*::::A; इअ* তাহাকে ছল বলে (১)। তৈত্তিরীয়সংহিতার মতে বাহ चाब्रा नरङ्गैौब्रमांन अब्रिञ्च ऊँड* श्रांझानेिड इब्र, ङांशग्न নাম ছন্দঃ (২) ছালোগ্য উপনিষদের মতে অপমৃত্যু বরণ করিষার জন্ত যে আচ্ছাদন করে তাহাকে ছন্দঃ বলা যায় (৩) । এই কয়ট মতেই নিজস্ব ছদ ধাতুর উত্তর কর্তৃবাচ্যে अश्न् अष्ठाश् चाब्र। निशाङदन ‘झम्’ ४ं भखेौ गिरूि श्ंज्ञाrइ, हेश चौकब्र कब्रिएउ हरेएव । गानिनि इनि शाडूत्र सेखब्र श्रश्न् यङाग्न कब्रिग्रा झन्झन् ७हे अर्का निरु कब्रिग्राছেন । ( চঙ্গেরাদেশ ছঃ । উৎ ৪।২১৮ ) ব্যাকরণ ব্যুৎপত্তি অনুসারে বাহাতে আহলাদ জন্মায় বা আহলাদিত করে তাহারই নাম ছন্দঃ এইরূপ যৌগিকার্থ হইতে পারে । মেদিনীকার প্রভৃতি অভিধানিকগণ পন্থের নামান্তর ছন্দঃ বলিয়া উল্লেখ করিয়াছেন। সাহিত্যদর্পণকার "ছন্দোবদ্ধপদং পস্তং” অর্থাৎ ছন্দোবিশিষ্ট পদ্ধ বা বাক্যকে পদ্য বলে, এইরূপ পদ্যের লক্ষণ করিয়াছেন, ইহাতে বোধ হয় যে পদ্য হইতে ছন্দ: পৃথক । বাস্তবিক পক্ষে লঘু, গুরুস্বর বা মাত্রার নিয়মবিশিষ্ট বর্ণযোজনার নামই ছন্দঃ । ইহার আদি বিবরণ পাইবার উপায় নাই । সুতরাং কোন সময়ে কোন ব্যক্তি কর্তৃক প্রথমে ছন্দ প্রকাশিত হয়, তাহ নির্ণয় করা অসম্ভব । তবে এইমাত্র বলা যাইতে পারে যে, ভাষা সৃষ্টির অব্যবহিত পরে কিংবা গ্ৰন্থরচনাপ্রণালী আরম্ভ হইবার কিছুদিন পূৰ্ব্বে ছন্দোনিয়মের আবিষ্কার হইয়াছে। সমস্ত ভাষাকেই প্রধানতঃ তিনভাগে বিভক্ত বলা যাইতে পারে—পস্ক, গীত ও গদ্য । ছন্দোবদ্ধ বাক্যের নাম পদ্য, গীত পঙ্কের রূপান্তর এবং ছন্দোনিয়মশূন্ত বাক্যকে গদ্য বলে। সৰ্ব্বপ্রাচীন সংস্কৃত ভাষার আদি গ্রন্থ বেদ, বেদের পূর্ববর্তী কোন গ্রন্থ বা ভাষার অস্তিত্বের বিশেষ প্রমাণ নাই । বৈদিক ভাষাও তিনভাগে বিভক্ত। তন্মধ্যে পদ্মভাগের নাম ঋক্ বা মন্ত্র, গীতের নাম সাম ও গদ্য ভাগের কতকাংশ যজুঃ ( • ) *५बदछ गाननवचः पाब्रविडूचाम्हक्क शब्दर रेश*** छक्रांब्र१ाकां८७ नबाबा ॥tठ । “हाइब्रछि इ१ ५ नर इन :िगि गा”t९ कर्पुनः ।” ( कक नाब्र१खांबाकूबिक ) ( ९ ) *थबानडिब्रuिमश्रुि नकूबभविडू६ डिई९ । उ५ tबर विचाप्च् मानान्नन् ८ड श्रणालिब्रात्राम इोकप्रुिागाइन् उऋलना९ इच.१ ।” ( ङ्गशषुः sistsrs ) (७) "जगद्गङ्गः राबहिङ्गवान्हरिद्रडौडि ऋचः ” (पक्नाश्नच्षा इबिक) “:ववरेिव भूप्डादिंडाड बी: दिगार eiविवरण ध्रह्८मा छि• ब्राचाननान्हरिद्रन् द (पछिद्रम्हाबदश्चलएचनt९ इ*५९" - - ) זיא}אוttאו 16 ג ייןדי ( { 8సిన } इनन् o: sseseasegميجابي এবং কতক অংশকে ব্ৰাহ্মণ বলিদা নির্দেশ করা হয়। খঙ্ক উপনিষৎ ও মন্থস্থতি প্রভৃতির মতে বেদের ঋক অংশই প্রথম প্রকাশিত হইয়াছে (১)। ভাষার রচনা প্রণালী দৃষ্ট্রে ও ইহ অস্বীকার করা যায় না । অতএব এখন বলা যাইতে পারে যে, ভারতের সকল ভাষার মধ্যে সংস্কৃত প্রাচীন, তাহাতে বৈদিক ভাষাই প্রাথমিক, আবার সেই বৈদিক ভাষার মধ্যেও যখন ঋক্ বা পৃদদংশ সৰ্ব্ব প্রথমে প্রকাশিত হইয়াছে, ইহা সপ্রমাণ, তখন মৌলিক সংস্কৃত ভাষার প্রথম অংশই যে পদ্য বা ছনেল বদ্ধ তাহাতে আর কোন সন্দেহ হইতে পারে না। তবে যদি বৈদিক ভাষার পূর্কে ব্যবহারিক গদ্যময় কোন ভাষা প্রচলিত ছিল কল্পনা করা যায়, তথাপিও আদিগ্রন্থ বেদের পূৰ্ব্বে ৰে ছন্মোনিয়ম আবিষ্কার হইয়াছে তাহ অবগুই স্বীকার করিতে হইবে । [ ভাষা শব্দে ইহার অপর বিবরণ দ্রষ্টব্য । ] এই ছন্দঃ প্রধানতঃ বৈদিক ও লৌকিক এই দুইভাগে বিভক্ত । বৈদিক কালে যে কয়টা ছন্দের আবিষ্কার ও বেদে যে কয়টর ব্যবহার দেখা যায়, তাহাদিগকে বৈদিক এবং সেই কয়টকে মূল করিয়া লৌকিক ভাষায় যে অসঙ্খ্য ছন্দোনিয়মের আবির্ভাব হইয়াছে সেই গুলিকে লৌকিক বলিয়া নির্দেশ করা যাইতে পারে । ছন্দের প্রধান প্রয়োজন ভাষার লালিত্য, পদ্য যেমন কৰ্ণ মনকে আগু পরিতৃপ্ত করিতে পারে, গদ্য শ্রবণে সেরূপ তৃপ্তিলাভ হয় না। পদ্যে গভীর ভাব সজোপে লিধিত হয়, পদ্য সহজে অভ্যস্ত হয় এবং সহসা বিস্তৃত হয় না। গদ্যে এই কয়ট গুণ লক্ষিত হয় না । [ পদ্য দেথ । ] এতদ্ভিন্ন বৈদিক ছন্দ:জ্ঞানের অন্ত মাবস্তকতা আছে । ছন্দ না জানিয়া যজ্ঞ বা বেদের श्रशासिबै করিলে পাপী হইতে হয় (২) । এই কারণে ইহাকে বেদের অঙ্গ বলিয়া বর্ণনা করা হয় । ইহা ৰেদের পাদ স্বরূপ । কাব্যের রস, গুণ ও দোষাদি সমস্ত বিষয়েই ছন্দের উপযোগিতা আছে । বৈদিক ছন্দ বেদ ভিন্ন অপর কোন গ্রন্থে পাওয়া যায় না । বেদের ব্রাহ্মণ ও আরণ্যক খণ্ডে বৈদিক ছন্দ বিষয়ে অনেক কথা উল্লেখিত আছে । কিন্তু তাহাতে ছন্দের বিশেষ জ্ঞানলাভ ( *) “डभाक् बल्ला९ नॐइ छ: लsः नामानि अखिरब । इचारनि ब्रजिष्ञ छप्रान् षङ्षप्राम का ? छ ।" (एकू • •॥२०॥* ) “ठरेsडश मर:ङt छूडछ निरनिउtवउमृtश्वप्न थलू:#ग:.गामtवरणाश५6ात्रिब्रन" (sगनि°)
- +श्रfं षfछ्ཟླ་(ཐ་ཅ་ཨཱ་ द्ध ब्र९ अक्रननाउनम् । एंश्चtश् षचलिष्ार्थंभूश्वश्रूःजtषणश्ह१म् ॥” ( शश् ) ( २ ) “cथाश् षा भषिनि ठttर्वन्नध्हएन्य1 tनवउद्धांझt१न भtअ१ थांबब्रछि बाषाणब्रठि व इभूषाऋठि नé६ बां*माङि थवtनैौश८ड नागैब्रान् छवळि" (चकुनtब्र१ङtश इनिकtवूड अङि )
