পাতা:বিশ্বকোষ ষষ্ঠ খণ্ড.djvu/৫২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अंभिङ विसक रुझेब्रांरक्ल जांमिदद । [ ऐशग्न ॐ**छि नूईসিদ্ধান্তের টীকায় স্রষ্টব্য । ] অয়ন সংস্কৃত রবির ক্ষই যে দিনে শুম্ভ হইবে, সেইদিনের মধ্যাহ্নকালের শঙ্কুছায়ার নাম বিষুবতী ছায়া। ইহাকে বিষুবৎ প্রভা ও অক্ষভ নামেও উল্লেখ করা হয়। শঙ্কু পরিমাণ কোটা ও বিষুবৎপ্রভা পরিমাণকে ভূজ কল্পনা করিয়া ক্ষেত্রব্যবহারের কর্ণ আনিবার নিয়মানুসারে প্রক্রিয়া করিলে যাহা ফল হইবে, তাহাকে অক্ষকৰ্ণ বা অক্ষক্ষেত্র বলে । [ কর্ণ স্থির করিবার প্রক্রিয়া ক্ষেত্রব্যবহার শব্দে দ্রষ্টব্য । ] ত্রিজ্যাসাধনপ্রক্রিয়া দ্বারা ত্ৰিজ্য স্থির করিয়া তাছাকে পৃথকৃরূপে শঙ্কু ১২ ও বিষুবৎপ্ৰভা দ্বারা গুণ করিলে যে দুইটা রাশি হইবে, তাহ দুই স্থানে রাখিয়া বিষুবৎপ্ৰভা দ্বারা ভাগ করিবে। যাহা লব্ধ হইবে তাহাই উভয়গোলের দক্ষিণদিক্‌স্থিত লম্বাক্ষ । অক্ষানয়নপ্রক্রিয়া-অভীষ্ট দিনের মাধ্যাম্বিকী ছায়া স্বারা ত্ৰিজ্যাকে গুণ করিয়া মধ্যাহ্ন ছায়ার কর্ণ স্বারা ভাগ করিলে যাহা লব্ধ হইবে, তাহার চাপসাধন করিবে, লব্ধ চাপকলাকে নতকলা বলা যায়। মধ্যাহ্ন ছায়৷ পূৰ্ব্বাপর স্বত্রমধ্য হইতে দক্ষিণস্থ হইলে নত-কলাকে উত্তরনতকলা আর যদি মধ্যাহ্ন ছায়৷ উত্তরদিক্‌স্থ হয়, তবে ঐ নৰ্তকলাকে যাম্য-নতকলা বলে। নতকলা ও স্থৰ্য্যক্রান্তি-কলার একদিক্ হইলে উভয়ের যোগ এবং বিভিন্ন দিক হইলে উভয়ের বিয়োগ করিবে । যাহা ফল হইবে, তাহার নাম অক্ষকলা । স্থল বিশেষে ইহাকে অক্ষ নামে উল্লেখ করা হয় । অক্ষভা স্থির করিবার প্রক্রিয়—অক্ষ কলা হইতে প্রথমে অক্ষজ্য স্থির করিবে । [ জ্যা দেখ। ] ত্রিজ্যার বর্গ হইতে অক্ষজ্যর বর্গ অস্তুর করিলে ঘাহা অৰশিষ্ট থাকিবে, তাহার বর্গমূলকে লম্বজ্য বলে। অক্ষজ্যাকে ১২ দিয়া গুণ করিয়া লক্ষ্মজ্যা স্বারা ভাগ করিলে যাহা লব্ধ হইবে তাহার নাম অক্ষভা । স্থানবিশেষে ইহার পলড নামেও উল্লেখ আছে । নতাংশ স্থির করিবার নিয়ম—একদিক্ হইলে স্বদেশের অক্ষাংশ ও মধ্যাহ্নকালিক স্থধ্যক্রাস্তির যোগ এবং ভিন্নদিক হইলে অক্ষাংশ ও সূৰ্য্যক্রাস্তির বিয়োগ করিবে । যাহা ফল হইবে তাহার নাম মাধ্যাহিক সুৰ্য্য নতাংশ । এই মতাংশকে ভূজ কল্পনা করিয়া প্রক্রিয়া করিলে কোটিজ্য স্থির করিতে পারা যায় । 齡 ছায়া ও কর্ণ স্থির করিবার উপায়—নতাংশজ্য শষ্ণু ১২ দ্বারা গুণ করিয়া কোটিজ্য দ্বারা ভাগ করিলে বাছ লব্ধ হইবে, তাহাকোলান্ধিকালৰ জিলাকে লম্বমনন ७१ कब्रेिब्र ८कांफ्रेञा ड्राग्ना डांशं कब्रिtण बांश गक इ३tव, তাহাকে মাধ্যাফিক ছায়াকৰ্ণ বলে । - জঞ্জ ও কর্ণাগ্র জানয়ন করিবার প্রক্রিয়া—সুর্য্যক্রাস্তিअ८िङ्ग चक्रिश्लof एांब्र। ७१ ख्रिष्ाः श्रृ •२ एांङ्ग छांश् श्रेिणि षांश् शब् श्, खांश्iब्र नtम चsn । श्नः श्ट्$ङ्ग एषुी७ বলে । অপর গ্রহ সম্বন্ধেও এইরূপ নিয়ম জানিবে। অগ্রাকে अडौडेकाप्णब्र शब्राकर्ण पाच्न स' कब्रिग्रा ब्रिजा पाब्रा स्वाण করিবে, যাহা লঙ্ক হইবে তাহাকে কর্ণাগ্রা বলে । ভুজানয়নপ্রক্রিয়া-অভীষ্ট সময়ের স্বৰ্য্যাঞ্জার সহিত অক্ষত যোগ করিবে । যোগ ফল দক্ষিণগোলের উত্তর ভূজ এবং পলভ হইতে কর্ণাগ্রা বাদ দিলে যাহ অবশিষ্ট থাকিবে, তাহাকে উত্তর গোলের উত্তর ভুজ জানিবে। যদি পলভ। হইতে কর্ণাগ্র অধিক হয়, তবে কর্ণাগ্র হইতে পলভ অন্তর করিলে যাহ অবশিষ্ট থাকিবে, তাহাকে দক্ষিণ ভুজ জানিবে । স্বৰ্য্য যাম্যোস্তুর বৃত্তে অবস্থিত হইলে যে প্রকারে ছায়াকর্ণ স্থির করিতে হয়, তাহ পূৰ্ব্বে লিখিত হইয়াছে। স্বৰ্য্য পূৰ্ব্বাপর বৃত্তস্থ হইলে ছায়াকৰ্ণ স্থির করিবার নিয়মলক্ষ্মজ্যাকে অক্ষভা এবং অক্ষজ্যাকে ১২ স্বারা গুণ করিয়া ক্রাস্তিজ্যা দ্বারা ভাগ করিলে যে ছুইটী রাশি লব্ধ হইবে, তাহাই সমবৃত্তস্থ বা পূৰ্ব্বাপর বৃত্তস্থ স্বর্ষের কর্ণদ্বয়। এইরূপে কোণছায়া ও কর্ণাদিরও সাধন করিতে হয়। তাহার প্রয়োজন ও বিস্তৃত বিবরণ স্ক টাদি শব্বে দ্রষ্টব্য। পূৰ্ব্বোক্ত প্রক্রিয়া দ্বারা ছায়াকৰ্ণ নিরূপিত হইলে স্বৰ্য্য সাধন করা যাইতে পারে। তাহার নিয়ম—অভীষ্টকালের কর্ণাগ্রা দ্বারা লম্বজ্য গুণ করিয়া তাৎকালিক ছায়াকর্ণের পরিমাণ অঙ্গুলী দ্বারা ভাগ করিলে যাহা লব্ধ হইবে, তাহাকে ক্রাত্ত্বিজ্য বলে । ক্রাপ্তিজ্য ত্ৰিজ্যার দ্বারা গুণ করিয়া পরমক্রাস্তিজ্যাম্বারা ভাগ করিলে যাহা লব্ধ হইবে, তাহার ধন্থর রাস্তাদিকে ক্ষেত্র বলে। এই ক্ষেত্র হইতে স্কট নিয়মে রবি সাধন করিবে। [ রবিন্ধ টা দেখ। প্রাচীন আৰ্যজ্যোতি বিদের ছায়া অবলম্বনে অনেক গণিতকাৰ্য্য নিৰ্ব্বাহ কবিতেন, এই স্থলে তাহার একটা প্রক্রিয়া সংক্ষেপন্ধপে প্রদশিত হুইল । যে নিয়মে স্থৰ্য্যসাধনপ্রণালী দর্শিত হইল, এইরূপ নিয়মে অপরাপর গ্রহেরও সাধন হইতে পারে । স্কট প্রভৃতি শব্দে ইহার অপরাপর বিবরণ দেখ। ] ছায়াগ্রহ (পুং ) দৰ্পণ । “প্রসন্নালাপসংগ্রাপ্তেী ছায়াগ্রহ ইবাচলঃ ” (রাজতর ৩৫৪) झाँग्नाझ (*२) शब्रा श्रीमङिदिषः भट्कांदश बइडौ। छत्र ।