চৈতষ্ঠচঞ্জ t অতিবাহিত করিতে লাগিলেন। এই গ্রামত্রাসী বাস্থদেৰ দত্ত ७ निदानन्ल ८नामग्न श्रश् बाहेब्रt७ ८त्रोब्रश्लग्न मद्दमक नैौण' কৌতুক ক্ষরিয়াছিলেন। এইরূপে কিছুদিন শ্ৰীবাসের গৃহে অবস্থিত্তি করিয়া ও ঐরাম পণ্ডিতকে ঐৰাসের লেৰ করিৰার জঙ্ক বিশেষ উপদেশ দিয়া শিষ্যগণের जश्ठि नार्सटडोध डोफ्रिांप्रीब्र कनिई दिभ्रावांछन्wडिद्र श्रृंग्रह উপস্থিত হইলেম । ছুই একদিন পরেই গৌরের আগমনবার্তা চারিদিকে রাষ্ট্র হইয়া পড়িল ; অসংখ্য লোক আসিতে লাগিল। গ্রীচৈতন্ড তাহাদিগকে হরিনাম উপদেশ দিয়া বিদায় দিতে লাগিলেন, কিন্তু লোকের কিড় কমিল না । গৌর লোকের ভিড়ে উত্ত্যক্ত হইয়া নিত্যানন্দ প্রভৃতি কএকজন বিশ্বাসী বন্ধু সঙ্গে লইয়া কুশিয়া-গ্রামে মাধবদাসের ঘরে পলাইয়া গেলেন । এদিকে আগন্তুক ব্যক্তিবর্গ গৌরকে লুকাইয়া রাখিয়াছেন বলিয়া বাচস্পতিকে তিরস্কার ও নির্বাতন করিতে লাগিল। বাচস্পতি অনেক অঙ্গুসন্ধানে চৈত্তম্ভের সংবাদ পাইরা তাহাদিগকে তথায় লইয়া যাইয়া নিস্কৃতি লাভ করেন। কুলিয়াতে জন-কোলাহল আরও বৃদ্ধি হইয়া উঠিল । লক্ষ লক্ষ লোক আসিয়া গ্রাম, প্রাস্তর, বন জঙ্গল ছাইয়া ফেলিল । গ্রামে দোকানী পশারী জমিয়া এক মহামেলা হইয় গেল । গোপাল চাপাল অপরাধী হইয়া কুষ্ঠরোগে কষ্ট পাইতেছিল । চৈতন্তের নিকটে উপস্থিত হইয়া অনুতাপ ও আৰ্ত্তনাদ করায় তাহার অনুমতি মতে স্ত্রীবাসের প্রসন্নতালাভ করিয়া রোগ হইতে মুক্তি পাইল। সাৰ্ব্বভৌমের পিতা মহেশ্বর বিশারদের প্রতিবাসী দেবানন্দ পণ্ডিত শ্ৰীবাস পণ্ডিতের অপকার করিয়া,অপরাধী ছিল, বক্রেশ্বরের কৃপায় তাহার জ্ঞান লাভ হয়। বক্রেশ্বর একদিন জিজ্ঞাসা করেন, সাধুনিনা ও পরনিন্দাজনিত পাপ কিসে ক্ষয় হয় ? চৈতন্যদেব উত্তর করিলেন, “নিন্দিত ব্যক্তির নিকট নিজ পাপ স্বীকার, তাহার স্তুতি, পুনরায় আর নিন্দ না করা এবং কৃষ্ণনাম উচ্চারণই ইহার প্রায়শ্চিত্ত ।” দেবানন্দ ভাগবত পড়াইতেন, কিন্তু তাহার তাৎপৰ্য্য ভাল করিয়া বুঝিতে পারিতেন না। কথিত আছে যে, তিনি শ্রীচৈতন্তের নিকটে ভাগবতের অর্থ শুনিতে চাহিলে চৈতন্য ভক্তমণ্ডলীর সমক্ষে ভাগবতের জাস্থ্যস্তে ভক্তিই একমাত্র প্রয়োজন, এরূপ ব্যাখ্যা করিয়াছিলেন । সাতদিন কুলিয়া গ্রামে অবস্থিতি করিয়া বহুবিধ লোককে প্রেমভক্তি শিক্ষা দিয়া শ্রীচৈতন্তু সদলে শান্তিপুরে अर्द्वचष्ठछबरन शभम क८ब्रन । ,ञांफ्रांर्थी-उदहन ७ीक्छन সন্ন্যাসী উপস্থিত হইয় কেশব-ভারতী চৈতন্তের কে ? 8to J চৈতষ্ঠচন্দ্র आई कथा बिछांना कब्रिहण श्रटेषऊ लेख्द्र फब्रिtणन, “চৈতন্তের গুরু ” এই কথা শুনিয়া অদ্বৈত্তের পঞ্চবর্ষীয় পুত্র অচ্যুতানন্দ রাগ করিয়া বলিলেন, “আপনি বলেন কি ? চৈতন্যই জগদগুরু, তার আবার গুরু কে ?” আচাৰ্য্য शृट्काञ्च बू५ ७एँ कथा ७निग्र, ऊांशंरक ८कां८ण गईब्र প্রেমানমো নাচিতেছিলেন । এমন সময়ে স্ত্রীচৈতন্ত হরিবোল দিয়া তথায় উপস্থিত হন । আচার্য্যের প্রেমসিন্ধু উথলিয়া উঠিল, হরিনামের ঘোর ঘটা পড়িয়া গেল। অদ্বৈত দোলা পাঠাইয় নবদ্বীপ হইতে শচীদেবীকে আনাইলেন । শচীমাত স্বহস্তে রন্ধন করিয়া প্রাণের নিমাইকে খাওয়াইতে লাগিলেন । এ সময়ে নবদ্বীপের ভক্তগণও আসিয়া মিলিত হইলেন। শ্রীচৈতন্য দিন কতক তথtয় থাকিয় প্রত্যাগমনকালে পুনৰ্ব্বার আসিবেন, বলিয়া ভক্তগণের সহিত বৃন্দাৰন যাত্র। করিলেন। পথে যতই অগ্রসর লইতে লাগিলেন, লোকসংখ্য। ততই বৃদ্ধি হইতে লাগিল। একজন উড়িয়া ভক্ত নাকি জানিতে পারিয়াছিল যে এবার চৈতম্ভের বৃন্দাবন যাওয়া হইবে না, কানাইয়ের নাটশালা হইতে ফিরিতে হুইবে । গৌরাঙ্গ ভক্তদল ও পথে উপস্থিত লোকসমূহ লইয়া অল্পদিন মধ্যে বঙ্গের তৎকালীন রাজধানী গৌড়নগরের নিকট রাম কেলী গ্রামে উপস্থিত হন । নগরকোতোয়াল গৌড়েশ্বরকে জানাইল যে, এক সন্ন্যাসী বহুসংখ্যক লোক লইয়া অনবরত ভূতের সঙ্কীৰ্ত্তন করিতেছে। সৈয়দ হুসেন বা দ্বিতীয় অলাউদ্দীন তখন বঙ্গের সিংহাসনে অধিষ্ঠিত । তিনি হিন্দু সম্ভাসদগণকে জিজ্ঞাসা করায় কেশবছত্রী, রূপ ও সাকর মল্লিক বা দবীরখাস র্তাহাকে বুঝাইয়া দেন যে, সব মিথ্যাকথা, এক জন ভিখারী সন্ন্যাসী তীর্থ পৰ্য্যটনে যাইতেছেন, তাহার সঙ্গে দুই চারিজন ভিক্ষুক চলিয়াছে। এদিকে তাহারা গোপনে অন্যত্র যাইতে চৈতন্তকে অনুরোধ করিয়া পাঠাইলেন । তাছাদের মনে আশঙ্কা যে যবনরাজ পাছে সন্ন্যাসীর কোন অনিষ্ট করেন। কিন্তু সৈয়দ হুসেন চৈতন্থের থাকিবার ও সঙ্কীৰ্ত্তন প্রচারের সুবিধার জন্তু এবং কাজীগণ র্তাহার প্রতি অন্যায় আচরণ করিতে না পারে তজ্জন্ত রাজাজ্ঞা প্রচার করিয়া দিলেন। উক্ত রূপ ও সাকরমল্লিকই পরম বৈষ্ণব রূপ ও সনাতন নামে বিখ্যাত । [ রূপ ও সনাতন গোস্বামী শব্দে বিস্তৃত বিবরণ দ্রষ্টব্য । ] রূপ ও সাকরমল্লিক রাজদরবার হইতে গৃহে প্রত্যাগত হইয়া চৈতন্তের দর্শন-মানসে রাত্রি দ্বিতীয় প্রহরের সময় বেশ পরিবর্তন করিয়া যাত্রা করিলেন । চৈতন্তের সন্ন্যাস-গ্রহণের পর লোকপরম্পরায় তাহার গুপের কথা শুনিয়া ইহার একান্ত
