চৈতন্যচন্দ্র এখানে জাসিয়া আমার সহিত গুণ্ডিচ দর্শন করিবে - ইহার পরে নিত্যানন্দকে ডাকিয়া বছিলেন, “প্রপাদ ! তুমিও গৌড় দেশে যাইয়া অনর্গল প্রেমভক্তি প্রচায় কয় ! গদাধর cध छूख्ठि क4पयन 2ोंथांब पछड़ cष्ठांमॉब्र जहांब्रष्ठ कग्निरुरुम ।” অপর অপর সকল ভক্তকেই খ্রিষ্টবাক্যে সাক্ষমা করিয়া দেশে যাইস্তে আদেশ করিলেন ৷ তক্তগণ চৈতন্তের বিচ্ছেদে कांडग्न इद्देशांs eडूद्र- श्रांख्ठ अगङ्गममैौब्र छांदिब्रां भम यां* তাহার চরণে অৰ্পণ করিয়া কঁাদিতে কঁাদিতে গৌড়দেশে গমন করিলেন । শ্রীচৈতন্তও ভক্তগণের বিচ্ছেদে বিষ হইয়। ছিলেন । গঙ্গাধর পণ্ডিত, পুরী গোসাই, জগদানন্দ, স্বরূপ দামোদর, দামোদুর পণ্ডিত, গোবিন্দ ও কাশীশ্বর এই কয়জন ভক্ত প্রভূর সহিত নীলাচলে অবস্থিতি করিতে লাগিলেন। বঙ্গের ভক্তগণ এখন হইতে প্রতি বৎসর রথযাত্রার পূৰ্ব্বে পুরুষোত্তমে আসিয়া ৪৫ মাস গৌরের সহিত একত্র থাকিয়া কাৰ্ত্তিকমাসে দেশে প্রত্যাগমন করিতেন । যতদিন গৌরচন্দ্র পৃথিবীতে ছিলেন, ততদিন পর্য্যন্তই এই নিয়ম চলিয়াছিল । ইহার পরে গোঁড়বাসী ভক্তগণের স্ত্রীপুত্রও আসিতে লাগিল । ভক্তগণ চলিয়া গেলে ভট্টাচার্ব্যের অনুরোধে মধ্যে মধ্যে র্তাহরও ঘরে শ্রীচৈতন্য ভোজন করিতে লাগিলেন । সাৰ্ব্বভৌমের পত্নী ষাঠীর মাতাও প্রভূর প্রতি বিশেষ অঙ্কুরক্ত ছিলেন । কথিত আছে যে, পরম ভক্ত ভট্টাচার্থ্যের অনুরোধে প্ৰভু অধিক ভোজন করিতেন, দশ বারজনের উপযুক্ত অল্পব্যঞ্জন অনায়াসে খাইয়া ফেলিতেন । একদিন যাঠীর ভৰ্ত্ত ভট্টাচার্য্যের জামাতা অমোঘ প্রভুর ভোজন দেখিয়া বলিয়াছিলেন— “এই অন্নে তৃপ্ত ছয় দশ বার জন । একেল সন্ন্যাসী কয়ে এতেক ভক্ষণ ॥” 舊 (চৈ মধ্য- ১৫ পরি” ) প্রভূর নিন্দ গুনিয়া ভট্টাচাৰ্য্য লগুড় লইয়া তাহাকে মারিতে গেলেন, অমোঘ পলাইয়া গেল। তৎপরে ভট্টাচাৰ্য্য ও যাঠীর মাতা অমোখের চোঁদপুরুষ উচ্ছন্ন দিয়া বার বার ষাঠীর বৈধব্য প্রার্থনা করিলেন । তাছাদের অবস্থা দেখিয়া গৌরচন্দ্ৰ হাসিয়া বলিলেন, “মেমোঘ সরলমতি তাই ওরূপ বলিয়াছে, ইহাতে তাহার কোন অপরাধ নাই।” ভোজনের পর গ্রন্থ আপনার । বাসস্থানে চলিয়া গেলেন । সার্বভৌম চৈতষ্ঠনিন্দুক জামাতার মুখ দর্শন করিকেম না প্রতিজ্ঞ করিলেন এবং কন্যা BB BBBB BBBBBSBSS uBBSDDDB BBDS DDBB পতিত হইয়াছে, ভূমি তাহাকে পরিত্যাগ কয়, শাস্ত্রে পতিত । ভৰ্ত্তাকে পরিত্যাগ করিবার উপদেশ জাছে।” ইহাতে সৰ্ব্বcजोरमब्र भश अग्निकांग्र शहेज मt, फ़उछ-निनाथदr१ *ा° WI లి [ 88s J
- छखश्छलङ्r।
হইয়াছে, তাহার প্রায়শ্চিভের জন্ত তিনি ও ষাঠীর মাত৷ উপবাসী থাকিলেন । - কথিত আছে ষে সেই রাত্রিতেই আমোঘের বিলুচিক হয়, DDBB BBBB DBBH DDD DS SSS BBBB BB BBB হইল, সকলেই ঠিক করিল যে অমোঘ প্রাণ পরিত্যাগ করিয়া &कठछनिनांग्न ज”ब्रांथ इहेरठ भूख झहेग्नोग्राझ । शांहिलोभ ७ ষাঠীর মাতা এই সংবাদ পাইয়া মহা আনন্দিত হইলেন। • প্রাতে গোপীনাথ আচাৰ্য্য যাইয় প্রভুকে সংবাদ দিলেন যে, সাৰ্ব্বভৌমের জামাতা অমোঘ বিহচিকারোগে প্রাণত্যাগ করিস্থাছে । শ্রীচৈতন্য এই সংবাদ শুনিয়া আন্তে ব্যন্তে অমেঘের মৃত শরীরের নিকটে যাইয়া উপস্থিত হুইলেন ও অমেঘের বুকে হাত দিয়া বলিতে লাগিলেন, “বাপ অমোঘ ! তোমার হৃদয় সরল, ইহা কৃষ্ণের বসিবাৰ যোগ্য, ইহাতে মাৎসৰ্য্য-চণ্ডালকে কেন স্থান দিয়াছিলে ? বাপ, সাৰ্ব্বভৌমের সম্পর্কে তোমার সমস্ত পাপ লোপ পাইয়াছে, উঠ, একবার তুমি কৃষ্ণনাম লও, ভগবান তোমাকে কৃপা করিবেন।” চৈতন্তের কথা শুনিয়া অমোখের জ্ঞান হুইল, উঠিয়া কৃষ্ণ কৃষ্ণ বলিয়া নাচিতে লাগিল ও কঁদিত্তে কঁাদিতে ঐচৈতম্ভের চরণে পড়িয়া ক্ষম। চাহিতে লাগিল । ইহা দেখিয়া দর্শকমণ্ডলী অবষ্ণু হইয়া গেল, সাৰ্ব্বভৌম প্রভৃতি ডক্তগণ এই সংবাদে তথার উপস্থিত হইলেন । গৌরাঙ্গ সাৰ্ব্বভৌমকে অনেক প্ৰবোধ দিয়া চলিয়া গেলেন । ( চৈ” চরি’ মধ্য• ১৫ পরি" ) সন্ন্যাসের পর চারিকৎসর গত হইয়াচ্ছে, গৌরচন্দ্র নীলাদ্রির পুণ্যভূমিতে বাস করিতেছেন। দ্বিতীয় বর্ষে দাক্ষিণাত্য ভ্রমণ করিয়া নীলাচলে ফিরিয়া আসিয়াছেন। তৃতীয় বৎসরে র্তাহার বৃন্দাবন যাইবার অভিলাষ। রামানন্দ ও সাৰ্ব্বভৌম আজকাল করিয়া দুইবৎসর কাটাইয়া দিলেন । পঞ্চম বৎসরে বঙ্গদেশের ভক্তগণ রথযাত্রার পূৰ্ব্বে আসিয়া রথযাত্র দশন করিয়াই দেশে ফিরিয়া গেলেন । অন্তান্ত বৎসরেল্প স্থায় সেবারে চারি মাস নীলাচলে থাকিলেম না । উক্তগণ বিদায় হইয়া গেলে গৌরচন্দ্র রামাননা ও সাৰ্ব্বভেীমের নিকট রঙ্গদেশে জননীর চরণ ও জাহ্নবী দর্শন করিয়া বৃন্দাবন যাইবার অভিপ্রায় প্রকাশ করিলেন । বর্ষাকালে মাইক্তে কষ্ট হুইবে বুলিয়া উভয়ের পরামর্শ মতে বিজয়াদশমীর দিনে যাত্র। করিবেন স্থির হইল । - বিজয়ার দিনে জগন্নাথের প্রসাদ ও মালচলন লংগ্ৰহ করিয়া গৌরাঙ্গ প্রাতে যাত্র করিলেন । পুত্ৰী গোঁসাই, স্বরূপ দামোদর, জগদানন্দ, মুকুল, গোৱিন্দ, কাশীশ্বৰ, হরিদাস ঠাকুর, বক্রেশ্বর পণ্ডিত, থোপীনখাচাৰ্য্য, দামোদর
