ছন। সেই সময়ে জাচার্য্য ভুক্তিরসে ডগমগ হইয়া তুলসীর · <गया कब्रिप्ङश्tिगन । विथंछtब्रव्र जांब्र अश्लि नों, झभरग्न | ভক্তিয় তরঙ্গ উথলিয়া উঠিল ও মহাভাৰে মূৰ্ছিষ্ঠ হইয়া भफ्णिन । श्रटेषड नमब्र बूकिब्र गत्रांजण, फूलनैौ ७ क्रमान দিয়া নিমাইয়ের পূজা করিয়া ‘নমো ব্রহ্মণ্যদেবার বলিয়া নমস্কার করিলেম । ইহাতে নিমাইয়ের অকল্যাণ মনে করিয়া সঙ্গী গদাধর ভীত হইয়াছিলেন। কিছুকাল পরে নিমাইয়ের সংজ্ঞা হইল । তিনি ভক্তিভরে আচাৰ্য্যকে সমস্কার করিয়া বলিতে লাগিলেন, “আচাৰ্য্য আমাকে কৃপা করুন। আপনার কৃপা ব্যতীত আমার কৃষ্ণলাভের আশা নাই, আমি আপনার শরণাপন্ন হইলাম।” * অদ্বৈতাচাৰ্য্যও অল্পবিস্তর বিশ্বস্তুরের প্রশংসা করিতে ক্রট করিলেন না। ইহার কিছুদিন পরে অদ্বৈতাচাৰ্য্য নিমাইকে পরীক্ষা করিবার জন্ত নবদ্বীপ ছাড়িয়া শান্তিপুর নিজ বাড়ীতে চলিয়া যান । যে দিন অদ্বৈতাচাৰ্য্য নিমাইকে পূজা করেন, সেই দিন ছইতেই বৈষ্ণবগণ তাহাকে অস্ত্য চক্ষে দেখিতে শিথিলেন । সকলেই নিমাইকে ঈশ্বর বা কৃষ্ণের অবতার জ্ঞানে মন-প্রাণে ভক্তি করিতে লাগিলেন । গৌরের ভক্তদল দিন দিন বৃদ্ধি হইতে লাগিল । প্রতিদিন সন্ধ্যা হইতে ভক্তগণ মিলিত হইয়া গেীরের বহির্বাটতে সংকীৰ্ত্তন করিতেন । একদিন আবিষ্ট অবস্থায় গৌরচন্দ্র সঙ্গীদিগের গলা ধরিয়া বলিলেন যে, “যখন আমি গয়া হইতে আসি, তখন কানাই-মাটশাল গ্রামে প্রাতে একটা ভুবনমোহন পরম সুন্দর কৃষ্ণবর্ণ শিশু নাচিতে নাচিতে আমার নিকটে আসিয়া আমাকে অলিঙ্গন করিলেন, আমার মন প্রাণ পবিত্র হইল, কিন্তু আর দেখিতে পাইলাম না ।” ইহা ছাড়া প্রতিদিনই প্রায় আবেশের সময় বলিতেন, “ভাই ! কৃষ্ণ আনিয়া দিয়া আমার প্রাণ বঁাচাও । ভাই! কৃষ্ণ ভজনা কর, এমন দয়ালু ঠাকুর নাই।” ইছার পরে শ্ৰীবাসের যত্নে তাহার গৃহে কীৰ্ত্তন করা হইত। এই সময়ে এক অপুৰ্ব্ব কীৰ্ত্তনীয়া মুকুন্দদত্ত মিলিত হন। নিমাইয়ের ভাবেরও বিরাম নাই, নয়নধারারও বিশ্রাম নাই । তবে অপর লোক দেখিলে অতিকষ্টে গোপন করিয়া থাকিতেন। একদিন গঙ্গাতীরে কতগুলি গাভী ८मधिग्न ७ उांशंरलग्न क्रय खनिग्रां भश्छांप्यन्न छैनग्न झहेग्नांझिंटा । দিন দিন ভক্তদল বৃদ্ধি পাইতে লাগিল, কীৰ্ত্তনও পূর্ণমাত্রায় চলিতে থাকিল। মাঘমাসে প্রথমে কীৰ্ত্তন আরম্ভ হয়,
- कश्tब्र७ अ८ळ ॐ नभtछ cभौब्रहछ *अद्वैदफtछेक" ना? करब्रम । tछwछब्रछेिड भै wtी cद्रtक १श्वब७ 4कङ्ग *te¥ वांछ ।
WI • So So ফান্ধনমাসে প্রকৃত প্রভাবে কীৰ্ত্তম চলিতেছিল। চৈত্রমাসের ਫ਼ਾਵਾਂ শেষে এই কীৰ্ত্তন লইয়া সকলেই জান্দোলন করিতে লাগিল । এই সময়ে অপর লোকের প্রবেশ-ভঙ্গে দ্বার রুদ্ধ করিয়া ঐবাসের মন্দিরে কীৰ্ত্তন হইত। গঙ্গাদাস নামক একজন ভক্ত দ্বাররক্ষা করিতেন । শ্ৰীবাসভবনে গীত, বাস্ত প্রভৃতি কলরব শুনিয়া সকলে দেখিতে আসিত, কিন্তু দ্বার রুদ্ধ, প্রবেশ করিবার উপায় নাই । ইহাতে অনেকেই • কল্পনা করিয়া বসিল যে ইহারা সকলে মদ্যপায়ী ও স্ত্রীলোক লইয়া:আমোদপ্রমোদ করে, তাই অপরকে যাইতে দেয় না । পাষণ্ডদলের হৃদয় জলিয়া উঠিলু । তাহারা শ্ৰীবাসকে জব্দ করিবার জন্য একটা মিথ্যাকথা প্রচার করিল যে, "শ্ৰীবাসকে সপরিবারে ধরিয়া লইবার জন্তু বাদশাহ লোকজন পাঠাইমুছেন ।” এই সংবাদে ত্রীবাসের হৃদয় কাপিয়া উঠিল । কিন্তু গম্ভীর প্রকৃতি বিশ্বম্ভর একটুও ভীত হইলেন না; তিনি বলিলেন যে, “যদি একান্তই রাজা তোমাকে ধরিতে পাঠায়, তবে আমি এই ভাবে তাহার নিকটে যাইয়া হরিগুণ কীৰ্ত্তন করিব, দেখিবে আমার সহিত রাজা এবং সভাসদগণ সকলেই কাদিয়া উঠিবে, এবং অমাদিগকে বিশ্বাস করিয়া সম্মান করিবে ? নিমাইচাদের মুখে এই সব কথা শুনিয়াও ঐবাসের সন্দেহ একবারে দূর হইল না, নিমাই বুঝিতে পারিয়া বলিলেন যে, “তোমার বিশ্বাস হইতেছে না, দেখ এই চারি বৎসরের বালিকাটকে কৃষ্ণপ্রেমে কাদাইতে পারি কি না ? এই বলিয়া ঐবাসের ভ্রাতুঙ্গুলী চৈতন্যভাগবতপ্রণেতা বৃন্দাবনদাসের জননীর চারি বৎসরের মেয়ে মারায়ণীকে বলিলেন, “নারায়ণী মা একবার কৃষ্ণপ্রেমে কাদ দেখি ” নারায়ণী অমনি ‘হা কৃষ্ণ ! হা কৃষ্ণ ! বলিয়া প্রেমাবেগে কাদিয়৷ উঠিল । তাহ দেখিয়া শ্ৰীৰাসের সন্দেহ মিটিল। বৈশাখের শেষ কি জ্যৈষ্ঠের প্রথম এক দিন শ্ৰীৰাসের গৃহে বেলা দুইপ্রহরের সময় নিমাইর নৃসিংহভাবের অাবিতাৰ হয় । তাহাতে তিনি বিষ্ণুখট্টায় উঠিয়া বসিয়াছিলেন এবং তাছাকে অভিষেক করিবার নিমিত্ত শ্ৰীবাসকে অনুমতি করেন। শ্ৰীবাস ও ভক্তবৃন ভাবে বিভোর হইয়! তাহাকে জ্যোতির্ময় দেখিয়াছিল । গঙ্গাজল প্রভৃতি দেবোপচারে তাহার অভিষেক হয় । তখন হইতেই মধ্যে মধ্যে নিমাইয়ের দেবভাব প্রকাশ পাইত, আবিষ্ট্রাবস্থায় গৌরাঙ্গ আপনাকে ঈশ্বর বলিয়া বুৰাইয়া দিতেন এবং ভক্তগণও তাহার ঈশ্বরত্ব প্রত্যক্ষ করিতে বিমুখ হইতেন না। আবেশ চলিয়া গেলে জিন্নাইচাদ পূর্কের স্তায় মানুষ হইয়া দান্তভাবে উপাসনা করিডেম। ইহার কিছুদিন পরে বরাহবিতারের শ্লোকাবলী ব্যাখ্য।
