্রোহীদিগকে সমূলে বিনষ্ট করিলেন । ] সেই অবধি বিদ্রোহ শেষ হইয়াছে। এক্ষণে কোয়াং সু নামক মাঞ্চ-তাতারবংশীয় নবম ভূপতি চীনে রাজত্ব করিতেছেন । ইনি ১৮৭১ খৃঃ অব্দে ১৫ আগষ্ট জন্মগ্রহণ ও ১৮৭৫ খৃঃ অক্যের ১২ জানুয়ারি সিংহাসনারোহণ করেন। উৎপন্ন দ্রব্য –চীনের অতিশয় কষ্টসহিষ্ণু ও পরিশ্রমশীল এবং কৃষিকার্থ্যে অতিশয় যত্নবান। প্রজাবৰ্গকে কৃষিকার্য্যে डे९नाह लियाद्र छछ ौनमञ्चाई त्रम्न ७क निर्किट्टे खुडदिन স্বহস্তে লাঙ্গল চালনাম্বারা সৰ্ব্বাগ্রে ভূমি কর্ষণ করেন "ভারতবর্ষীয় প্রায় সমস্ত শস্তই চীনে উৎপন্ন হয় । দক্ষিণভাগে অধিক পরিমাণে তণ্ডুল উৎপন্ন হয়, ইহাই চীনবাসীর প্রধান খাদ্য। এসিয়া ও যুরোপের প্রায় সমস্ত ফলই চীনে উৎপন্ন হয় । আম, আতা, পিয়ার, দড়িম্ব, জলপাই, পিচ, তুত, কমলালেবু, আখরোট, ডুমুর ও পিষ্টকফল প্রভৃতি প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। পর্তুগীজগণ চীন হইতেই য়ুরোপে প্রথম কমললেবু লইয়া যায়। এখানে ভিন্ন ভিন্ন প্রকার লেবু পাওয়া যায়। এক প্রকার ক্ষুদ্র লেবুগাছ অতি সুন্দর, চীনের উহা টবে করিয়া ঘর সাজায় । চীনে হলদে রঙের এক প্রকার কী কুড় জন্মে, চীনের উহার খোসা সমেত ভক্ষণ করে। লিচু প্রভৃতি কএকটা চীন-ফল ভারতবর্ষে উৎপন্ন হইতেছে। চীনে রাজগফলও প্রচুর পরিমাণে উৎপন্ন হয়। এসিয়া ও যুরোপের যাবতীয় শাকসঙ্গী ব্যতীত চীনে আরও নানাবিধ মূৰ্ত্তন নুতন শাক মূলদি পাওয়া যায়। কপি, রন্থন প্রভৃতি প্রচুর পরিমাণে উৎপন্ন হইরা থাকে। তথাকার मानकहू ०८ शङ •ार्षीख दफ् श: । VI tyసి

  • বৃক্ষ সৰুগের মধ্যে ং ফলে উত্তম কাগঞ্জ প্রস্তুত হয়। এখানকার খার্গিসন্ধুক্ষের

চুকে ডুমুরবৃক্ষ সদৃশ। ইহার নির্বাসে বর্ণিল প্রস্তুত হয়। চীনের ইহাকে সঁচু বৃক্ষ কহে । এখানকার এক প্রকার কাঠ লৌং সদৃশ কঠিম ও পুরু। ‘নানযু নামক কাষ্ঠ অতি দীর্ঘকালস্থায়ী, রাজভবমের লড়, বরগা, দ্বারাদি এই কাষ্ঠে নিৰ্ম্মিত হয়, গোলাপী মুগন্ধবিশিষ্ট একরূপ সুন্দর কাঠে সৌখীন গৃহসামগ্ৰী প্রস্তুত হয় । চীনদেশের কপূরবৃক্ষ সুবিখ্যাত। ইহার উচ্চত শত হন্তেরও অধিক এবং গুড়ির পরিধি এত বড় হয় যে ২০ জন ব্যক্তিও ইহার মূলদেশ বেষ্টন করিতে পারেনা। চীনের এই বৃক্ষ হইতে কপূর প্রস্বত করে । কপূর দেখ। ] এখানকার বঁাশ মারিকেল গাছের মত মোটা হয় । চীমের পাণ খায়, পাণ সেখানেই জন্মে। তামাকও বিস্তর উৎপন্ন হয় । এখানে নানাবিধ স্থগন্ধি ও সুন্দর পুষ্প পাওয়া যায় তন্মধ্যে “উটংচু” নামক পুস্পই সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট । উলান, লামু, চাহে, মোলীন, হেটাং ও মুটান প্রভৃত্তি আরও অনেক পুষ্পবৃক্ষ আছে। এখানে নানারূপ পদ্মফুল হয়। চীনের অতিশয় ফুল ভালবাসে। চা-বৃক্ষ চীনের প্রধান উদ্ভিদ । চীনে কি সমতল কি পাৰ্ব্বত্যভূমি সৰ্ব্বত্রই চা জন্মে । চা এদেশের প্রধান পণ্য দ্রব্য । [ চা-র বিস্তৃত বিবরণ চ শব্দে দেখ। ] চীনে বহুবিধ ওষধি জন্মে। রেউচিনি, চীনাটিহোপং, গিন্সেং, কাসিয়া নামে দারুচিনি, সন্টসি, কৌলিন প্রভৃতি প্রচুর পরিমাণে জন্মে। চীনের পুদিন অতি উৎকৃষ্ট । চীনে কার্পাস বৃক্ষ সুন্দর জন্মে। ইক্ষুও বহু পরিমাণে জন্মিয়৷ থাকে। এখানকার গুড়, চিনি ইত্যাদি ভারতবর্ষ ও য়ুরোপ প্রভৃতি স্থানে রপ্তানী হয় । , শণ, পাট প্রভৃতি বহু পরিমাণে উৎপন্ন হয় । এখানে একপ্রকার বৃহৎ শণ গাছ জন্মে, উহা প্রায় ১৩।১৫ ফিট লম্ব হইয়া থাকে । কান্টন নগরের নিকট একরূপ শণ হইতে বস্ত্র প্রস্তুত হয়। ঐ বস্ত্র যুরোপে বিস্তর রপ্তানী হয়। যুরোপে ইহাকে ërsiteitsra wters*(China-grass-cloth ) ste t wvrlভূমিতে নাগরমুথার চাস হইয়া থাকে। জুলাই মাসে তাহ কাটিয়া মাকুর প্রস্তুত করে । - অধিবাসী।–চীনদেশবাসীগণ শারীরিক বলে ও সৌদর্য্যে এলিয়ার অনেক জাতি অপেক্ষ শ্রেষ্ঠতর। কান্টৰ নগরের কুলিগণ অতিশয় সুগঠিত ও বলবাম। মঙ্গোলীয় শাখাভূক্ত হইলেও , চীনদিগের মুখাবয়ব মঙ্গোলীয়ছিগের ভাঙ্গ কদাকার নহে, বরং অনেকটা চৌরঙ্গ হইয়া গিয়াছে। চীন