ל - } 8న ( - ס @ \છે, ব্যঞ্জনবর্ণের পঞ্চম অক্ষর। ইহার উচ্চারণ স্থান জিহবা, মূল ও নাসিক । “জিহামূলেতু কুং প্রোক্তঃ” “অমোহয় নাসিক নর্হেী” ( শিক্ষণ ) ইহার উচ্চারণে আভ্যস্তরপ্রযত্ন, কণ্ঠমূলে জিহবামুল স্পর্শ। বাহ প্রযত্ন সংবার, নাদ, ঘোষ ও অল্প প্রাণ। মাতৃকাষ্ঠীসে ডান হাতের অঙ্গুলীর অগ্রভাগে ইহার দ্যাস করিতে হয় । ইহার নাম—শল্পী, ভৈরব, চণ্ড, বিন্দুত্তংস, শিশু, প্রিয়, এক, রুদ্র, দক্ষনখ, খপর, বিষয়স্পহ, ক্রান্তি, থেটাহয়, ধীর, দ্বিজাত্মা, জালিনী, বিয়ৎ, মন্ত্রশক্তি, মদন, বিঘ্নেশী, আত্মনায়ক, একনেত্র, মহানন্দ, কুদ্ধয়, চন্দ্রমাঃ, মতি, শিবযেtষা, নীলকণ্ঠ, কামেশী, ময় ও অংশুক । ( বর্ণে দ্বারতন্ত্র ) ইহার ধ্যান-ইনি সৰ্ব্বদেবময়, পরকুণ্ডলীস্বরূপ, ত্রিগুণত্মক ও পঞ্চপ্রাণময় । ইহার বর্ণ ধূম্র, দেখিতে অতিশয় ভয়ানক, চারিখানি হাত, জিহবা বহির্গত, পরিধানে পীতবস্ম । ইহার ধ্যান করিলে সাধকের সকল অভীষ্টপূর্ণ হয় । ( বর্ণেস্কার তন্ত্র । ) কোন কাব্যের অাদিতে ওকার স্থাপন করিতে নাই, করিলে রচয়িতায় তা যশ হইয়া থাকে । “ কঃ থঃ গোখাশচ লক্ষ্মীং বিতরতি বিযশে। ওস্তথা চ: সুখং ছঃ ” ( বৃত্ত রত্ন করটীক। ) ৪ (পুং ) ওঁ বাহুলকাৎ ড। ১ বিষয় । ২ বিষয়ম্প্রহ । ( মেদিনী ) ৩ ভৈরব । ( এক ক্ষরকোষ ) “ঙ বন্দিতে ও লিপিতে ওকার বর্ণরূপিণী।” ( স্তুতিপঞ্চাশৎ ) S চ, ব্যঞ্জনবর্ণের ষষ্ঠ অক্ষর, দ্বিতীয়বর্গের প্রথম । ইহার উচ্চারণ স্থান তালু। “কণ্ঠা। বহ বিচুযশাস্তালব্য ওষ্ঠজাবুপু।" ( শিক্ষা ) ইহার উচ্চারণে আভ্যন্তরীণ প্রযত্ন—তালুতে জিহবার মধ্যস্পর্শ । ৰাহ প্ৰযত্ন-শ্বাস, বিবার, ঘোষ ও অন্নপ্রাণ। মাতৃকান্তাসে বামবাহুর মুলে ইহার ন্যাস করিতে হয় । [মাতৃ কান্তাস দেখ ] ইহার নাম-পুস্কর, হলী, বাণী, আত্মশক্তি, সুদৰ্শন, চৰ্ম্মমুগুধর, ভেীম, মহিষাসুরসম্বিনী, একরূপ, রুচি, क्लब, sाश्७, भैंोरी दाजूरु, बाभदाश्श्ण, भाग्र, घ्ङ्गभूर्डिস্বরূপিণী, দয়িত, দ্বিনেত্র, লক্ষ্মী, ত্রিতয়লোচন, চন্দন, চন্দ্র মা, দৈব, চেতন, বৃশ্চিক, বুধ, দেবী, কেটমুখ, ইচ্ছায়, কুমারী, পুৰ্ব্বফল্গুনী, অনঙ্গমেখলা, বায়ু, মেদিনী ও মূলাবতী । WI లి বঙ্গাক্ষরে ইহার লেখন প্রণালী-বাৰ্ত্তাকুর ন্যায় বৰ্ত্ত লাকার রেখাক্রমে উদ্ধ ও অধোগামী করিবে । ইহাকেই চ বলে । অপরাপর অক্ষরের দ্যায় ইহাতে ও একটা মাত্র দিতে হয় । এই অক্ষয়টাতে গোলাকার বাৰ্ত্তাকুর সাদৃশু আছে, এই কারণে বালক দিগকে উপদেশ দিবার সময়ে বৃদ্ধের উহাকে বেগুনিয়া চ বলিয়া উল্লেখ করিতেন। ধ্যান-ইহার বর্ণ তুষার অথবা কুনাপুষ্পের স্থায় অতিশয় শুভ্র, শরীর নানাবিধ মনোহর অলঙ্কারে পরিশোভিত, বয়স ষোলবৎসর, একহাতে বর ও অপর হাতে অভয়, পরিধানে শুক্লবস্ত্র কটিদেশে কাট, শুক্লবক্সের উত্তরীয় ও অাটখানি হাত । এই প্রকারে চকারের ধ্যান করিয়া মূলমন্ত্র দশবার জপ করিবে । ( বর্ণোদ্ধারতন্ত্ৰ । ) চকারের রেখ তিনটীকে যথাক্রমে চন্দ্র, স্থৰ্য্য ও অগ্নির স্ত্যtয় ভাবনা করিতে হয় । মাত্রটিকে শক্তিস্বরূপ চিন্ত৷ কৱিবে । কাব্যের আদিতে চকারের বিদ্যাস করিলে রচয়িতার অযশ হয় । [ ও দেখ । ] চ (অব্য ) চণতি চণ বাহুল কাৎ ড, অথবা চিনোতি চি– বাহুলকাং ড। ১ সমুচ্চয় । “পরস্পরনিরপেক্ষ স্তানে কস্ত একস্মিন অস্বয়ঃ—সমুচ্চয়ঃ ” ( সি কেী") যে স্তলে পরস্পর আকাজtশূন্ত দুই বা ততোধিক পদার্থের একধৰ্ম্মবচ্ছিন্নে অর্থাৎ এক ক্রিয়াদিরূপ পদার্থে তাম্বয় হয়, সেই স্থলে চকারের অর্থ সমুচ্চয় । যথ “চৈত্রোগস্থতি পচতি চ ” এই স্তলে পরস্পর নিরপেক্ষ *গচ্ছতি ও পচতি” এই পদদ্বয়.প্রতিপাদ্য গমন ও পাক এই পদার্থদ্বয় এক ধৰ্ম্মী বচ্ছিন্ন চৈত্র পদার্থে অম্বিত । অত: এব এই স্থলে ক্রিয়ার সমুচ্চয় হইল । “ঈশ্বরং গুরুঞ্চ ভঙ্গ স্ব* এই স্থলে পরস্পর নিরপেক্ষ ঈশ্বর ও গুর এই পদার্থস্বয় একধৰ্ম্ম বচ্ছিন্ন ভজন রূপ পদার্থে অম্বিত । অতএব এই স্থলে দ্রব্যের সমুচ্চয় হইল । ২ অম্বাচয় । “যত্র একস্য প্রাধাষ্ঠে না পরস্ত গেীণোন অস্বয়ঃ সোইন্নাচয়; ” যে স্থলে একটী পদার্থের প্রাধান্তে ও অপরটির কম প্রধানভাবে অস্বয় হয় সেই স্থলে চকারের অর্থ অম্বাচয় । যথা “ভো বটে ! ভিক্ষামট গাঞ্চানয়” এই এই স্থলে ভিক্ষা মাহরণ পদার্থের প্রাধান্তে ও গবানয়নপদার্থের অপ্রাধান্তে অস্বয় হইয়াছে । অস্বচয় স্থলে বাক্যের তাৎপর্য্য এইরূপ-ভিক্ষ অবশুই করিবে, যদি গোরু দেখিতে পা ও তবে গোরু ও লইয়া আসিবে । ৩ ইতরে তার যোগ । “মিলিতানামস্বয় ইতরে তরযোগঃ * যে স্থলে উদ্ভূতাবয়বভেদ পরস্পরসাপেক্ষ পদার্থসমূহের এক ধৰ্ম্ম বচ্ছিন্নে অস্বয় হয়, সেই স্থলে চকারের অর্থ ইতরেতর -
